Species from top to bottom: South Island Giant Moa (Dinornis Robustus), Eastern Moa (Emeus Crassus), & The Little Bush Moa (Anomalopteryx Didiformis).
All three along with 6 other Moa species were driven to extinction by hunting and habitat destruction about 600 years ago.
Art Credit: Gabriel Ugueto
Username: Bongsong Published on 2024-10-16 02:30:03 ID NUMBER: 123435
পোল্যান্ডে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম দিলেন এক নারী। ছয় সন্তানের মধ্যে চারটি মেয়ে আর দুটি ছেলে। ওই নারীকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রেজ দুদা।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একসঙ্গে ছয়টি বাচ্চার জন্ম দেওয়ার ঘটনাকে বলা হয় ‘সেক্সটুপলেটস’। পোল্যান্ডে এমন ঘটনা এবারই প্রথম। পৃথিবীতে প্রতি ৫০০ কোটি গর্ভধারণে একবার এমনটা ঘটার সম্ভাবনা থাকে।
ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, সোমবার পোল্যান্ডের ক্রাকউ শহরের ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ২৯ বছর বয়সী এক নারী। মা এবং সদ্যজাত সন্তানরা সবাই ভাল আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসপাতালের মুখপাত্র রিজজার্ড লুটারব্যাচ বলেছেন, ছ’টি বাচ্চার জন্ম দেওয়া ওই নারীর বয়স ২৯ বছর।’ মা ও তার বাচ্চারা সুস্থ আছেন।
জানা গেছে, ছয় সদ্যজাত শিশুর মধ্যে দু’টি ছেলে এবং চারটি মেয়ে। তাদের ওজন ৮৯০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ৩০০ গ্রামের মধ্যে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
গর্ভাবস্থার ২৯ সপ্তাহে ছ’টি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ওই নারী। এর আগে ওই নারীর দুই বছর বয়সী একটি পুত্র সন্তানও রয়েছে। সেক্সটুপলেট-এর পর ওই নারীকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়েছেন পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রেজ দুদা।
বয়স বাড়ার সঙ্গে নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতা প্রাকৃতিকভাবেই খানিকটা কমে আসে। শুধু তা-ই নয়, জীবনযাপনের আরো কিছু বিষয় সন্তান ধারণক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। চলুন বিস্তারিত জেনে নিন-
১. অতিরিক্ত ওজন
অতিরিক্ত ওজন সন্তান না হওয়ার একটি অন্যতম কারণ। এটি শরীরের হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে এবং নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতাকে অত্যন্ত জটিল করে তোলে। এর ফলে নারীর জরায়ুর কার্যক্ষমতাও হ্রাস পায়। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, ১৮ বছর বয়সের যেসব নারী ওজনাধিক্যের সমস্যায় রয়েছেন, তাঁরা জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হন এবং তাঁদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা কমে যায়।
২. রুগ্ন শরীর
অতিরিক্ত ওজন যেমন সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে, তেমনি খুব বেশি পাতলা হওয়াও ক্ষতিকর। বেশি চিকন হলে নারীর দেহে ল্যাপটিন হরমোনের অভাব হয়। এই হরমোন ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে এই হরমোনের ঘাটতি হলে ঋতুচক্রের সমস্যা হয়। তাই গবেষকদের মতে, উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্য বজায় রাখুন। সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন ঠিক রাখুন। এটি নারীর বন্ধ্যত্ব দূর করতে সাহায্য করে।
৩. বয়স বেশি হওয়া
যখন নারীর ঋতুচক্র স্বাভাবিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তখন সে আর সন্তান ধারণ Child capacity করতে পারে না। ঋতুচক্র একবারে বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। তবে যদি মেনোপজের ঠিক আগের পর্যায়ে শরীরে ইসট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায় বা একদমই নিঃসৃত না হয়, তখন তাকে পেরিমেনোপজ বলা হয়। মেনোপজ হয় সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। ৪৫ বছরের আগেই পেরিমেনোপজ হতে পারে। তাই অধিকাংশ চিকিত্সকের মতে, ৩৫ বছরের আগে সন্তান নেওয়া উচিত। এর পরে সন্তান ধারণক্ষমতা কঠিন হয়ে পড়ে।
৪. বংশগত কারণ
যদি আপনার মায়ের মেনোপজ আগে হয়, তবে আপনারও আগে থেকেই মেনোপোজ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নারীরা জন্মায় কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে এবং এই জিনিসটি বেশি হওয়া বা কম হওয়ার পেছনে জিনগত কারণও কাজ করে। এ রকম অনেক কিছুই নির্ভর করে বংশগত কারণে। গবেষকদের মতে, যদি পরিবারে দেরিতে সন্তান ধারণের ইতিহাস থাকে, তবে আপনারও দেরিতে সন্তান হতে পারে।
৬. মানসিক চাপ
গবেষণায় বলা হয়, যেসব নারী দীর্ঘদিন ধরে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকেন, তাঁদের সন্তান ধারণ ক্ষমতা Child capacity অনেক কমে যায়। কারণ, চাপ শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটায়। তবে চাপই এর একমাত্র কারণ নয়। গবেষকদের পরামর্শ, যেসব নারী সন্তান নিতে চাইছেন, তাঁদের চাপ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শেখা খুব জরুরি।
৫. মদ্যপান
মদ্যপানে অভ্যস্ত নারীদের ক্ষেত্রে এ ঝুঁকি থাকে অনেক। ২০০৪ সালে সুইডিশ বিজ্ঞানীরা ১৮ বছর ধরে মদ্যপান করেন—এমন সাত হাজার নারীর ওপর গবেষণা করে দেখেন, তাঁদের সন্তান ধারণক্ষমতা অনেক কমে গেছে। তাই গবেষকদের পরামর্শ, যদি আপনি সন্তান নিতে চান, তবে অবশ্যই মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন।
৬. বেশি ব্যায়াম
ব্যায়াম করা আপনার শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং শক্তি দেয়। যখন আপনি সন্তান নিতে চাইবেন, এটি খুব জরুরি। তবে আপনি যদি অতিরিক্ত ব্যায়াম করেন, এটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যাঁরা দিনে পাঁচ ঘণ্টার বেশি ব্যায়াম করেন, তাঁদের এ আশঙ্কা থাকে।
৭. থাইরয়েড সমস্যা
থাইরয়েড সমস্যা গর্ভধারণকে ব্যাহত করে। থাইরয়েড হলো এমন একটি গ্রন্থি, যা ঘাড়ের সামনের দিকে নিচের অংশে থাকে। এই থাইরয়েড থেকে অনেক হরমোন নিঃসৃত হয়। থাইরয়েডজনিত কোনো সমস্যা হলেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
৮. ক্যাফেইন
আপনি যদি প্রচুর পরিমাণ ক্যাফেইন জাতীয় জিনিস খান, এটি আপনার গর্ভধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। গবেষণায় বলা হয়, যাঁরা দিনে পাঁচ কাপের বেশি কফি পান করেন, তাঁদের এ সমস্যা হয়। তাই সন্তান নিতে চাইলে কফিপান কমিয়ে দেওয়ার পক্ষেই মতামত গবেষকদের।
৯. যৌন সমস্যা
যৌন বাহিত রোগের কারণেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। যেমন : সিফিলিস, গনোরিয়া, প্রদাহ ইত্যাদি।
১০. স্বাস্থ্যগত সমস্যা
বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যার ফলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে। পলিসাইটিক ওভারি সিনড্রোম, সিস্ট, এনডোমিটট্রিওসিস—এসব বিষয় অনেক সময় নারীর বন্ধ্যত্বের জন্য দায়ী। এছাড়া রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস অনেক সময় এর কারণ হয়। তাই এসব সমস্যা হলে আগে থেকে চিকিত্সা করাতে হবে, নয়তো সন্তান ধারণ করতে সমস্যা হতে পারে।
মেয়েদের গড়ে ১২ বছর বয়সের পর থেকেই স্বাভাবিক ঋতুচক্র শুরু হয়৷আবার একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর এটি বন্ধও হয়ে যায়৷ মহিলাদের ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরবর্তী সময়কে মেনোপজ বলা হয়৷
মেনোপজের সময় বা সময় চলাকালীন মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়৷ এটি হলেও মেয়েদের যৌবন শেষ হয় না। এর বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ভারতের একটি গণমাধ্যমে জানিয়েছেন বিশিষ্ট স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দীপান্বিতা হাজারী।
মেনোপজ কী?
