Huang Gongwang: Dwelling in the Fu-ch'un Mountains Dwelling in the Fu-ch'un Mountains, detail of a hand scroll by Huang Gongwang, 1347–50, Yuan dynasty; in the National Palace Museum, Taipei, Taiwan.
Huang Gongwang (born 1269, Changshu, Jiangsu province, China—died 1354) was the oldest of the group of Chinese painters later known as the Four Masters of the Yuan dynasty (1206–1368). He was often cited meritoriously by later painters and critics for his rectitude (even though he briefly served in a junior capacity in the Mongol administration) and for his intense association with nature.
Huang spent most of his later years in retirement in the Fuchun Mountains, which he recorded in a long hand scroll produced over a three-year period (1347–50). He is known also for his accomplishments in literary arts and thus is listed among the paragons of the “literati painting” (wenrenhua) ideal. His style of and attitude toward landscape painting stand at a pivotal midpoint between such ancient masters as Dong Yuan and Juran in the Five Dynasties period and Shen Zhou, Dong Qichang, the Four Wangs, and others of the Ming and Qing dynasties.
Username: Shopno Published on 2024-12-05 01:41:19 ID NUMBER: 125968
Motishon
22 Sept 2024
May every moment of your life be as beautiful as a flower.
আপনার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ফুলের মতো সুন্দর হোক।
Good morning dear friends
শুভ সকাল প্রিয় বন্ধুরা
Code number: MYBESTFLOW
Such a beautiful flower and a flowering tree everyone has recognized the flower neglected by the roadside to hold the soil -
In our language this tree is called "Bahaya" tree.
এত সুন্দর ফুল আর একটি ফুলের গাছ সবাই ফুলটিকে চিনতে পেরেছেন অবহেলিত ভাবে রাস্তার পাশে থাকে মাটি ধরে রাখার জন্যে-
আমাদের ভষায় এই গাছটির নাম হলো "বেহায়া" গাছ।
#Beautiful #Flowers #Publish #ThePublish
Code number: MYBESTFLOW
Among the many valuable resources in the world (time), there is one precious resource that is lost and cannot be recovered even after a thousand attempts.
পৃথিবী তে অনেক অনেক দামি সম্পদ এর মাঝে (সময়) একটি দামি সম্পদ যা চলে জায় হজার চেস্টা করেও তাকে ফিরে পাওয়া জায় না📷
#Publish #ThePublish
Code number: MYBESTFLOW
হাতীশূড়:-
পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল। গজদন্ত অর্থাৎ হাতির দাঁতের মতো শুভ্র এই ফুল।গাছটি আগাছার সঙ্গে এখানে সেখানে জন্মায় তাই সাধারণের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। মোটামুটি এক দেড় ফুট লম্বা হয়। গাছের কাণ্ড ফাঁপা, নরম। সারা দেহে ছোট ছোট রোম আছে। গাছের ওপরের দিকের কাণ্ড চৌকো, নিচের দিকে অপেক্ষাকৃত গোলাকার। সংস্কৃত নাম শ্রীহস্তিনী।
বৈজ্ঞানিক নাম হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম Heliotropium indicum, এবং ইংরেজি নাম 'Indian heliotrope'।
হাতিশুর গাছের উপকারিতা:
(১)দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
(২)ফোলায় পাতা বেঁটে অল্প গরম করে ফোলায় লাগালে, ফোলা কমে যায়।
(৩) জ্বর ও কাশিতে এই গাছের মূল জলের সঙ্গে ফুটিয়ে ক্বাথও তৈরি করে ব্যবহার করা হয়।
(৪) বিষাক্ত পোকার কামড়ে – পাতার রস লাগালে জ্বালা এবং ফোলা কমে যায়।
(৫) আঘাতজনিত ফোলায় – পাতা বেঁটে অল্প গরম করে লাগালে, ফোলা এবং ব্যাথা কমে যায়।
(৬)যাদের সর্দি লাগবে তারা এই হাতিশুড়ের পাতা সেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেতে পারেন এতে করে আপনার সর্দি ভাল হবে।
(৭)টাইফয়েড জ্বরে: টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে কার্যকরী সমাধান। এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।
(৮) একজিমা:একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিন।এভাবে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবে।
(৯)রিউম্যাটিক বাতে: রেড়ির তেলের সঙ্গে পাতার রস মিশিয়ে পাক করে গাঁটে লাগাতে হয়।
(১০) দাঁতের মাড়ি ফোলায়:দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।
১১)কাটা ছেঁড়া: কাটা ছেঁড়া স্থানে হাতিশুরের পাতা থেতলে রস দিতে হবে এতে কাটা ছেঁড়া ঘুচে যাবে।
(১২)ব্রন: ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
(১৪)ফ্যারিঞ্জাইটিস রোগে – পাতার রস অল্প গরম জলে মিশিয়ে গার্গল করা।
(সংগ্রিহীত পোস্ট) #Publish #ThePublish
Code number: MYBESTFLOW
Motishon
22 Sept 2024
May every moment of your life be as beautiful as a flower.
