The site tips.wapka.site
TIPS Forums Folders Messages ||||
বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ
 
বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ
Projapoti · 8 months ago
পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে


#মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ।


#মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও।


#বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি । 


#মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে।


দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি


। #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া। 


#আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্‌না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্‌মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্‌কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্‌ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ? 


#একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী। 


ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।


আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷


বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷


কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী !


সোনার মেঘে আল্‌তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে ।


এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে ।


জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে


#মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে।


#আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না। 


তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে।


#কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্‌ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্‌ ছ্যাঁক্‌ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে ।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া? 


tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font
www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image


funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা,  মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা,  লাভ কবিতা বাংলা,  বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা,  বাস্তবতার কবিতা,  ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো,  পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।
Username: Projapoti
Published on 2024-12-19 16:30:31
ID NUMBER: 127450
Edit Report Send Share
Bangla Life Style (0)
৩০ দিনেই ফর্সা হওয়ার প্রাকৃতিক নিয়মাবলী / উপায়য় গুলো
Projapoti · 8 months ago
পেঁপে এবং ডিমের মাস্ক

প্রথমেই আপনাদের জানাবো পেপে আর ডিমের কার্যকারিতা সমর্পকে। আপনি দেখবেন পেঁপে আর ডিম একসঙ্গে ব্যবহার করলে ত্বকের রঙ ধীরে ধীরে ফর্সা হচ্ছে আর হালকা হবে। তার সঙ্গে আসছে একটা সুন্দর উজ্জ্বল ভাব। ডিমের প্রোটিন আপনার ত্বককে টানটান রাখবে। অার এর সঙ্গে দই যখন যোগ হবে তখন তা আপনার স্কিনকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করবে। 



★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★

প্রথমে ৩ চামচ পেপের রস,তারপর ২ চামচ দই, এরপর ৪ চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার, ৩ চামচ আমন্ড অয়েল, গ্লিসারিন ও একটি ডিমের সাদা অংশ টুকু নিন । গ্লিসারিন আর ডিম ছাড়া বাকি সবকটি উপকরণ একটি পাত্রে নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটা ঘন পেস্ট মতো তৈরি হবে। সেটা এবার ফ্রিজে রেখে দিন ঘণ্টা দুয়েকের মতো। তারপর বের করে তাতে দিন গ্লিসারিন আর ডিমের সাদা অংশ। খুব ভালো করে মেশান। এবার এই পেস্ট মুখে মাখুন আর রেখে দিন প্রায় 20 থেকে 25 মিনিট। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। 



<< বেসন এবং যেকনো লেবুর রস >>

ত্বকের জন্য যে বেসন কতটুকু উপকারি সেটা আমরা সবাই জানি। আর লেবু খুব ভালোভাবে ত্বককে পরিষ্কার করে সেটাও কাররো অজানা থাকার কথা না। । 



★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★

আপনি ৩ চামচ বেসন নিন, তারপরে ২ চামচ লেবুর রস, ১ চামচ হলুদ গুঁড়া ও সামান্য গোলাপ জল নিয়ে নিন । সবকটি উপকরণ খুব ভালো করে একটি পাত্রে একসাথে মিশিয়ে নিন। তারপর তা মুখে মাখুন। মিশ্রণটা মুখে শুকোতে দিন। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ভালো ধুয়ে নিন। এটা আপনি সপ্তাহে দুদিন করতে পারেন। হলুদ আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা বাড়াবে আর এর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান কোনো রকম দাগ হতে দেবে না।আর কিছু দিন ব্যাবহারেই আপনি বুজে যাবেন এটা কতটুকু কার্যকরি। 




মধু আর লেবুর  রসের প্যাক 

লেবুর রস মুখ পরিষ্কার করে এটা এর আগেও বলা হয়েছে। , ডিটক্সিফাই করে সেটা তো আমরা সবাই জানি। সঙ্গে মধু খুব সুন্দর ভাবে মুখের ময়েশ্চার ধরে রাখে সেটাও সবার জানা আছে । তাই এই মাস্ক কিন্তু খুব কার্যকরী ও উপকারি। । 



★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★

২ চামচ মধু ও ২ চামচ লেবুর রস নিন। দুটি উপকরণ মিশিয়ে মুখে মাখে দিন । তারপর তা রেখে দিতে হবে 20-25 মিনিট। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এটা বাবহার করোন। 




দুখ  ও লেবুর রসের প্যাক। 
ত্বককে দুধের মত ফর্সা করতে চাইলে দুধের বিকল্প কিছু নাই। এটি ত্বককে পরিষ্কার করে, কোমল রাখে। 



★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন।


প্রথমে 3 চামচ দুধ নিন, 2 চামচ লেবুর রস নেবেন, আর 1 চামচ মধু ও 1 হলুদ গুঁড়া নিন। একটি পাত্রে দুধ নিয়ে তাতে বাকি সকল উপকরণ ভালো ভাবে মিশ্রন করোন। তারপর এই প্যাক মুখে মাখুন। শুকোতে দিন আর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে কমপক্ষে এক দিন করে করুন।সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এটি মেকামের মত সংগে সংগে কাজ করবে। 



টমেটো ও মধুর প্যাক 


আপনার মুখে যদি কোন রকমের রোদের থেকে হওয়া পোড়া দাগ থাকে বা মুখ অতিরিক্ত কালো হতে শুরু করে, তবে এই টিপস টি আপনার জন্য। টমেটো এই দাগ খুব ভালোভাবে দূর করতে পারে। 