একটা বয়সের পরে মেয়েদের ঋতুচক্র বরাবরের মতো বন্ধ হয়ে যায়৷ ঋতুচক্রের বন্ধ হয়ে যাওয়াকেই মেনোপজ বলা হয়৷
মহিলাদের স্বাভাবিক ঋতুচক্র যে বয়সে বন্ধ হয়
আমাদের দেশের আবহাওয়া ও পরিমণ্ডল অনুযায়ী মহিলাদের ঋতুচক্র সাধারণত ৪৮ বছর থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে বন্ধ হতে পারে৷ সেই হিসেবের গড় করলে ৫১ বছর বয়সকে মেনোপজের বয়স বলা যেতে পারে৷
মেনোপজ হওয়ার আগে উপসর্গ
মেনোপজের প্রধান উপসর্গ হলো অনিয়মিত পিরিয়ড৷ অর্থাত্ প্রথমেই যে একেবারেই পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়৷ দেখা যেতে পারে প্রথমে একমাসে দুইবার পিরিয়ড হলো৷ এরপর তিন মাস পিরিয়ড বন্ধ থাকল৷ আবার ফের চার মাস নিয়মিত পিরিয়ড হওয়ার পর আবার বন্ধ হলো৷এছাড়া অন্যান্য উপসর্গগুলো হলো কান-মাথা ঝাঁ ঝাঁ করা বা হট ফ্ল্যাশ, জয়েন্ট পেইন ইত্যাদি মেনোপজের সাধারণ উপসর্গ৷
নির্দিষ্ট বয়সের অনেক আগেই পিরিয়ড বন্ধ
নির্দিষ্ট বয়সের অনেক আগে মেনোপজ হতেই পারে৷একে আর্লি মেনোপজ বলা হয়৷ কিন্তু এটা একেবারেই কম৷ এটা খুব বিরল, যা হয়ত পরিসংখ্যানেও আসে না৷
যাদের আর্লি মেনোপজ হয়
যেহেতু সময়ের অনেক আগেই মেনোপজ হয়ে যায়, ফলে শারীরিক সমস্যা দেখা তো দিতেই পারে৷মেয়েদের শরীরে মূলত দু’টি হরমোন থাকে ইস্ট্রোজেন আর প্রোজেস্টেরন৷ মেনোপজ হওয়া মানে ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাওয়া৷ এর ফলে পরবর্তী ক্ষেত্রে সন্তানধারণ তো আর সম্ভব হবেই না, তার সঙ্গে খিটখিটে স্বভাব, জয়েন্ট পেইন, মুড ফ্ল্যাশ হতে পারে৷ যাদের অল্প বয়সেই মেনোপজ হয়, তাদের মানসিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকে না বলেই পারিবারিক জীবনে বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কে এর ছাপ পড়তে পারে৷
আর্লি মেনোপজের কারণ
সেইভাবে নির্দিষ্ট করে আর্লি মেনোপজের কোন কারণ নেই৷বলা যেতে পারে সবই প্রকৃতির খেয়াল৷আর একটা কারণ রয়েছে৷ যদিও সেটাও নির্দিষ্ট নয় সেটা হলো হেরিডিটি বা বংশগত৷কোন মহিলার মা, মাসি বা পারিবারের অন্য কারোর আর্লি মেনোপজ হলে জিনগতভাবে এটি হতে পারে৷
মেনোপজের ফলে স্বাভাবিক জীবনে পরিবর্তন
মেয়েদের যৌবন আসারপর জীবনে চারটি পর্যায় রয়েছে৷ঋতুচক্রের শুরু, সন্তানের জন্ম, ব্রেস্ট ফিডিং ও মেনোপজ৷ এগুলো সবই হরমোনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত৷ মেনোপজ হওয়া মানেই হরমোনের ক্ষরণ বন্ধ হয়ে যাওয়া৷ফলে শরীরে কিছু পরিবর্তন আসতেই পারে৷ মেজাজ ঠিক না থাকা জয়েন্ট পেইন ইত্যাদি৷তবে এটা যেহেতু পুরো বিষয়টাই প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। তাই ধীরে ধীরে পাঁচ-দশ বছর পর শরীর আপনা থেকে এটি মেনে নেয়৷ফলে তেমন কোনও সমস্যা দেখা যায় না৷ অনেকেই মনে করেন, মেনোপজ হওয়া মানেই হয়তো মেয়েদের যৌবন শেষ হয়ে গেল তা কিন্তু একেবারেই নয়৷ এসময় নির্দ্বিধায় তারা যৌনতা উপভোগ করতে পারেন৷ কন্ট্রাসেপশনের ভয়ও থাকে না৷স্বামীর সঙ্গে খোলামেলা সম্পর্কে কোন সমস্যা হয় না৷ কিন্তু এগুলো ছাড়া যদি অন্য কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়, তবে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে৷ বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের চিকিত্সা পদ্ধতি ও মেডিসিন রয়েছে৷ ফলে তেমন কোন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়৷
