Whoever has a speck of pride in his heart will not enter Paradise, will not go to Paradise.
He who has the point of arrogance in his heart will not enter Paradise nor enter Paradise.
যার অন্তরে অহংকার রয়েছে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
Photo taken on Apr 3, 2019 5:21:40 PM
Wed, Apr 3, 2019 • 5:21 PM
FB_IMG_1551554330417.jpg
0.2MP 480 x 480 44 kB
Code number: LAHM019017
The little girl is kissing the Quran.
Small baby Quran IMG Images Photos Pictures Pics
Photo taken on Apr 3, 2019 5:21:40 PM
Wed, Apr 3, 2019 • 5:21 PM
FB_IMG_1551634739920.jpg
0.6MP 720 x 766 83 kB
Code number: LAHM019017
সূরা ফাজরের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:-
সূরা ফাজর পবিত্র কোরআনের ৮৯ নম্বর সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ ও কোরআনের ত্রিশতম পারায় অবস্থিত। এর আয়াত সংখ্যা ৩০। এই সূরার শুরুতে আল্লাহ তায়ালা পাঁচটি জিনিসের শপথ গ্রহণ করেছেন। এরপর আল্লাহর সঙ্গে আদ, সামুদ জাতি ও ফেরাউনের অবাধ্যতা ও তার পরিণতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
সূরা ফাজর
وَالۡفَجۡرِ ۙ ١ وَلَیَالٍ عَشۡرٍ ۙ ٢ وَّالشَّفۡعِ وَالۡوَتۡرِ ۙ ٣ وَالَّیۡلِ اِذَا یَسۡرِ ۚ ٤ ہَلۡ فِیۡ ذٰلِکَ قَسَمٌ لِّذِیۡ حِجۡرٍ ؕ ٥ اَلَمۡ تَرَ کَیۡفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِعَادٍ ۪ۙ ٦ اِرَمَ ذَاتِ الۡعِمَادِ ۪ۙ ٧ الَّتِیۡ لَمۡ یُخۡلَقۡ مِثۡلُہَا فِی الۡبِلَادِ ۪ۙ ٨ وَثَمُوۡدَ الَّذِیۡنَ جَابُوا الصَّخۡرَ بِالۡوَادِ ۪ۙ ٩ وَفِرۡعَوۡنَ ذِی الۡاَوۡتَادِ ۪ۙ ١۰ الَّذِیۡنَ طَغَوۡا فِی الۡبِلَادِ ۪ۙ ١١ فَاَکۡثَرُوۡا فِیۡہَا الۡفَسَادَ ۪ۙ ١٢ فَصَبَّ عَلَیۡہِمۡ رَبُّکَ سَوۡطَ عَذَابٍ ۚۙ ١٣ اِنَّ رَبَّکَ لَبِالۡمِرۡصَادِ ؕ ١٤ فَاَمَّا الۡاِنۡسَانُ اِذَا مَا ابۡتَلٰىہُ رَبُّہٗ فَاَکۡرَمَہٗ وَنَعَّمَہٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَکۡرَمَنِ ؕ ١٥ وَاَمَّاۤ اِذَا مَا ابۡتَلٰىہُ فَقَدَرَ عَلَیۡہِ رِزۡقَہٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَہَانَنِ ۚ ١٦ کَلَّا بَلۡ لَّا تُکۡرِمُوۡنَ الۡیَتِیۡمَ ۙ ١٧ وَلَا تَحٰٓضُّوۡنَ عَلٰی طَعَامِ الۡمِسۡکِیۡنِ ۙ ١٨ وَتَاۡکُلُوۡنَ التُّرَاثَ اَکۡلًا لَّمًّا ۙ ١٩ وَّتُحِبُّوۡنَ الۡمَالَ حُبًّا جَمًّا ؕ ٢۰ کَلَّاۤ اِذَا دُکَّتِ الۡاَرۡضُ دَکًّا دَکًّا ۙ ٢١ وَّجَآءَ رَبُّکَ وَالۡمَلَکُ صَفًّا صَفًّا ۚ ٢٢ وَجِایۡٓءَ یَوۡمَئِذٍۭ بِجَہَنَّمَ ۬ۙ یَوۡمَئِذٍ یَّتَذَکَّرُ الۡاِنۡسَانُ وَاَنّٰی لَہُ الذِّکۡرٰی ؕ ٢٣ یَقُوۡلُ یٰلَیۡتَنِیۡ قَدَّمۡتُ لِحَیَاتِیۡ ۚ ٢٤ فَیَوۡمَئِذٍ لَّا یُعَذِّبُ عَذَابَہٗۤ اَحَدٌ ۙ ٢٥ وَّلَا یُوۡثِقُ وَثَاقَہٗۤ اَحَدٌ ؕ ٢٦ یٰۤاَیَّتُہَا النَّفۡسُ الۡمُطۡمَئِنَّۃُ ٭ۖ ٢٧ ارۡجِعِیۡۤ اِلٰی رَبِّکِ رَاضِیَۃً مَّرۡضِیَّۃً ۚ ٢٨ فَادۡخُلِیۡ فِیۡ عِبٰدِیۡ ۙ ٢٩ وَادۡخُلِیۡ جَنَّتِیۡ ٪ ٣۰
সূরা ফাজরের বাংলা উচ্চারণ :
১. ওয়াল ফাজর।
২. ওয়া লায়া-লিন আশর।
৩. ওয়াশ-শাফা-ই ওয়াল ওয়াতর।
৪. ওয়াল্লাইলি ইযাইয়াছর।
৫. হাল ফী যা-লিকা কাছামুল লিযী হিজর।
৬.আলাম তারা কাইফা ফা‘আলা রাব্বুকা বি‘আ-দ।
৭. ইরামা যা-তিল ‘ইমা-দ।
৮.আল্লাতী লাম ইউখ-লাক-মিছলুহা-ফিল বিলা-দ।
৯. ওয়া ছামূদাল্লাযীনা জা-বুসসাখরা বিল ওয়া-দ।
১০. ওয়া ফির‘আউনা যীল আওতা-দ।
১১.আল্লাযীনা তাগাও ফিল বিলা-দ।
১২. ফা-আকছারূ ফীহাল ফাছা-দ।
১৩. ফাসাব্বা আলাইহিম রাব্বুকা ছাওতা ‘আযা-ব।
১৪. ইন্না রাব্বাকা লাবিলমিরসা-দ।
১৫. ফাআম্মাল ইনছা-নু-ইযা-মাবতালা-হু রাব্বুহু ফাআকরামাহূ-ওয়া না‘আমাহূ ফাইয়াকূলু রাববী-আকরামান।
১৬.ওয়া-আম্মা-ইযা-মাবতালা-হু ফাকাদারা ‘আলাইহি রিঝকাহূ ফা-ইয়াকূলু-রাববী আহা-নান।
১৭. কাল্লা-বাল্লা-তুকরিমূনাল ইয়াতীম।
১৮.ওয়া লা-তাহাদ্দূ না ‘আলা-তা‘আ-মিল মিছকীন।
১৯.ওয়া তা’কুলূনাত তুরা-ছা আকলাল্লাম্মা।
২০. ওয়া তুহিব্বুনাল মা-লা হুব্বান জাম্মা।
২১. কাল্লা-ইযা-দুক্কাতিল আরদু-দাক্কান দাক্কা।
২২. ওয়া জাআ রাব্বুকা ওয়াল মালাকু-সাফফান সাফফা।
২৩. ওয়া জীআ ইয়াওমাইযিম বিজাহান্নাম, ইয়াওমা-ইযিইঁ ইয়াতা-যাক্কারুল ইনছানু-ওয়া আন্না-লাহুযযিকরা।
২৪. ইয়া-কূলুইয়া-লাইতানী কাদ্দামতুলিহায়া-তী।
২৫. ফাইয়াওমা-ইযিল লা-ইউ‘আযযি বু‘আযা-বাহূ-আহাদ।
২৬.ওয়ালা-ইঊছিকু-ওয়াছা-কাহূআহাদ।
২৭. ইয়া-আইয়াতু-হান্নাফছুল মুতমাইন্নাহ।
২৮.ইর-জি‘ঈইলা-রাব্বিকি রা-দিয়াতাম মারদিইয়াহ।
২৯. ফাদখুলী ফী ‘ইবা-দী।
৩০. ওয়াদখুলী জান্নাতী।
সূরা ফাজরের বাংলা অর্থ :
শপথ ফজর-কালের। এবং দশ রাতের। এবং জোড় ও বেজোড়ের। এবং রাতের, যখন তা গত হতে শুরু করে (আখেরাতের শাস্তি ও পুরস্কার অবশ্যম্ভাবী)। একজন বোধসম্পন্ন ব্যক্তির (বিশ্বাস আনয়নের) জন্য এসব শপথ যথেষ্ট নয় কি? তুমি কি দেখনি তোমার প্রতিপালক আদ (জাতি)-এর প্রতি কী আচরণ করেছেন? ইরাম সম্প্রদায়ের প্রতি, যারা উঁচু উঁচু স্তম্ভের অধিকারী ছিল। যাদের সমান পৃথিবীতে আর কোন জাতিকে সৃষ্টি করা হয়নি? এবং (কী আচরণ করেছেন) ছামুদ (জাতি)-এর প্রতি, যারা উপত্যকায় বড়-বড় পাথর কেটে ফেলেছিল? এবং (কী আচরণ করেছেন) পেরেকওয়ালা ফিরাউনের প্রতি?