★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★

একটি টমেটো ও 4 চামচ মধু নিন। একটি পাত্রে আগে টমেটো ভালোবাবে চটকে নিন। তার মধ্যে এবার মধু মিশিয়ে ভালো করে মিশ্রন করোন । এই প্যাক মুখে মেখে রেখে দিন 25 মিনিট মতো। তারপর গরম পানিতে ধুয়ে নিন। মুখ সঙ্গে সঙ্গেই তরতাজা লাগবে। 



পোস্ট টি ভালো লাগলে কমেন্টে জানাবেন। আর শেয়ার করে অন্য বন্ধুদের জানাবেন যাতে তারা উপকার লাভ করতে পারে।
দেখুন কিবাবে মোবাইলের এর ম্যাসেন্জার এ ডার্কমোড অপশন চালো করতে হয়
Projapoti · 8 months ago
→ঃ আপনি আপনার মোবাইলের মেসেন্জার এ ডার্ক মোড চালো করতে হলে প্রথমে আপনাকে ম্যসান্জার টি গুগল প্লে স্টোর আপডেট করতে হবে। →ঃ 


তারপর আপনি আপনার যেকোন ফেন্ড কে একটি নতুন চাদের ইমোজি পাঠাবেন। 


 →ঃ তারপর উপর থেকে যদি চাঁদ পরে তাহলে আপনার ফোনে ডার্ক মোড অপসন টি চালো হয়ে গেছে। 


→ঃ এবার আপনি আপনার প্রোফালে গিয়ে ডার্কমোড অপশন অন / অফ করতে পারবেন।
উপদেশের সেরা বার্তা
Projapoti · 8 months ago
★১★কখনো মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলা করো না। তাহলে একদিন তোমিও দেখবে, নিজেকে বিশ্বাস করানোর মত এই পৃথিবীতে কাউকেই পাশে খুঁজে পাবে না ।


★২★হাসাতে না পারলে, কাউকে কাঁদাবে না। আনন্দ দিতে না পারলে, কাউকে কষ্ট দিবে না। ভালবাসতে না পারলে, কাউকে  ঘৃণা করবে না। আর বন্ধু হতে না পারলে,কারো শত্রু হবে না?


★৩★ মুখে মুখে সবাই আপন, আর মনে মনে নয়. কে আপন কে পর কাজে পরিচয়. মধুর সুরে করা যায় প্রেমের অভিনয়,আর  ভালবাসি বলা সহজ, কিন্তু ভালবাসা সহজ নয়


★৪★ জন্মের পর মানুষের কথা শিখতে লাগে সর্বোচ্চ ২ বছর, কিন্তু কোন জায়গায় কি কথা বলতে হবে সেটা শিখতে কিন্তুুলেগে যায়  সারাটি জীবন 


★৫★ যদি আপনি দুই জন মানুষকে একই সাথে ভালবাসেন, নির্বাচন করুন দ্বিতীয় জনকে, কারণ যদি আপনি সত্যিই প্রথম জনকে ভালোবাসতেন তাহলে কখনই দ্বিতীয় জনের প্রেমে পরতেন না এমন একজন কে বিশ্বাস করবে যে তোমাকে দুঃখ দিয়ে নিজেকে আপরাধী মনে করে ।এমন একজন কে ভালোবাসো যার ভিতর সারাক্ষণ তোমাকে হারানোর ভয় থাকবে,তোমার সাথে কথা না বললে না দেখে তোমাকে খুঁজে বেড়াবে সুখী হতে অনেক কিছুর দরকার নেই। দরকার এমন কিছু মানুষের যারা সত্যিই আপনাকে বোঝে এটা খুব কষ্টের যখন বিশেষ কেউ আপনাকে অবহেলা করতে থাকে আর এর চেয়েও কষ্টের হচ্ছে যখন আপনার অভিনয় করতে হয়, যে আপনি এতে কিছুই মনে করছেন না!


★৬★ যদি ঘুম থেকে উঠার ক্ষেত্রে বনের পাখি আপনাকে হারিয়ে দেয়.. তবে সেখানেই আপনার হয়ে গেলেন ব্যর্থতা। ~হযরত আবু বকর রা:


★৭★ তুমি দেখতে সুন্দর বলে, অন্যকে ঘৃনা করোনা কখনো । কারন, তুমি যার হাতে সৃষ্টি, সে তার হাতে সৃষ্টি । কখনো নিজের সোন্দর্য নিয়ে অহংকার করোনা


★৮★ মাঝে মাঝে কষ্ট করে হলেও একা একা চলা শিখতে হয়? কারণ, যাকে ছাড়া আপনি চলতে পারবেন না, বা বাঁচতে পারবেন না ভাবছেন, সে কিন্তুু, আপনাকে ছাড়া ঠিকই বেঁচে আছে


★৯★ কাওকে কষ্ট দিয়ে,সুখে থাকার আশা করাটা বোকামি ছারা আর কিছুই নয় মনে রেখো, এর থেকেও প্রখর কষ্ট তোমার জন্য অপেক্ষা করছে


★১০★ জীবনটা খুবই সাধারণ,তুমি তাই পাবে যা তুমি দিবে। সম্মান চাও,তবে সম্মান দাও। মনোযোগ প্রত্যাশা করলে,আগে মনোযোগী হও। ভালোবাসা চাও তো ভালোবাসা দাও।


