Exotic succulents for conservatories or very mild gardens. Plants produce a tall yellow pyramid of flowers. These perennial succulents can only be grown outside in the very mildest of gardens where there is danger of only slight frost and the soil is free draining. Otherwise they make excellent house or conservatory plants. If deprived of light (in winter, particularly), they loose some of their purple-ness and turn green in parts. The purple-ness returns with the return of the sun.
In their native country they sometimes seem to prefer shadier spots. They will tolerate a fair bit of our weaker British sunshine so if you have one growing inside ensure it still gets plenty of light, although not a very sunny windowsill. If grown in a pot make sure you don't over water (easily done) especially in winter and early spring before growth starts, otherwise rot quickly sets in and reduces roots to a mushy mess. However, if this does occur all is not lost. Take the remaining bits of healthy rosette or rosettes, remove the lower rotten section and place them in a seed tray filled with perlite - they should root out quite quickly. Aphids and slugs seem to be the most common pests but apart from that Aeoniums are pretty easy plants to grow and keep.
Propagated by us from cuttings.
Username: Information Published on 2024-12-28 02:04:49 ID NUMBER: 127867
If you’re caring for a loved one with special needs, you may be thinking about how to enhance their care without compromising their eligibility for government benefits. Or perhaps you’re considering ways to provide for them after your death. Estate planning can be challenging in the best circumstances, but there’s additional complexity in setting up accounts and trusts for a family member with special needs.
The good news is you have choices, depending on the circumstances of your estate and the family member who needs lifetime care. Along with the Achieving a Better Life Experience (ABLE) account, various other trusts are available, including two types of special needs trusts that may be right for your family.
The Maharashtra State Board of Secondary and Higher Secondary Education has announced that the SSC and HSC exams for 2025 will be held earlier than usual. Schools have been given time until August 23 to provide feedback and raise any concerns about the exam dates. This is the earliest announcement of exam dates by the board, as the dates for the 2024 exams were only released in November.
Online 40 days Crash Course for Job Oriented Competitive Examination by Expert Faculty Members in Eudoxia
1. Regular Live Classes
2. Recorded Videos
3. Previous Years Question and Answers
4. Regular Mock Test
5. Free Study Material
Heads Rose Bunch Artificial Rose Flower for Wedding Home Decor
https://m.made-in-china.com/product/Factory-Price-10-Heads-Rose-Bunch-Artificial-Rose-Flower-for-Wedding-Home-Decor-705707711.html
Transparent Gel form, enriched with Honey and Herbal Extracts of Saffron, Mulberry and Licorice Aroma :- Fine Fragrance
Usage of Mulberry, Honey, Licorice and Saffron :- Traditionally known for its skin lightening, brightening, healing and anti oxidant properties
Aroma :- Fine, Fresh Fruity
Usage of Multi Fruit Extracts :- Traditionally known for their detoxifying, tightening, nourishing, healing and anti-oxidant properties.
Transparent Gel form, enriched with Herbal Extracts of Turmeric, Guava, Lemon and Licorice Aroma :- Fine Fragrance
Usage of Guava, Licorice, Lemon and Turmeric :- Traditionally known as Powerhouse of Antioxidants and their healing,m brightening, lightening properties
West Indies' second-wicket pair of Kraigg Brathwaite and Keacy Carty safely negotiated a tricky final period to take their team to 70-1 in reply to Bangladesh's first-innings total of 164 at stumps on the second day of the second and final Test at Sabina Park on Sunday
Manufacturers: Saint-Gobain, Asian Paints, Blue Pebble Design Studio, Chub systems, Featherlite and Chesters, Havells, KNND Associates Private Limited, Otis Elevator Company (India) Limited, Space Management Systems India Pvt. Ltd., VitrA, Welspun Group
A surface does more than simply cover a space—it transforms it, infusing personality, rhythm, and soul. It evolves from being a mere backdrop to becoming an active element that shapes the atmosphere through the interplay of material, form, and light. The balance of the touch, the thickness, incisions, tones, and luminous reflections can transform surfaces into sensory experiences. Textures can evoke stability or lightness, grooves introduce dynamism, colors define moods, and light sculpts depth and movement. Ceramic, with its aesthetic and functional versatility, is particularly well-suited to this role, offering architects a broad palette of creative possibilities.