মেনোপজের সঙ্গে মানসিক স্থিতি
মেনোপজের ফলে ত্বক খারাপ হয়ে যেতে পারে৷ অনেকে খুব মোটা হয়ে যান বা রোগা হয়ে যান৷সেই কারণে অনেকে মানসিক অবসাদে ভুগতে পারেন৷অনেকে মনে করেন, পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া মানেই হয়ত মেয়েদের যৌবন চলে যাওয়া৷ সেই কারণে মহিলাদের অবসাদ দেখা যায়৷তবে এটা পুরোটাই কল্পিত৷ এছাড়া হরমোনের ক্ষরণ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে মেজাজ খারাপ থাকা, হঠাত্ রাগ হওয়া ইত্যাদি হতেই পারে৷ অনেক সময় দেখা যায়, মহিলা যে কথাগুরো বলতে চান না সেগুলোও বলে ফেলছেন৷ এটাও মানসিক ভারসাম্য হারানোর একটি লক্ষণ৷
এসময় মন ভারো রাখতে
মেনোপজের সময় মন ভালো রাখার জন্য মেয়েদের নিজেদেরই সচেতন হতে হবে৷ নিজের সঠিক খেয়াল নিতে হবে৷ সবচেয়ে যেটা জরুরি সেটা হলো মেয়েদের নিজের কর্মজগত্৷ বিভিন্ন কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রাখলে মানসিক অবসাদের সম্ভাবনা থাকবে না৷
মেনোপজ চলাকালীন ডায়েট
মেয়েরা সারাজীবনই স্বামী বা পরিবারের বাইরে নিজের খেয়াল রাখার কথা ভুলে যান৷ অনেক সময় ঠিক মতো খাওয়া দাওয়াও করেন না৷ কিন্তু মেনোপজের সময় কিন্তু বিশেষ যত্ন দরকার৷ কারণ মেয়েদের মধ্যে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা যায়৷ তাই, এই সময় একেবারে ব্যালেন্স ডায়েট প্রয়োজন৷ অর্থাত্ খুব বেশি খাবারও নয় আবার খুব কম খাবারও নয়৷ ফল অবশ্যই খেতে হবে৷ এছাড়া দু’বেলা টক দইয়
সৌন্দর্যের জন্য খুবই জনপ্রিয় অভিনেত্রী আভা পল। প্রায় প্রতিদিনই নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে নতুন নতুন রূপে ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করেন আভা পল। অভিনেত্রী আভা পলের এই নতুন নতুন লুকের হট ও সেক্সি ছবি এবং ভিডিওর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে ভক্তরা। ভক্তদের এই অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ফের নতুন ছবি শেয়ার করেছেন আভা পল। সেক্সি শাড়ি লুকের ছবি শেয়ার করেছেন এই পোস্টে।
সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা নতুন ছবিতে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে একটি কালো শাড়ি ও কালো সেক্সি টপ স্টাইলের ব্লাউজ পরেছেন আভা পল। এই লুকে সেক্সি পোজ দিতেও দেখা যায় তাকে। মাঝারি ধরনের মেকআপ, খোলা চুলে এবং স্টাইলিশ পোজের জন্য অসাধারণ দেখতে লাগছে আভাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল আভা পলের এই পোস্টের কমেন্ট বক্সে তার সেক্সি শাড়ি লুকের প্রশংসা করছেন ভক্তরা। এই পোস্টে আভার শাড়ি পরার স্টাইল দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছেন ভক্তরা।
The Least Weasel weighs between 1 and 4 ounces with a body length of 4.5 to 10 inches. Its unique appearance includes a short tail with a constant black tip; it also gains a white winter coat.