★১১★ 'মায়া' আর 'প্রেম' এক না। প্রেমের মধ্যে মায়া আছে। কিন্তু মায়ার মধ্যে প্রেম নাও থাকতে পারে। আর তাই, মানুষ মায়া করে কুকুর-বেড়াল পুষে, ওদেরকে ভালোবাসে না। কারন ভালোবাসা নাও থাকতে পারে


★১২★ কেউ যদি অভিমানে তোমার সাথে কথা না বলে,, বুঝে নিবে সে তোমায় আড়ালে মিস করে.. আর কেউ যদি না দেখে কাঁদে,, বুঝে নিবে সে তোমায় ভীষণ ভালবাসে


★১৩★ কাউকে মন দিয়ে ভালবাসতে যেওনা। ভালবাসলে না পারবে বাচতে, না পারবে মরতে। দুনিয়াতে এর চেয়ে নরক যন্ত্রণা আর কি হতে পারে?


★১৪★ কাউকে ভালোবাসার জন্য একটা শক্তিশালী হৃদয়ের প্রয়োজন । আর কারো দ্বারা আঘাত পাওয়ার পরও তাকে ভালোবেসে যাওয়ার জন্য লাগে তারচেয়েও শক্তিশালী হৃদয় । যা অনেকের থাকে না । মৃত্যর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র আমি অনুভব করতে পারি ।


★১৫★ জীবন হলো একটা কঠিন পরীক্ষার নাম।যে পরীক্ষায় প্রত্যেকের জন্য প্রশ্নপত্রটা ভিন্ন ভিন্ন।তাই অন্য কাউকে অন্ধভাবে নকল করতে গেলে পরীক্ষায় ফেইল করাটা স্বাভাবিক


★১৬★ তোমার যা নেই তার পেছনে ছুটো।যা আছে তা নষ্ট করো না।মনে রেখো আজকে তোমার যা আছে।গতকাল তুমি সেটার পেছনে ছুটে ছিলে


★১৭★ এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মকাণ্ডের জন্য ধংস হবেনা.যারা খারাপ মানুষের এসব কর্ম-কাণ্ড দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই ধংস হবে!-


★১৮★ ত্রুকে যদি একবার ভয় করো,তবে বন্ধুকে অন্তত দশবার ভয় করো।কারণ বন্ধু যদি কোন সময় শত্রু হয়,তবে সে হবে সবচেয়ে নিষ্ঠুরতম শত্রু।-


★১৯★ পাপের কাজ করে লজ্জিত হলে পাপ কমে যায়, আর পুণ্য কাজ করে গর্ববোধ করলে পুণ্য বরবাদ হয়ে যায় জীবনের রাস্তায় একা একা হেঁটে যাওয়া খুব একটা কঠিন কাজ নয়।কিন্তু,কারো হাত ধরে অনেক টা পথ হেঁটে গিয়ে,সেখান থেকে একা একা ফিরে আসা খুব বেশি কঠিন।


★২০★ তোমার একটু অভিমানের জন্য যদি কারো চোঁখে জল আসে, তবে মনে রেখো, তার চেয়ে বেশি কেউ তোমাকে ভালোবাসে না! পৃথিবীতে আসার সময় প্রতিটি মানুষই একটি করে আলাদিনের প্রদীপ নিয়ে আসে, কিন্তু খুব কম মানুষই সেই প্রদীপ থেকে ঘুমন্ত দৈত্যকে জাগাতে পারে


★২১★ নিজেই প্রতিশোধ নিও না, আল্লাহর জন্য অপেক্ষা কর। তাহলে তিনি তোমাকে রক্ষা করবেন। হযরত সুলাইমান (আঃ) ।


★২২★ অতীত তোমাকে কষ্ট দিবে, ভবিষ্যৎ তোমাকে আশা দেখাবে আর বর্তমান সবসময়ই তোমার সাথে থাকবে। তাই সবসময় বর্তমান নিয়েই ভাবো । (হুমায়ূন আহমেদ) ।


★২৩★ কারো সুখের জন্য ভালো পেনসিল না হতে পারো।কিন্তু ভালো রাবার হও,তার দুঃখ মুছার জন্য।


★২৪★ মানুষ মানুষের জন্য,মানুষকে ভেবোনা বাজারের পন্য,হয়তো ভুল করে সে তোমায় বেসেছে ভালো,তাই বলে তুমি নিভিয়ে দিওনা,তার জীবনের আলো.


★২৫★ যখন ভালবাসা তোমার কাছে অজানা তখন বুঝবেনা সুখ কী?যখন কাউকে ভালবাসবে তখন বুঝবে ব্যাথা কী?যখন তুমি ভালবাসা হারিয়ে ফেলবে তখন বুঝবে জীবন কী


★২৬★ বিশাল হৃদয় দিয়ে"কি হবে"যদি দুঃখ না বোঝে"ফেন্ডশিপ করে কি হবে"যদি মূল্য না দাও" ভালবেসে কি হবে"যদি ভালবাসার মানুষকে"কষ্ট দাও. তাই ভালবাসার মানুষকে কষ্ট দিও না ।


★২৭★ মন দেখে ভালবেসো ধন দেখে নয় গুন দেখে প্রেম করো রুপ দেখে নয় রাতের বেলায় স্বপ্ন দেখো দিনের বেলায় নয় এক জনকে ভালবেসো দশ জনকে নয়