আপনার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ফুলের মতো সুন্দর হোক।
Good morning dear friends
শুভ সকাল প্রিয় বন্ধুরা
Code number: MYBESTFLOW
Such a beautiful flower and a flowering tree everyone has recognized the flower neglected by the roadside to hold the soil -
In our language this tree is called "Bahaya" tree.
এত সুন্দর ফুল আর একটি ফুলের গাছ সবাই ফুলটিকে চিনতে পেরেছেন অবহেলিত ভাবে রাস্তার পাশে থাকে মাটি ধরে রাখার জন্যে-
আমাদের ভষায় এই গাছটির নাম হলো "বেহায়া" গাছ।
#Beautiful #Flowers #Publish #ThePublish
Code number: MYBESTFLOW
Among the many valuable resources in the world (time), there is one precious resource that is lost and cannot be recovered even after a thousand attempts.
পৃথিবী তে অনেক অনেক দামি সম্পদ এর মাঝে (সময়) একটি দামি সম্পদ যা চলে জায় হজার চেস্টা করেও তাকে ফিরে পাওয়া জায় না📷
#Publish #ThePublish
Code number: MYBESTFLOW
হাতীশূড়:-
পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল। গজদন্ত অর্থাৎ হাতির দাঁতের মতো শুভ্র এই ফুল।গাছটি আগাছার সঙ্গে এখানে সেখানে জন্মায় তাই সাধারণের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। মোটামুটি এক দেড় ফুট লম্বা হয়। গাছের কাণ্ড ফাঁপা, নরম। সারা দেহে ছোট ছোট রোম আছে। গাছের ওপরের দিকের কাণ্ড চৌকো, নিচের দিকে অপেক্ষাকৃত গোলাকার। সংস্কৃত নাম শ্রীহস্তিনী।
বৈজ্ঞানিক নাম হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম Heliotropium indicum, এবং ইংরেজি নাম 'Indian heliotrope'।
হাতিশুর গাছের উপকারিতা:
(১)দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
(২)ফোলায় পাতা বেঁটে অল্প গরম করে ফোলায় লাগালে, ফোলা কমে যায়।
(৩) জ্বর ও কাশিতে এই গাছের মূল জলের সঙ্গে ফুটিয়ে ক্বাথও তৈরি করে ব্যবহার করা হয়।
(৪) বিষাক্ত পোকার কামড়ে – পাতার রস লাগালে জ্বালা এবং ফোলা কমে যায়।
(৫) আঘাতজনিত ফোলায় – পাতা বেঁটে অল্প গরম করে লাগালে, ফোলা এবং ব্যাথা কমে যায়।
(৬)যাদের সর্দি লাগবে তারা এই হাতিশুড়ের পাতা সেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেতে পারেন এতে করে আপনার সর্দি ভাল হবে।
(৭)টাইফয়েড জ্বরে: টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে কার্যকরী সমাধান। এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।
(৮) একজিমা:একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিন।এভাবে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবে।
(৯)রিউম্যাটিক বাতে: রেড়ির তেলের সঙ্গে পাতার রস মিশিয়ে পাক করে গাঁটে লাগাতে হয়।
(১০) দাঁতের মাড়ি ফোলায়:দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।
১১)কাটা ছেঁড়া: কাটা ছেঁড়া স্থানে হাতিশুরের পাতা থেতলে রস দিতে হবে এতে কাটা ছেঁড়া ঘুচে যাবে।
(১২)ব্রন: ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
(১৪)ফ্যারিঞ্জাইটিস রোগে – পাতার রস অল্প গরম জলে মিশিয়ে গার্গল করা।
(সংগ্রিহীত পোস্ট) #Publish #ThePublish
Code number: MYBESTFLOW