যারা দেশে-দেশে অবাধ্যতা প্রদর্শন করেছিল। এবং তাতে ব্যাপক অশান্তি বিস্তার করেছিল। ফলে তোমার প্রতিপালক তাদের উপর শাস্তির কষাঘাত হানলেন। নিশ্চয়ই তোমার প্রতিপালক সকলের উপর সতর্ক দৃষ্টি রাখছেন।
কিন্তু মানুষের অবস্থা তো এই যে, যখন তার প্রতিপালক তাকে পরীক্ষা করেন এবং তাকে মর্যাদা ও অনুগ্রহ দান করেন তখন সে বলে, আমার প্রতিপালক আমাকে সম্মানিত করেছেন। এবং অপর দিকে যখন তাকে পরীক্ষা করেন এবং তার জীবিকা সঙ্কুচিত করে দেন, তখন সে বলে, আমার প্রতিপালক আমাকে অমর্যাদা করেছেন। কখনও এরূপ সমীচীন নয়। (কেবল এতটুকুই নয়;) বরং তোমরা ইয়াতীমকে সম্মান করো না। এবং মিসকীনদেরকে খাবার খাওয়ানোর জন্য একে অন্যকে উৎসাহিত করো না। এবং মীরাছের সম্পদ সম্পূর্ণরূপে গ্রাস করে থাক। এবং ধন-সম্পদকে সীমাতিরিক্ত ভালোবাস।
কিছুতেই এরূপ সমীচীন নয়। যখন পৃথিবীকে পিষে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ফেলা হবে। কিছুতেই এরূপ সমীচীন নয়। যখন পৃথিবীকে পিষে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ফেলা হবে। সে দিন জাহান্নামকে সামনে আনা হবে। সে দিন মানুষ বুঝতে পারবে, কিন্তু সেই সময় বুঝে আসার দ্বারা তার কী ফায়দা? সে বলবে, হায়! আমি যদি আমার এই জীবনের জন্য কিছু অগ্রিম পাঠাতাম? সে দিন আল্লাহর শাস্তির মতো শাস্তি কেউ দিতে পারবে না। এবং তাঁর বাঁধার মত বাঁধতেও কেউ পারবে না।
(অবশ্য নেককারদেরকে বলা হবে,) হে (আল্লাহর ইবাদতে) প্রশান্তি লাভকারী চিত্ত! নিজ প্রতিপালকের দিকে ফিরে আস সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।এবং আমার (নেক) বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও। আর দাখিল হয়ে যাও আমার জান্নাতে। (সূরা ফাজর, আয়াত : ১-৩০)
সূরা শামসের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:-
সূরা শামস পবিত্র কোরআনের ৯১ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ১৫। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ ও পবিত্র কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত।
সূরা শামস
وَالشَّمۡسِ وَضُحٰہَا ۪ۙ ١ وَالۡقَمَرِ اِذَا تَلٰىہَا ۪ۙ ٢ وَالنَّہَارِ اِذَا جَلّٰىہَا ۪ۙ ٣ وَالَّیۡلِ اِذَا یَغۡشٰىہَا ۪ۙ ٤ وَالسَّمَآءِ وَمَا بَنٰہَا ۪ۙ ٥ وَالۡاَرۡضِ وَمَا طَحٰہَا ۪ۙ ٦ وَنَفۡسٍ وَّمَا سَوّٰىہَا ۪ۙ ٧ فَاَلۡہَمَہَا فُجُوۡرَہَا وَتَقۡوٰىہَا ۪ۙ ٨ قَدۡ اَفۡلَحَ مَنۡ زَکّٰىہَا ۪ۙ ٩ وَقَدۡ خَابَ مَنۡ دَسّٰىہَا ؕ ١۰ کَذَّبَتۡ ثَمُوۡدُ بِطَغۡوٰىہَاۤ ۪ۙ ١١ اِذِ انۡۢبَعَثَ اَشۡقٰہَا ۪ۙ ١٢ فَقَالَ لَہُمۡ رَسُوۡلُ اللّٰہِ نَاقَۃَ اللّٰہِ وَسُقۡیٰہَا ؕ ١٣ فَکَذَّبُوۡہُ فَعَقَرُوۡہَا ۪۬ۙ فَدَمۡدَمَ عَلَیۡہِمۡ رَبُّہُمۡ بِذَنۡۢبِہِمۡ فَسَوّٰىہَا ۪ۙ ١٤ وَلَا یَخَافُ عُقۡبٰہَا ٪ ١٥