★২৮★ যদি আপনি জীবনে বার বার আঘাত পেতে থাকেন তবে তার জন্য নিজেকে দোষী ভাববেন না। কষ্ট পাবেন না। শুধু মনে রাখবেন, ‘যে গাছটির ফল সবচেয়ে বেশি মিষ্টি, সেই গাছটিতেই সবচেয়ে বেশি বার পাথর ছুড়ে মারা হয়।


★২৯★ নিজেকে খুব বেশী চালাক ভাবতে যেওনা । ভুলে যেওনা- নিঃশব্দে পথ চলার ক্ষমতা তোমার থাকলে, অন্য কেউ হাওয়ায় উড়ে চলার ক্ষমতা রাখে, অস্বাভাবিক নয় ।


★৩০★ কাউকে যদি ভালোবাসতে হয় তাহলে হৃদয় থেকে ভালোবাসুন। নিজের স্বার্থের জন্য তার সাথে ভালোবাসার অভিনয় করবেন না। আপনার অভিনয় হয়তো একটি মানুষের জীবনটাই এলোমেলো করে দেবে ।


★৩১★ যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে......সে তার প্রিয় মানুষটির কান্নাকে আপন করে নিতে পারে।যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে......সে হাজারও কষ্টের মাঝে সেই মানুষটিকে সুখী রাখতে পারে।যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে......সে কখনো তার ভালবাসার মানুষটিকে ছেড়ে যেতে পারেনা!আর যে মানুষটি ছেড়ে চলে যায়......সে কখনো ভালবাসার যোগ্য মানুষ ছিলো না..!


★৩২★ উত্তপ্ত মরুর বুকে অবিশ্রাম হেঁটেও তুমি হবেনা ক্লান্ত, দাঁড়াবে ক্ষনিকের তরে, যদি আশা হয় প্রখর, সংকল্প হয় দৃঢ়.... তবে পড়িতে পারো মরীচিকার ছলে... ভয় নেই এ থেকেও পরিত্রাণ পাইবে সুদৃঢ় মনোবলে


★৩৩★ মনের মানুষের কাছে বেশি আবেগ প্রকাশ করতে যেওনা। কেননা, সে তোমার এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কষ্ট দিতে পারে। কে তোমার সব চেয়ে ভাল বন্ধু সেটা তখনই বুঝবে, যখন তোমার কাউকে খুব প্রয়োজন হবে !!!


★৩৪★ প্রত্যেক মানুষের মাথায় এক বা একাধিক টেকনিকেল সমস্যা থাকে । আর তাই বলে এটা ভাবার কোনো অবকাশ নেই যে সে পাগল । 


★৩৫★ কাউকে যদি ভালবাস, ভালবেসো চিরদিন। আর যদি না বাসো, বেসনা কোন দিন। অবুজ মন নিয়ে খেলা খেলনা, কোন নিষ্পাপ হৃদয়ে ব্যথা দিয়না


★৩৬★ পরের প্রশংসা পেতে হলে, অপরকে প্রশংসা করতে হয় শেষবারের মতো আরেকবার চেষ্টা করে দেখি -পৃথিবীতে এই চিন্তাটাই অনেক সফল মানুষের জন্ম দিয়েছে। 


★৩৭★ ভাগ্য তোমার হাতে নেই, কিন্তু সিদ্ধান্ত তোমার হাতে । ভাগ্য সিদ্ধান্ত নেয় না, কিন্তু তোমার সিদ্ধান্তই তোমাকে ভাগ্য এনে দিতে পারে ৷


★৩৮★ পৃথিবিতে বেচে থাকতে হলে প্রতি পদে পদে মায়াকে তুচ্ছ করতে হয়।


★৩৯★ ভালোবাসা বদলায় না, বদলে যায় মানুষগুলো। অনুভূতি হারায় না, হারিয়ে যায় সময় গুলো।


★৪০★ প্রজাপতির পিছনে ছুটে সময় নষ্ট করো না। "ফুলের চাষ করো"। দেখবে প্রজাপতিই তোমার পিছনে ছুটবে।


★৪১★ দুঃখ কমে যায় ভাগ করে নিলে,,, অভীমান চলে যায় ভালবাসা দিলে,,, কষ্ট বেড়ে যায় ভুল বুঝলে,,, হ্রদয় বেঙ্গে যায় আঘাত দিলে


★৪২★ যদি আপনার কাছে কেউ কিছু বলতে চায়, তবে মনোযোগ দিয়ে তার কথা গুলো শুনুন। কিছু দিতে পারেন বা না পারেন, আপনার আন্তরিকতা তার হৃদয়কে স্পর্শ করবে। 


★৪৩★ জীবনে কখনো কারো উপর খুব বেশি নির্ভর করবেন না , কারন অন্ধকারে আপনার চায়াও আপনাকে ছেড়ে চলে যায় ।
মাথার চুল পড়া বন্ধের প্রাকৃতিক উপায় ১০০% কার্যকরি টিপস
Projapoti · 8 months ago
চুল বিভিন্ন কারণে পড়তে পারে। যে কারণেই পড়ুক না কেন, আপনাকে এই সমস্যা সমাধানে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। তাহলে চুল পড়া পুরোপুরি বন্ধ না হলেও অন্তত কমবে। দেখুন এই সমস্যা সমাধানে কী কী করবেন-


চুলে পড়া কমাতে মাছ, মাংস, সয়ার মতো প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান।


নিয়মিত হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করুন।


ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম হয়ে যায়। এসময় চুল বেশি পড়ে। তাই ভেজা অবস্থায় আঁচড়াবেন না।


সপ্তাহে দুই দিন বাদাম বা তিলের তেল কয়েক মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন।