রাজধানী ঢাকা বলতে নাগরিকরা বোঝেন ইটপাথরের এক শহর। এখানে সতেজ নিঃশ্বাস নেওয়া যেন বিরল ঘটনা। তবুও আশা ছাড়েন না কেউ কেউ। সবুজ প্রকৃতি চেখে দেখতে বাসার ছাদে গড়ে তোলে বাগান। কী নেই সেই বাগানে– আম, সফেদা, জামরুল, কলা, পেঁপে, ড্রাগনসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফলের গাছ; রয়েছে বাগানবিলাস, গোলাপ, কাঠগোলাপ, জবা, অলকানন্দা, নয়নতারাসহ নানা রকমের ফুল। তাছাড়া শাকসবজি তো আছেই। বাগানের পরিচর্যা নিজেই করে থাকেন প্রকৃতিপ্রেমীরা।
এই প্রকৃতিপ্রেমীদের একজন আফতাবনগরের ‘ডি’ ব্লকের বাসিন্দা রুমেলা হক। এক যুগ ধরে তিনি নিজ হাতে তৈরি করেছেন ছাদবাগান। রুমেলা বলেন, ‘বিকেল বা সন্ধ্যায় ছাদে উঠলে সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যাই। সামান্য ফুল-ফল-সবজির মাধ্যমে লাভবান হচ্ছি, তার চেয়েও বড় কথা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যুক্ত হতে পেরে ভালো লাগছে। আমার চারতলা বাড়ির ছাদের নিচের ফ্ল্যাটের তাপ গরমের দিনে সহনীয় থাকে। কারণ ছাদজুড়ে রয়েছে গাছপালা। ছাদবাগান নীরবে নগরবাসীর উপকার করছে। সবাই যদি নিজ নিজ জায়গা থেকে গাছ রোপণ করে, তাহলে একদিন এই নগরীতে সবুজের ঘাটতি অনেকটাই পূরণ হবে।’
রাজধানীর ছাদে বাগান করার বিষয়টি ব্যক্তিগত শখের চিন্তা থেকে শুরু হলেও এখন তা পরিবেশ রক্ষার দিকে ঝুঁকেছে। এটি এখন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব মনে করছেন অনেকেই। কারণ তথ্য বলছে, প্রায় তিন দশকে রাজধানীতে গাছের হার ২০ থেকে প্রায় ৮ শতাংশ এলাকায় এসে ঠেকেছে। এতে প্রতি বছরে বাড়ছে তাপমাত্রা। এই পরিস্থিতিতে ছাদবাগান পরিবেশ রক্ষায় অন্যতম ভরসা উঠতে পারে।
ছাদবাগানের কথা উঠলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের কথা চলে আসে। ২০১৫ সালে তিনি ঘোষণা দেন, ছাদবাগান করলে হোল্ডিং ট্যাক্সে ছাড় দেওয়া হবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে ডিএনসিসি এলাকায় ছাদবাগানকারীরা হোল্ডিং ট্যাক্সে ১০ শতাংশ মওকুফের সুবিধা পেতে শুরু করেন, যা এখনও বিদ্যমান। তবে বিষয়টি অনেকে জানেন না।
ধানমন্ডি, মহানগর প্রজেক্ট, আফতাবনগর, মিরপুর, মগবাজারসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে অনেক ছাদে বাগান দেখা গেছে। এসব এলাকায় নতুন ফ্ল্যাটে ছাদবাগান করা হচ্ছে। পাশাপাশি পুরোনো বাসার ছাদেও গাছ লাগাচ্ছেন অনেকে; যদিও এতে ঝুঁকি আছে।
ঢাকায় বিশেষভাবে ছাদে লাগানোর জন্য উপযোগী গাছ, বীজ, মাটির চাহিদা গত ১০ বছরে অনেক বেশি বেড়েছে বলে জানান চারা ও বীজ বিক্রেতা শামসুল হোসেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় গরম যেমন বাড়ছে, তার লগে বাড়ছে গাছ কিইন্না ছাদে লাগানোর চাহিদা।’
গ্রিন সেভার্স নামে একটি অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গাছের পরিচর্যা ও চিকিৎসা দিয়ে আসছেন আহসান রনি। তিনি মনে করেন, বাংলাদেশে ছাদবাগান হচ্ছে, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই পরিকল্পনাটা সঠিকভাবে হচ্ছে না।
রনি বলেন, ‘কোন গাছ রোপণ করা দরকার, পরিচর্যা কেমন হবে, কতটুকু দূরত্বে রোপণ করা হবে ইত্যাদি বিষয় খেয়াল রেখে আধুনিক ছাদবাগান করা উচিত।’
বিভিন্ন মাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা শহরে গত পাঁচ বছরে গড় তাপমাত্রা ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ২০২৪ সালে বেশ কয়েকবার ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে তাপমাত্রা, যা ১৯৬৫ সালের পর সর্বোচ্চ হিসেবে রেকর্ড করা হয়। এর অন্যতম প্রধান কারণ গাছপালার অভাব। রাজধানীতে গাছ বা সবুজ এলাকা শহরের আয়তনের ৮ শতাংশের কম। আদর্শ শহরে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ থাকা প্রয়োজন।
গবেষণার মাধ্যমে পাওয়া তথ্য তুলে ধরে স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ঢাকা শহরে প্রায় ৫০ লাখ পরিবারের বাস। এসব পরিবার মোটামুটি পাঁচ লাখ ভবনে বসবাস করে। যদি গড়ে হিসাব করা হয়, পাঁচ লাখ ভবনের ৬০ শতাংশ ছাদে বাগান করার উপযোগিতা আছে। সেক্ষেত্রে তিন লাখ ছাদ পাওয়া যায়, যেগুলোতে বাগান করা যায়। বর্তমানে রাজধানীতে যত ছাদ আছে, এর মধ্যে বাগান রয়েছে প্রায় পাঁচ শতাংশে।