The weasel lives in various habitats across Europe, North America, and Asia, preferring areas with ample cover, such as marshes, woodlands, and grasslands.
Despite its size, the Least Weasels are formidable creatures that feed on small rodents and can take down prey larger than itself. They are primarily active at night and are agile and quick.
The Stoat, or Short-Tailed Weasel, is a small mammal in the northern hemisphere. Its black-tipped tail distinguishes it from other creatures, and its coat changes color from brown and white to snow-white to help it blend in with its surroundings.
The Stoat can also reach up to 20 miles per hour despite its size. These adaptations help the Stoat avoid predators and hunt prey efficiently.
It is a bold solitary hunter that often takes on prey much larger than itself. It prefers small mammals, birds, insects, and eggs, with voles being a primary food source.
Its unique hunting technique involves a dance-like movement to mesmerize its prey and allow for attack. While the Stoat prefers to be alone, it will mate during mating season.
Formerly Mustela frenata, the Long-Tailed Weasel was moved to a new genus in 2021. It is a small but fierce predator found in various habitats throughout America and even extending to Bolivia.
This nocturnal animal's fur changes color with the seasons, displaying brown and yellow hues during summer and turning white in winter to blend with the snowy environment.
True to its name, Its tail spans almost half its body length with a black tip at the end. Its slender body, short legs, and ability to easily climb trees and navigate through water make it a formidable predator.
Despite its size, the Long-Tailed Weasel is an agile hunter that feeds mainly on small mammals like mice and voles, but it can also consume insects, birds, and eggs. Long-tailed weasels are solitary animals that fiercely guard their territory from other animals.
The Yellow-Bellied Weasel is a small but fearless creature found in Asia. Its dark brown or black back contrasts with its vibrant yellow-to-orange belly, creating a striking display of colors.
Despite its size, it takes on prey larger than itself with the help of its sharp claws and agility. This weasel hunts at night and uses the cover of darkness to avoid becoming prey. This type of weasel is a fierce predator, hunting small mammals, birds, and insects.
During the breeding season, males and females briefly come together to ensure the survival of their species.
The Mountain Weasel is a small weasel found in the alpine heights of Asia. It resides in Mongolia, China, Kazakhstan, Nepal, and Russia, easily navigating the rocky terrain.
Despite its size, it plays a significant role in its ecosystem due to its slender and agile body. Its fur changes color in winter, turning white to blend with the snow-filled landscape. This adaptation helps it survive harsh weather conditions.
Mountain Weasels are opportunistic eaters and primarily feed on pikas and voles. However, they also consume birds, eggs, insects, and small mammals when possible.