বড় দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান।


সুস্থ থাকার জন্য এবং চুলের সুস্থ বৃদ্ধির জন্য দিনে আট থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন।


ধূমপান করলে মাথায় রক্ত সরবরাহের পরিমাণ কমে যায়। এর ফলে চুলের বৃদ্ধি হ্রাস পায় এবং চুল পড়ে। তাই ধূমপান এড়িয়ে চলুন।


পেঁয়াজ, আদা, রসুন শুধু রান্নায় নয়, চুলের পড়া রোধেও কার্যকর।


সপ্তাহে একবার পেঁয়াজ, আদা ও রসুনের রস মাথায় ম্যাসাজ করে একঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। চুল পড়া কমে যাবে।


প্রতিদিন আধাঘণ্টা হাঁটুন, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালান।


নিয়মিত ব্যায়াম করুন, চুল পড়া কমার পাশাপাশি মানসিক চাপও কমবে, শরীরও থাকবে সুস্থ।


tag + চুল পরা কমান উপাই, কিবাবে চুল পড়া বন্ধ করা যায়, মাথার টাক দুর করার উপায়, টাক মাথা কালো চুলে ঢাকা যায় কিবাবে, প্রাকৃতিক উপায়ে চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, কোন খাবার খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়, কোন স্যাম্পু ব্যাবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়,মাথার টাক দুর করার ঘরোয়া প্রদ্ধতি, সপ্তাহে কতোদিন পর পর স্যাম্পু ব্যাবহার করা উচিত,
বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ
Projapoti · 8 months ago
পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে


#মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ।


#মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও।


#বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি । 


#মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে।


দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি


। #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া। 


#আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্‌না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্‌মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্‌কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্‌ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ? 


#একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী। 


ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।


আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷


বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷


কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী !


সোনার মেঘে আল্‌তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে ।


এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে ।


জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে


#মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে।


#আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না। 


তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে।


#কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্‌ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্‌ ছ্যাঁক্‌ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে ।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া? 


tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font
www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image


funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা,  মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা,  লাভ কবিতা বাংলা,  বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা,  বাস্তবতার কবিতা,  ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো,  পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।
ধাঁধাঁ ও মজার উত্তর ২০২১-২২
Projapoti · 8 months ago
বিসমিল্লাহির রাহমানির  রাহিম। 
বাংলা  ধাঁধাঁ  ২০২১

ছয় পা বারো হাঁটু, জাল ফেলেছে। মাছ নেই জল নেই, ডাঙাতেই থেকেছে।\দ


উত্তর: মাকড়শা।


চলতে চলতে তার চলা হয় ভার, আজব জিনিস মাথাটি কাটলে চলবে আবার। 


উত্তর: পেন্সিল।


খেয়ালে ভোজন, ধ্যানে করে স্নান।দদ একসঙ্গে তিন কাজ, করে কোনজন......?


উত্তর: মাছরাঙা।


খাই কিন্তু দেখি নাই, খেয়ে খেয়ে মজা পাই।\n


উত্তর: বাতাস।


খুব ভোরেতে পাবে তাকে, সন্ধ্যে বেলায়ও পাবে। উপর থেকে দেখলে পরে, পড়বে তোমার চোখে।


উত্তর: শুকতারা। 


চার বর্ণে ফলের নাম, সামনের তিনটি কেটে দিলে প্রয়োজনীয় একটি পানীয় হয়। 


উত্তর: করমচা।


চার বর্ণের দেশ যে, খেলাধুলা করে। শেষের দুই বর্ণ বাদ দিলে তার থেকে জল পড়ে। 


উত্তর: কলম্বিয়া। 


আকাশ থেকে পড়ল গোটা তার মধ্যে রউ (রক্ত) যে না বলতে পারে সে পাগলের বউ।


উত্তর: কালো জাম।


উপরে তিতা ভিতরে মিঠা লেবুর দলে বাস। এই কথাটি বলতে গেলে লাগে তিন মাস।


উত্তর: জাম্বুরা।


উল্টে যদি দাও মোরে\n হয়ে যাব লতা কে আমি ভেবে-চিন্তে বলে ফেলো তা। 


উত্তর: তাল।


ছোট্ট একটা ঘরের মধ্যে সাতটা বাড়ি যে না বলতে পারে তার সঙ্গে আড়ি। 


উত্তর: চালতা।


বাগান থেকে আসল বুড়ি থালায় দিল প্রসাব করি


উত্তর: লেবু।


এতটুকু ঘর চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভেঙে আবার গড়া। 


উত্তর: ঝিনুক।


তিন অক্ষরে নাম তার, মাঝের অক্ষর কেটে দিলে হয় রং। শেষের অক্ষর কেটে দিলে কঠোর পরিশ্রম। 


উত্তর: কাজল।


জিনিসটার এমন কী গুণ  টাকা করে দেয় দ্বিগুণ?ড়


উত্তর: আয়নার সামনে টাকা ধরুন।


একজন হাসে, একজন ভাসে একজন মাটিতে থাকে বসে।


উত্তর: শাপলা, ডাটা বা লাইল ও শামুক। ।


লক্ষ বছর ধরে থাকলেও এটিকে একটানা এক মাসের বেশি দেখি যায় না।


উত্তর: চাঁদ। 


তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা করে নিজে? 


উত্তর: টাওয়েল বা গামছা। 


ঘাড় আছে, মাথা নেই ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে দিই? বলো তো কী? 