সূরা শামসের বাংলা উচ্চারণ :
১. ওয়াশ শামছি ওয়াদু হা-হা।
২. ওয়াল কামারি ইযা-তালা-হা।
৩. ওয়ান্নাহা-রি ইযা জাল্লা-হা।
৪.ওয়াল্লাইলি ইযা-ইয়াগশা-হা।
৫.ওয়াছ ছামাই ওয়ামা-বানা-হা।
৬. ওয়াল আরদিওয়ামা-তাহা-হা।
৭. ওয়া নাফছিওঁ ওয়া মা-ছাওওয়া-হা।
৮.ফা-আলহামাহা-ফুজূরাহা-ওয়া তাকওয়া-হা।
৯. কাদ আফলাহা মান ঝাক্কা-হা।
১০.ওয়া কাদ খা-বা মান দাছছা-হা।
১১. কাযযাবাত ছামূদুবিতাগ-ওয়াহা।
১২. ইযিম বা‘আছা আশকা-হা।
১৩. ফাকালা লাহুম রাছূলুল্লাহি না-কাতাল্লাহি ওয়া ছুকইয়া-হা।
১৪. ফাকাযযাবূহু ফা‘আকারূহা- ফাদামদামা ‘আলাইহিম রাব্বুহুম বিযামবিহিম ফাছাওওয়াহা।
১৫. ওয়ালা-ইয়াখাফু উকবা-হা।
সূরা শামসের বাংলা অর্থ :
শপথ সূর্যের ও তার বিস্তৃত রোদের। এবং চাদের, যখন তা সূর্যের পেছনে পেছনে আসে। এবং দিনের, যখন তা সূর্যকে প্রকাশ করে। এবং রাতের, যখন তা সূর্যকে আচ্ছাদিত করে। শপথ আকাশের ও তাঁর যিনি তা নির্মাণ করেছেন। এবং পৃথিবীর ও তাঁর যিনি তাকে বিস্তৃত করেছেন। এবং মানবাত্মার ও তাঁর, যিনি তাকে পরিপাটি করেছেন। অতঃপর তার জন্য যা পাপ এবং তার জন্য যা পরহেযগারী, তার ভেতর সেই বিষয়ক জ্ঞানোন্মেষ ঘটিয়েছেন। সে-ই সফলকাম হবে, যে নিজ আত্মাকে পরিশুদ্ধ করবে। আর ব্যর্থকাম হবে সেই, যে তাকে (গুনাহের মধ্যে) ধসিয়ে দেবে। ছামুদ জাতি অবাধ্যতাবশত (তাদের নবীকে) অস্বীকার করেছিল। যখন তাদের সর্বাপেক্ষা নিষ্ঠুর ব্যক্তি উঠে পড়ল। তথাপি তারা তাদের রাসূলকে প্রত্যাখ্যান করল এবং উটনীটিকে মেরে ফেলল। পরিণামে তাদের প্রতিপালক তাদের গুনাহের কারণে তাদেরকে ব্যাপকভাবে ধ্বংস করে সব একাকার করে ফেললেন। আর তিনি এর কোন মন্দ পরিণামের ভয় করেন না। (সূরা শামস, আয়াত : ১-১৫)
সূরা লাইলের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:-
সূরা লাইল পবিত্র কোরআনের ৯২ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ২১। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ এবং কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত।
সূরা লাইল