পোল্যান্ডে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম দিলেন এক নারী। ছয় সন্তানের মধ্যে চারটি মেয়ে আর দুটি ছেলে। ওই নারীকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রেজ দুদা।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একসঙ্গে ছয়টি বাচ্চার জন্ম দেওয়ার ঘটনাকে বলা হয় ‘সেক্সটুপলেটস’। পোল্যান্ডে এমন ঘটনা এবারই প্রথম। পৃথিবীতে প্রতি ৫০০ কোটি গর্ভধারণে একবার এমনটা ঘটার সম্ভাবনা থাকে।
ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, সোমবার পোল্যান্ডের ক্রাকউ শহরের ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ২৯ বছর বয়সী এক নারী। মা এবং সদ্যজাত সন্তানরা সবাই ভাল আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসপাতালের মুখপাত্র রিজজার্ড লুটারব্যাচ বলেছেন, ছ’টি বাচ্চার জন্ম দেওয়া ওই নারীর বয়স ২৯ বছর।’ মা ও তার বাচ্চারা সুস্থ আছেন।
জানা গেছে, ছয় সদ্যজাত শিশুর মধ্যে দু’টি ছেলে এবং চারটি মেয়ে। তাদের ওজন ৮৯০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ৩০০ গ্রামের মধ্যে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
গর্ভাবস্থার ২৯ সপ্তাহে ছ’টি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ওই নারী। এর আগে ওই নারীর দুই বছর বয়সী একটি পুত্র সন্তানও রয়েছে। সেক্সটুপলেট-এর পর ওই নারীকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়েছেন পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রেজ দুদা।
বয়স বাড়ার সঙ্গে নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতা প্রাকৃতিকভাবেই খানিকটা কমে আসে। শুধু তা-ই নয়, জীবনযাপনের আরো কিছু বিষয় সন্তান ধারণক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। চলুন বিস্তারিত জেনে নিন-
১. অতিরিক্ত ওজন
অতিরিক্ত ওজন সন্তান না হওয়ার একটি অন্যতম কারণ। এটি শরীরের হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে এবং নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতাকে অত্যন্ত জটিল করে তোলে। এর ফলে নারীর জরায়ুর কার্যক্ষমতাও হ্রাস পায়। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, ১৮ বছর বয়সের যেসব নারী ওজনাধিক্যের সমস্যায় রয়েছেন, তাঁরা জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হন এবং তাঁদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা কমে যায়।
২. রুগ্ন শরীর
অতিরিক্ত ওজন যেমন সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে, তেমনি খুব বেশি পাতলা হওয়াও ক্ষতিকর। বেশি চিকন হলে নারীর দেহে ল্যাপটিন হরমোনের অভাব হয়। এই হরমোন ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে এই হরমোনের ঘাটতি হলে ঋতুচক্রের সমস্যা হয়। তাই গবেষকদের মতে, উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্য বজায় রাখুন। সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন ঠিক রাখুন। এটি নারীর বন্ধ্যত্ব দূর করতে সাহায্য করে।
৩. বয়স বেশি হওয়া
যখন নারীর ঋতুচক্র স্বাভাবিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তখন সে আর সন্তান ধারণ Child capacity করতে পারে না। ঋতুচক্র একবারে বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। তবে যদি মেনোপজের ঠিক আগের পর্যায়ে শরীরে ইসট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায় বা একদমই নিঃসৃত না হয়, তখন তাকে পেরিমেনোপজ বলা হয়। মেনোপজ হয় সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। ৪৫ বছরের আগেই পেরিমেনোপজ হতে পারে। তাই অধিকাংশ চিকিত্সকের মতে, ৩৫ বছরের আগে সন্তান নেওয়া উচিত। এর পরে সন্তান ধারণক্ষমতা কঠিন হয়ে পড়ে।
৪. বংশগত কারণ