উত্তর: বোতল।


মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও নেই প্রাণ  বল তো জিনিসটার কী নাম?


  উত্তর: মুজা/দস্তানা।


বেড়ে যদি যায় একবার কোনোভাবেই কমে না আর?


উত্তর: মানুষের বয়স।


নয়া জামাই গোছল করে কোন সে বাপের ছা? শত কলসি পানি  ঢাললেও ভেজে না তার গা। 


উত্তর: কচুপাতা।


বন থেকে বাহির হয় ওঝা পাছায় লাঠি মাথায় বোঝা। এইটা কি? 


উত্তর: আনারস।


শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে। 


উত্তর: সিগারেট।


দুই অক্ষরের নাম তার পৃথিবীতে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে, সেই নামেই ডাকে! 


উত্তর: কা কা।


গাছে নাই, পাতায় নাই। ফুলে আছে, ফলে আছে। 


উত্তর: ল বর্ণ।


শুঁড় দিয়া কাজ করি, নাহি আমি হাতি। পরহিতে খাটি সদা, তবু খাই লাথি। 


উত্তর: ঢেঁকি।


তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে, মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।


উত্তর: বিছানা।


তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।


উত্তর: বকুল ফুল। 


মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল ।


উত্তর:১৯। হুক্কা 


বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী ।


উত্তর:১৮। নাটাই সুতা 


গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি । 


উত্তর: ১৭। কলসি


শুইতে গেলে দিতে হয়  না দিলে ক্ষতি হয় । 


উত্তর:১৬। দরজার খিল


জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে । 


উত্তর:১৫। গাই দোহান


দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি । 


উত্তর:১৪। খেজুর গাছ থেকে রস পড়া 


চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে ।


উত্তর:১৩। গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা


এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া\n বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে ।


উত্তর:১২। দরজার খিল


পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে ।


উত্তর:১১। ভাত খাওয়া 


হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।


উত্তর:১০। শার্ট 


দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া । 


উত্তর:৯। যাতি দ্বারা সুপারি কাটা 


ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?\ 


উত্তর:৮। দোয়াত, কলম কালি


বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার ।


উত্তর:৭। সুই সুতা পরান


ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা । 


উত্তর:৬। ম্যাচ 


আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে ।


উত্তর:৫। গাভির দুধ


ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও? 


উত্তর:৪। হাতের চুড়ি 


বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার । 


উত্তর:৩। সিঁদুর


অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস ।  


উত্তর:১। লবণ


কোন ড্রেস পৃথিবীর সবার আছে কিন্তু কেউ গায়ে পড়েনা। বলুন দেখি,,,? 


উত্তরঃ এডড্রেস।


ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে ।


উত্তর:। তালাচাবি 








tag+:; bangla koutuk, dada, বাংলা ধাধা,  বোকা বানানোর ধাধাা,
মহান ব্যাক্তিত্বদের কিছু বাস্তব অমর বাণী
Projapoti · 8 months ago
নিউটনের চতুর্থ সূত্রঃ তুমি যদি ভোর ৬.০০ টায় অতিরিক্ত ৫ মিনিট  ঘুমানোর জন্য চোখ বন্ধ করো, চোখ  খুলে দেখবে যে ৭.৪৫ বাজে কিন্তু যদি ক্লাসে বসে বোরিং লেকচার  শুনতে শুনতে ১২.৩০ টায় ৫ মিনিটের জন্যে চোখ  বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ১২.৩১ বাজে


আপনি হাসেন না, কারণ  বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন  আপনি বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন, কারণ  আপনি হাসেন না। #মরিস চেবালিয়ার


আমি বিয়ে করতে ভালবাসি। কারন সারা জীবন জালানোর  জন্য নির্দিষ্ট একজনকে  খুঁজে পাওয়া সত্যিই খুব মজার। #রিটা রুডনা


সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে চেনা,  আর সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যদেরকে উপদেশ দেয়া। #থেলিসর


যে-দিনটিতে হাসা গেল না, সে দিনটাই সবচেয়ে ব্যর্থ #নিকোলাস চ্যামফোর্ট


কম বয়সি মেয়েরা রসগোল্লার মত, যেখানে রাখবে সেখানেই পিপড়ে ধরবে #শংকর


বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে #জন মিলটন


আমি ব্যার্থতা কে মেনে নিতে পারি  কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা।  #মাইকেল জর্ডান


কেউ যদি আপনার জীবন থেকে স্বেচ্ছায়  চলে যেতে চায় তাকে যেতে দিন, সে হয়তো আপনার জীবনে তার থেকেও ভালো কারো আসার  জন্য জায়গা করে দিচ্ছে।


মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার  কি আছে তার উপর আপনার সুখ  নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর  করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর। #ডেল কার্নেগী


সুখ-দুঃখ হচ্ছে একই সুতোয় বাঁধা দুই প্রান্ত, কোন ভাবে সুখের প্রান্তটি বাতাসে বাঁকিয়ে গেলে দুঃখের দেখা মেলে।


কখনও আশা ছেড়ে দিবেন না কারন, আপনি জানেন না আপনি লক্ষ্যের কত কাছে আছেন।


কাউকে ততটা বিশ্বাস করা উচিত নয়, যতটা করলে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজে অবিশ্বাস করার অবস্থা চলে আসে, মনে হয় সে যা বলে তাই হয়তো ঠিক।