وَالَّیۡلِ اِذَا یَغۡشٰی ۙ ١ وَالنَّہَارِ اِذَا تَجَلّٰی ۙ ٢ وَمَا خَلَقَ الذَّکَرَ وَالۡاُنۡثٰۤی ۙ ٣ اِنَّ سَعۡیَکُمۡ لَشَتّٰی ؕ ٤ فَاَمَّا مَنۡ اَعۡطٰی وَاتَّقٰی ۙ ٥ وَصَدَّقَ بِالۡحُسۡنٰی ۙ ٦ فَسَنُیَسِّرُہٗ لِلۡیُسۡرٰی ؕ ٧ وَاَمَّا مَنۡۢ بَخِلَ وَاسۡتَغۡنٰی ۙ ٨ وَکَذَّبَ بِالۡحُسۡنٰی ۙ ٩ فَسَنُیَسِّرُہٗ لِلۡعُسۡرٰی ؕ ١۰ وَمَا یُغۡنِیۡ عَنۡہُ مَالُہٗۤ اِذَا تَرَدّٰی ؕ ١١ اِنَّ عَلَیۡنَا لَلۡہُدٰی ۫ۖ ١٢ وَاِنَّ لَنَا لَلۡاٰخِرَۃَ وَالۡاُوۡلٰی ١٣ فَاَنۡذَرۡتُکُمۡ نَارًا تَلَظّٰی ۚ ١٤ لَا یَصۡلٰىہَاۤ اِلَّا الۡاَشۡقَی ۙ ١٥ الَّذِیۡ کَذَّبَ وَتَوَلّٰی ؕ ١٦ وَسَیُجَنَّبُہَا الۡاَتۡقَی ۙ ١٧ الَّذِیۡ یُؤۡتِیۡ مَالَہٗ یَتَزَکّٰی ۚ ١٨ وَمَا لِاَحَدٍ عِنۡدَہٗ مِنۡ نِّعۡمَۃٍ تُجۡزٰۤی ۙ ١٩ اِلَّا ابۡتِغَآءَ وَجۡہِ رَبِّہِ الۡاَعۡلٰی ۚ ٢۰ وَلَسَوۡفَ یَرۡضٰی ٪ ٢١
সূরা লাইলের বাংলা উচ্চারণ :
১. ওয়াল্লাইলি ইযা-ইয়াগশা।
২. ওয়ান্নাহা-রি ইযা-তাজাল্লা।
৩. ওয়ান্নাহা-রি ইযা-তাজাল্লা।
৪. ইন্না ছা‘ইয়াকুম লাশাত্তা।
৫.ফাআম্মা-মান আ‘তা-ওয়াত্তাকা।
৬. ওয়া সাদ্দাকা বিলহুছনা।
৭. ফাছানুইয়াছছিরুহূলিল ইউছরা।
৮. ওয়া আম্মা-মাম বাখিলা ওয়াছতাগনা।
৯. ওয়া কাযযাবা বিল হুছনা।
১০. ফাছানুইয়াছছিরুহূলিল উছরা।
১১. ওয়ামা-ইউগনী ‘আনহু মা-লুহূ ইযা-তারাদ্দা।
১২. ইন্না ‘আলাইনা-লালহুদা।
১৩. ওয়া ইন্না লানা-লালআ-খিরাতা ওয়ালঊলা।
১৪. ফাআনযারতুকুম না-রান তালাজ্জা।
১৫. লা-ইয়াসলা-হাইল্লাল আশকা।
১৬. আল্লাযী কাযযাবা ওয়া তাওয়াল্লা।
১৭. ওয়া ছাইউ-জান্নাবুহাল আতকা।
১৮. আল্লাযী ইউ’তী মা-লাহূ-ইয়াতাঝাক্কা।
১৯.ওয়ামা-লিআহাদিন ‘ইনদাহূ-মিন নি‘মাতিন তুজঝা।
২০. ইল্লাবতিগাআ ওয়াজহি রাব্বিহিল আ‘লা।
২১. ওয়া লাছাওফা ইয়ারদা।
সূরা লাইল বাংলা অর্থ :
শপথ রাতের, যখন তা আচ্ছন্ন করে।এবং দিনের, যখন তা উদ্ভাসিত হয়। এবং সেই সত্তার, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন। বস্তুত তোমাদের প্রচেষ্টা বিভিন্ন রকমের। সুতরাং যে ব্যক্তি (আল্লাহর পথে অর্থ-সম্পদ) দান করেছে ও তাকওয়া অবলম্বন করেছে। সুতরাং যে ব্যক্তি (আল্লাহর পথে অর্থ-সম্পদ) দান করেছে ও তাকওয়া অবলম্বন করেছে।
আমি তাকে স্বস্তিময় গন্তব্যে পৌঁছার ব্যবস্থা করে দেব। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি কৃপণতা করল এবং (আল্লাহর প্রতি) বেপরোয়াভাব দেখাল। এবং সর্বোত্তম বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করল। আমি তার যাতনাময় স্থানে পৌঁছার ব্যবস্থা করে দেব। সে যখন ধ্বংস-গহ্বরে পতিত হবে, তখন তার সম্পদ তার কোন কাজে আসবে না। বস্তুত, পথ দেখিয়ে দেওয়া আমারই দায়িত্ব। এবং অবশ্যই, আখেরাত ও দুনিয়া আমারই কর্তৃত্বাধীন।