যদি আপনার মায়ের মেনোপজ আগে হয়, তবে আপনারও আগে থেকেই মেনোপোজ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নারীরা জন্মায় কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে এবং এই জিনিসটি বেশি হওয়া বা কম হওয়ার পেছনে জিনগত কারণও কাজ করে। এ রকম অনেক কিছুই নির্ভর করে বংশগত কারণে। গবেষকদের মতে, যদি পরিবারে দেরিতে সন্তান ধারণের ইতিহাস থাকে, তবে আপনারও দেরিতে সন্তান হতে পারে।
৬. মানসিক চাপ
গবেষণায় বলা হয়, যেসব নারী দীর্ঘদিন ধরে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকেন, তাঁদের সন্তান ধারণ ক্ষমতা Child capacity অনেক কমে যায়। কারণ, চাপ শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটায়। তবে চাপই এর একমাত্র কারণ নয়। গবেষকদের পরামর্শ, যেসব নারী সন্তান নিতে চাইছেন, তাঁদের চাপ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শেখা খুব জরুরি।
৫. মদ্যপান
মদ্যপানে অভ্যস্ত নারীদের ক্ষেত্রে এ ঝুঁকি থাকে অনেক। ২০০৪ সালে সুইডিশ বিজ্ঞানীরা ১৮ বছর ধরে মদ্যপান করেন—এমন সাত হাজার নারীর ওপর গবেষণা করে দেখেন, তাঁদের সন্তান ধারণক্ষমতা অনেক কমে গেছে। তাই গবেষকদের পরামর্শ, যদি আপনি সন্তান নিতে চান, তবে অবশ্যই মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন।
৬. বেশি ব্যায়াম
ব্যায়াম করা আপনার শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং শক্তি দেয়। যখন আপনি সন্তান নিতে চাইবেন, এটি খুব জরুরি। তবে আপনি যদি অতিরিক্ত ব্যায়াম করেন, এটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যাঁরা দিনে পাঁচ ঘণ্টার বেশি ব্যায়াম করেন, তাঁদের এ আশঙ্কা থাকে।
৭. থাইরয়েড সমস্যা
থাইরয়েড সমস্যা গর্ভধারণকে ব্যাহত করে। থাইরয়েড হলো এমন একটি গ্রন্থি, যা ঘাড়ের সামনের দিকে নিচের অংশে থাকে। এই থাইরয়েড থেকে অনেক হরমোন নিঃসৃত হয়। থাইরয়েডজনিত কোনো সমস্যা হলেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
৮. ক্যাফেইন
আপনি যদি প্রচুর পরিমাণ ক্যাফেইন জাতীয় জিনিস খান, এটি আপনার গর্ভধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। গবেষণায় বলা হয়, যাঁরা দিনে পাঁচ কাপের বেশি কফি পান করেন, তাঁদের এ সমস্যা হয়। তাই সন্তান নিতে চাইলে কফিপান কমিয়ে দেওয়ার পক্ষেই মতামত গবেষকদের।
৯. যৌন সমস্যা
যৌন বাহিত রোগের কারণেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। যেমন : সিফিলিস, গনোরিয়া, প্রদাহ ইত্যাদি।
১০. স্বাস্থ্যগত সমস্যা
বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যার ফলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে। পলিসাইটিক ওভারি সিনড্রোম, সিস্ট, এনডোমিটট্রিওসিস—এসব বিষয় অনেক সময় নারীর বন্ধ্যত্বের জন্য দায়ী। এছাড়া রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস অনেক সময় এর কারণ হয়। তাই এসব সমস্যা হলে আগে থেকে চিকিত্সা করাতে হবে, নয়তো সন্তান ধারণ করতে সমস্যা হতে পারে।
মেয়েদের গড়ে ১২ বছর বয়সের পর থেকেই স্বাভাবিক ঋতুচক্র শুরু হয়৷আবার একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর এটি বন্ধও হয়ে যায়৷ মহিলাদের ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরবর্তী সময়কে মেনোপজ বলা হয়৷
মেনোপজের সময় বা সময় চলাকালীন মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়৷ এটি হলেও মেয়েদের যৌবন শেষ হয় না। এর বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ভারতের একটি গণমাধ্যমে জানিয়েছেন বিশিষ্ট স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দীপান্বিতা হাজারী।
মেনোপজ কী?
একটা বয়সের পরে মেয়েদের ঋতুচক্র বরাবরের মতো বন্ধ হয়ে যায়৷ ঋতুচক্রের বন্ধ হয়ে যাওয়াকেই মেনোপজ বলা হয়৷
মহিলাদের স্বাভাবিক ঋতুচক্র যে বয়সে বন্ধ হয়