#পরীক্ষায় কয়েকটি বিষয়ে ফেল করেছিলাম আমি। আমার বন্ধু পাস করেছিল সব বিষয়েই। এখন সে মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ার, আর আমি মালিক। #বিল গেটস 


মানুষ সিংহের প্রশংসা করে, কিন্তু আসলে গাধাকেই পছন্দ করে #হুমায়ূন আজাদ


সত্যি সত্যিই কিছু করতে চাইলে একটা রাস্তা খুঁজে পাবেন আপনি,\n আর না চাইলে পাবেন অজুহাত।#জিম রন 


আগে কারো সাথে পরিচয় হ’লে জানতে ইচ্ছে হতো সে কী পাশ? এখন কারো সাথে দেখা হ’লে জানতে ইচ্ছে হয় সে কী ফেল? #হুমায়ূন আজাদ


সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা, একটু আদর, একটু কোমলতা পাওয়া– একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায় #সমরেশ মজুমদার


তুমি ভুল করছো এতে লজ্জার কিছু নেই। বারবার ভুল করা একটি জিনিসই প্র মাণ করে- তুমি হাল ছাড়োনি, তুমি চেষ্টা করে চলেছ।


বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরনের দুশ্চিন্তা থাকে না, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত।


#মজার ব্যাপার হলো, একটা মানুষের যখন ভয় পাওয়ার মতো কিছুই থাকে না, তখন তিনি বিয়ে করে ফেলেন। নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। #রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


বাচ্চাদের টাকা-পয়সার মূল্য বোঝানোর সহজ উপায় হলো তাদের কাছ থেকে কিছু ধার করা। #অজ্ঞাত


পৃথিবী জুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি  #হুমায়ূন আজাদ


মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর।


সুন্দরী মেয়েদের হাতের লেখা সুন্দর হয়। এটা হল নিপাতনে সিদ্ধ। সুন্দরীরা মনে প্রাণে জানে তারা সুন্দর। তাদের চেষ্টাই থাকে তাদের ঘিরে যা থাকবে সবই সুন্দর হবে।


একসাথে কখনো সবাইকে সুখী করা সম্ভব না | আপনি কখনই পারবেন না | কাউকে না  কাউকে অসন্তুষ্ট রাখতেই হবে | আর তাতেই মনে হয় নিজের গোটা পৃথিবীর একটা প্রান্ত অসম্পূর্ণ থেকে যায় #হুমায়ূন আহমেদ


চেষ্টা করলেই মানুষ ইচ্ছানুযায়ী আনন্দ উপভোগ করতে পারে #লিংকন


যেখানে জীবন আছে, আশা সেখানে থাকবেই। #মার্কাস তুলিয়াস সিসেরো


নারীর বয়স তার দেহে, পুরুষের বয়স তার মনে। #প্রবাদ


মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না। #হুমায়ূন আহমেদ


অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা ভালো #হোমার


ভালোবাসো, নয়তো আমার কাছ থেকে দূরে চলে যাও। অ্যাই, সবাই যাচ্ছ কোথায় তোমরা


লোভ আত্মাকে অপবিত্রকরে, ধর্মকে দূর্নীতিগ্রস্ত করে এবং যৌবনকে ধ্বংস করে। শষ্যের জন্য যেমন বৃষ্টির প্রয়োজন তেমনি যুক্তিবাদী মানুষের জন্য প্রয়োজন নৈতিকতার। যে বেশি কসম খায় বা হলফ করে, সে মিথ্যাও বেশি বলে । #দাওয়ানি


যে ব্যক্তি গরীব দুঃখীর আর্তনাদ শুনে কান বন্ধ করে রাখে, সেও একদিন আর্তনাদ করবে কিন্তু কেউ শুনবেনা । #হযরত সোলায়মান রাঃ


#যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ  সাহায্য করতে পারে না।


পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা। #হুমায়ূন আজাদ


মেয়েদের চরিত্রের মাধুর্য পাওয়া যায় কুমারী অবস্থায়। #প্রবোধকুমার সান্যাল


ও যৌবন ঘুমেরই স্বপন সাধন বিনে নারীর সনে হারাইলাম মূলধন।#হাসন রাজা


গল্প উপন্যাস হলো অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।\n #হুমায়ূন আহমেদ


কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মতো। #হুমায়ূন আহমেদ


মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা। #হুমায়ূন আহমেদ


প্রতিটা মেয়ে হয়তো তার স্বামীর কাছে রাণী হয়ে থাকতে পারে না। কিন্তু প্রতিটা মেয়েই তার বাবার কাছে রাজকন্যা হয়ে থাকে। #হুমায়ূন আহমেদ যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবতী। #হুমায়ূন আহমেদ


মহিলাদের ঘ্রাণশক্তি খুবই প্রবল। আমার এক বন্ধুপত্নী স্বামীর সাথে টেলিফোনে আলাপের সময়ও তার স্বামীর মুখে হুইস্কির ঘ্রাণ পান। #হুমায়ূন আজাদ


খুব শিগগির অসম্ভব চমৎকার  একটা কিছু ঘটতে চলেছে তোমার জীবনে, তুমি কি সেটি অনুভব করতে পারো? যার নেশা আর পেশা  মিলে যায় তার চেয়ে সৌভাগ্যবান আর কে হতে পারে?