অতএব আমি তোমাদেরকে সতর্ক করে দিলাম এক লেলিহান আগুন সম্পর্কে। তাতে প্রবেশ করবে কেবল সেই, যে নিতান্ত হতভাগ্য। যে সত্য প্রত্যাখ্যান করেছে ও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এবং তা থেকে দূরে রাখা হবে পরম মুত্তাকীকে। যে আত্মশুদ্ধি অর্জনের জন্য নিজ সম্পদ (আল্লাহর পথে) দান করে। অথচ তার উপর কারও অনুগ্রহ ছিল না, যার প্রতিদান দিতে হত। বরং সে (দান করে) কেবল তার মহান প্রতিপালকের সন্তুষ্টির প্রত্যাশায়।নিশ্চয়ই সে অচিরেই খুশী হয়ে যাবে। (সূরা লাইল, আয়াত : ১-২১)
সূরা আল ইনশিরাহের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:-
অনেকে এ সূরাটার নাম Nasrah বলে থাকেন এটার আসল নাম হচ্ছে Al Insirah
সূরা আল ইনশিরাহ পবিত্র কোরআনের ৯৪ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা আট। সূরাটি পবিত্র কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত। সূরা আল-ইনশিরাহে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে প্রদত্ত বিশেষ বিশেষ অনুগ্রহ বর্ণিত হয়েছে। বর্ণনার ক্ষেত্রে এ সূরার সঙ্গে সূরা আদ-দোহার অর্থগত সম্পর্ক রয়েছে। (আদওয়াউল বায়ান)
সূরা আল ইনশিরাহ
اَلَمۡ نَشۡرَحۡ لَکَ صَدۡرَکَ ۙ ١ وَوَضَعۡنَا عَنۡکَ وِزۡرَکَ ۙ ٢ الَّذِیۡۤ اَنۡقَضَ ظَہۡرَکَ ۙ ٣ وَرَفَعۡنَا لَکَ ذِکۡرَکَ ؕ ٤ فَاِنَّ مَعَ الۡعُسۡرِ یُسۡرًا ۙ ٥ اِنَّ مَعَ الۡعُسۡرِ یُسۡرًا ؕ ٦ فَاِذَا فَرَغۡتَ فَانۡصَبۡ ۙ ٧ وَاِلٰی رَبِّکَ فَارۡغَبۡ ٪ ٨
সূরা আল ইনশিরাহ উচ্চারণ অর্থ :
১. আলাম নাশরাহলাকা সাদরাক।
২. ওয়া ওয়াদা‘না-‘আনকা বিঝরাক।
৩. আল্লাযীআনকাদা জাহরাক।
৪. ওয়া রাফা‘না-লাকা যিকরাক।
৫. ফা-ইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা।
৬.ইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা।
৭.ফা-ইযা-ফারাগতা ফানসাব।
৮.ওয়া ইলা- রাব্বিকা ফারগাব।
সূরা আল ইনশিরাহ বাংলা অর্থ :
(হে রাসূল!) আমি কি তোমার কল্যাণে তোমার বক্ষ খুলে দেইনি? এবং আমি তোমার থেকে অপসারণ করেছি সেই ভার। এবং আমি তোমার কল্যাণে তোমার চর্চাকে উচ্চ মর্যাদা দান করেছি। প্রকৃতপক্ষে কষ্টের সাথে স্বস্তিও থাকে। নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তিও থাকে। সুতরাং তুমি যখন অবসর পাও, তখন (ইবাদতে) নিজেকে পরিশ্রান্ত কর। এবং নিজ প্রতিপালকের প্রতিই মনোযোগী হও। (সূরা ইনশিরাহ, আয়াত : ১-৮) Surah