আমরা একটি গবেষণায় দেখেছি, সবুজের উপস্থিতি যেখানে বেশি, সেখানে তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি কম।
চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে এই পরিবেশবিদ বলেন, ছাদবাগানের ক্ষেত্রে আমাদের দেশীয় প্রজাতিকে বেছে নেওয়া দরকার। দেশীয় ফল-ফুল গাছের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। তা না হলে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় এ বাগানের তেমন ভূমিকা থাকবে না।
নাটোরের নলডাঙ্গায় স্টেশনে পানি নিতে নেমে ট্রেনের ধাক্কায় মুক্তার হোসেন (২৭) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বিকেল চারটার দিকে উপজেলার মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মুক্তার হোসেন দিনাজপুর জেলার বিরল থানার নরোত্তম গ্রামের শাহের মোহাম্মদের ছেলে।
মাধনগর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. মোমিন উদ্দিন নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে মুক্তার হোসেন দিনাজপুর থেকে বাংলাবান্ধা ট্রেনে করে রাজশাহী যাচ্ছিলেন। ট্রেনটি মাধনগরে ষ্টেশনে বিরতি দিলে পানি নেওযার জন্য মুক্তার হোসেন নামলে ঢাকা থেকে দিনাজপুরগামী একতা ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে গুরুতর আহত হন মুক্তার হোসেন। আহত অবস্থায় এলাকাবাসী মুক্তারকে উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজাল’ এ পরিণত হয়েছে। এর ফলে দেশের তিন বিভাগে সন্ধ্যার মধ্যে বৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে সরকারি সংস্থাটির পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপটি উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ফিনজালে পরিণত হয়েছে। এটি আরও উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার দুপুরের দিকে উত্তর তামিলনাড়ু উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এর বাড়তি অংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সমুদ্রবন্দরগুলোকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এমন অবস্থায় সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টাও খুলনা ও বরিশাল বিভাগে বৃষ্টির প্রবণতা রয়েছে।
তাপমাত্রা নিয়ে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার। যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
যুক্তরাজ্য সফরের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক ঢাকা ত্যাগ করেন তিনি। এর আগে, ৭টা ১৭ মিনিটে বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল করিব। যুক্তরাজ্যে ১০ দিন থাকার পর ১১ ডিসেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে বিএনপি মহাসচিবের।
লন্ডনের এই সফরে বিএনপির বিভিন্ন দলীয় অনুষ্ঠানের পাশাপাশি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন মির্জা ফখরুল। দেশের চলমান পরিস্থিতি, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের অগ্রগতি, আগামী নির্বাচনসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হবে বিএনপির এই দুই শীর্ষ নেতার মধ্যে।
জানা গেছে, মহাসচিবের এই সফরের পরই চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া প্রথমে যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা করাবেন। পরে সেখান থেকে চিকিৎসার জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রেও যেতে পারেন।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে আদালতে নেওয়ার সময় পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টির দায়ে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকালে নগরের বাকলিয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন- মৃত সুনিল ধরের ছেলে বাবলা ধর (৪২) এবং দুলাল শীলের ছেলে সজল শীল (৪০)।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) মো. ইখতিয়ার উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬ নভেম্বর চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে আদালতে নেওয়ার হচ্ছিল। এ সময় সময় একদর লোক পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টি করে। এই ঘটনায় জড়িত থকার অভিযোগে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুনগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’