তুমি যদি এখন থেকেই তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি করার পেছনে ছুটে না চলো, একদিন তোমাকে কাজ করতে  হবে অন্যদের অধীনে-  তাদের স্বপ্নগুলো সত্যি করার জন্য।








tag; বাংলা বিখ্যাত বাক্তিদের মহান উক্তি, কবি হুমায়ান আহমেদ আজাদ এর বাণী, কথা, বাস্তবতার কথা, মেয়েদের নিয়ে মজার উক্তি,  নিউটনের বানী,  উক্তি, হযরত সোলামাইন আ: এর বানী।
বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ
Projapoti · 8 months ago
পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে


#মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ।


#মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও।


#বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি । 


#মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে।


দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি


। #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া। 


#আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্‌না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্‌মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্‌কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্‌ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ? 


#একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী। 


ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।


আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷


বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷


কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী !


সোনার মেঘে আল্‌তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে ।


এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে ।


জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে


#মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে।


#আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না। 


তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে।


#কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্‌ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্‌ ছ্যাঁক্‌ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে ।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া? 


tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font
www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image


funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা,  মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা,  লাভ কবিতা বাংলা,  বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা,  বাস্তবতার কবিতা,  ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো,  পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।
বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ
Projapoti · 8 months ago
পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে


#মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ।


#মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও।


#বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি । 


#মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে।


দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি


। #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া। 


#আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্‌না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্‌মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্‌কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্‌ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ? 


#একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী। 


ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।


আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷


বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷


কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী !


সোনার মেঘে আল্‌তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে ।


এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে ।


জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে


#মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে।


#আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না। 


তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে।


#কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্‌ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্‌ ছ্যাঁক্‌ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে ।


#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া? 


tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font
www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image


funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা,  মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা,  লাভ কবিতা বাংলা,  বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা,  বাস্তবতার কবিতা,  ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো,  পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।
ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হয়েছে
Tumake_Chai · 8 months ago
উপরে একটি পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে। তাতে ভারত যে কি রকম সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র তা উঠে এসেছে। ১৯৬৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত, ভারতের ৪৭টি জায়গায় ৫৮টি বড় বড় দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। এর মাঝে আহমেদাবাদে সর্বোচ্চ ৫টি, এবং হায়দ্রাবাদে ৪টি রায়ট হয়। 

ভারতের কিছু মিডিয়া তাদের দেশের মতো বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের ক্রমাগত উস্কানিতে বাংলাদেশের কতিপয় মানুষ উত্তেজিত হলেও, আমাদের ভূমির বেশিরভাগ মানুষ শান্তিপ্রিয় হওয়ায় তাঁরা উত্তেজনায় গা ভাসান নাই। 

ভারতে ১৯৬৭ সাল থেকে যেসব সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটে, তার ফলে ১২,৮২৮-জন ভারতীয় মারা যান। এখন পর্যন্ত যেসব রায়ট হয়েছে, সেগুলোর মাঝে ১০টি হয়েছে কংগ্রসের শান্সনামলে, ৩টি হয় প্রেসিডেন্ট শাসনামলে, ১টি হয় বিজেপি'র সময়ে। নেহেরুর শাসনামলে ১৬টি রাজ্যে ২৪৩টি দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। আর, ইন্দিতা গান্ধির শানামলে ১৫টি রাজ্যে ৩৩৭টি দাঙ্গা হয়! রাজীব গান্ধির সময়ে ২৬৭টি দাঙ্গা হয় ১৬টি রাজ্যে। 

ভারতের মিডিয়াগুলো কি এগুলো জানে না! তাদের কি এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাগুলোর কথা মনে করিয়ে দেওয়া লাগবে? যদি তারা জানে, তাহলে বলতে হয়, হয় তারা অতীত ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে জানেন না, অথবা, তারা তাদের দাঙ্গাবাজ স্বভাব বাংলাদেশের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন! আমার মন হয়, তাদের স্বভাব বদলানো উচিৎ।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু পরিস্থিতি নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
Ariphosen · 8 months ago
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু-সংশ্লিষ্ট পরিস্থিতির ওপর ভারত গভীরভাবে নজর রাখছে। সংখ্যালঘুসহ বাংলাদেশের সব নাগরিকের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেশটির সরকারের।

বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতার অভিযোগ এনে ভারতের লোকসভায় করা পাঁচটি প্রশ্নের লিখিত জবাবে এসব কথা বলেন এস জয়শঙ্কর। শুক্রবার ওই প্রশ্নোত্তরগুলো প্রকাশ করেছে লোকসভা।

প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশজুড়ে চলতি বছরের আগস্টসহ বিভিন্ন সময়ে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুর ওপর সহিংসতার খবর দেখেছে ভারত সরকার। তাদের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সহিংসতা চালানো হয়েছে বলে জানা গেছে। সংখ্যালঘুদের মন্দির ও ধর্মীয় স্থানগুলোতেও হামলার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাগুলো গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে ভারত। 

চালতি বছর শারদীয় দুর্গোৎসবের সময় বাংলাদেশে বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপে হামলার খবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ঢাকার তাঁতীবাজারে পূজামণ্ডপে হামলা এবং সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে চুরির বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত সরকার। 

জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু-সংশ্লিষ্ট পরিস্থিতির ওপর গভীরভাবে নজর রাখছে ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
Google search:
বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ
Forums Folders Members Messages
Login
HELP CENTER :-: GO TO TOP
tips.wapka.site
Copyright © 2025 All Rights Reserved
Powered by wapka.org