আমাদের দেশের আবহাওয়া ও পরিমণ্ডল অনুযায়ী মহিলাদের ঋতুচক্র সাধারণত ৪৮ বছর থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে বন্ধ হতে পারে৷ সেই হিসেবের গড় করলে ৫১ বছর বয়সকে মেনোপজের বয়স বলা যেতে পারে৷
মেনোপজ হওয়ার আগে উপসর্গ
মেনোপজের প্রধান উপসর্গ হলো অনিয়মিত পিরিয়ড৷ অর্থাত্ প্রথমেই যে একেবারেই পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়৷ দেখা যেতে পারে প্রথমে একমাসে দুইবার পিরিয়ড হলো৷ এরপর তিন মাস পিরিয়ড বন্ধ থাকল৷ আবার ফের চার মাস নিয়মিত পিরিয়ড হওয়ার পর আবার বন্ধ হলো৷এছাড়া অন্যান্য উপসর্গগুলো হলো কান-মাথা ঝাঁ ঝাঁ করা বা হট ফ্ল্যাশ, জয়েন্ট পেইন ইত্যাদি মেনোপজের সাধারণ উপসর্গ৷
নির্দিষ্ট বয়সের অনেক আগেই পিরিয়ড বন্ধ
নির্দিষ্ট বয়সের অনেক আগে মেনোপজ হতেই পারে৷একে আর্লি মেনোপজ বলা হয়৷ কিন্তু এটা একেবারেই কম৷ এটা খুব বিরল, যা হয়ত পরিসংখ্যানেও আসে না৷
যাদের আর্লি মেনোপজ হয়
যেহেতু সময়ের অনেক আগেই মেনোপজ হয়ে যায়, ফলে শারীরিক সমস্যা দেখা তো দিতেই পারে৷মেয়েদের শরীরে মূলত দু’টি হরমোন থাকে ইস্ট্রোজেন আর প্রোজেস্টেরন৷ মেনোপজ হওয়া মানে ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাওয়া৷ এর ফলে পরবর্তী ক্ষেত্রে সন্তানধারণ তো আর সম্ভব হবেই না, তার সঙ্গে খিটখিটে স্বভাব, জয়েন্ট পেইন, মুড ফ্ল্যাশ হতে পারে৷ যাদের অল্প বয়সেই মেনোপজ হয়, তাদের মানসিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকে না বলেই পারিবারিক জীবনে বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কে এর ছাপ পড়তে পারে৷
আর্লি মেনোপজের কারণ
সেইভাবে নির্দিষ্ট করে আর্লি মেনোপজের কোন কারণ নেই৷বলা যেতে পারে সবই প্রকৃতির খেয়াল৷আর একটা কারণ রয়েছে৷ যদিও সেটাও নির্দিষ্ট নয় সেটা হলো হেরিডিটি বা বংশগত৷কোন মহিলার মা, মাসি বা পারিবারের অন্য কারোর আর্লি মেনোপজ হলে জিনগতভাবে এটি হতে পারে৷
মেনোপজের ফলে স্বাভাবিক জীবনে পরিবর্তন
মেয়েদের যৌবন আসারপর জীবনে চারটি পর্যায় রয়েছে৷ঋতুচক্রের শুরু, সন্তানের জন্ম, ব্রেস্ট ফিডিং ও মেনোপজ৷ এগুলো সবই হরমোনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত৷ মেনোপজ হওয়া মানেই হরমোনের ক্ষরণ বন্ধ হয়ে যাওয়া৷ফলে শরীরে কিছু পরিবর্তন আসতেই পারে৷ মেজাজ ঠিক না থাকা জয়েন্ট পেইন ইত্যাদি৷তবে এটা যেহেতু পুরো বিষয়টাই প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। তাই ধীরে ধীরে পাঁচ-দশ বছর পর শরীর আপনা থেকে এটি মেনে নেয়৷ফলে তেমন কোনও সমস্যা দেখা যায় না৷ অনেকেই মনে করেন, মেনোপজ হওয়া মানেই হয়তো মেয়েদের যৌবন শেষ হয়ে গেল তা কিন্তু একেবারেই নয়৷ এসময় নির্দ্বিধায় তারা যৌনতা উপভোগ করতে পারেন৷ কন্ট্রাসেপশনের ভয়ও থাকে না৷স্বামীর সঙ্গে খোলামেলা সম্পর্কে কোন সমস্যা হয় না৷ কিন্তু এগুলো ছাড়া যদি অন্য কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়, তবে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে৷ বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের চিকিত্সা পদ্ধতি ও মেডিসিন রয়েছে৷ ফলে তেমন কোন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়৷
মেনোপজের সঙ্গে মানসিক স্থিতি
মেনোপজের ফলে ত্বক খারাপ হয়ে যেতে পারে৷ অনেকে খুব মোটা হয়ে যান বা রোগা হয়ে যান৷সেই কারণে অনেকে মানসিক অবসাদে ভুগতে পারেন৷অনেকে মনে করেন, পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া মানেই হয়ত মেয়েদের যৌবন চলে যাওয়া৷ সেই কারণে মহিলাদের অবসাদ দেখা যায়৷তবে এটা পুরোটাই কল্পিত৷ এছাড়া হরমোনের ক্ষরণ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে মেজাজ খারাপ থাকা, হঠাত্ রাগ হওয়া ইত্যাদি হতেই পারে৷ অনেক সময় দেখা যায়, মহিলা যে কথাগুরো বলতে চান না সেগুলোও বলে ফেলছেন৷ এটাও মানসিক ভারসাম্য হারানোর একটি লক্ষণ৷
এসময় মন ভারো রাখতে
মেনোপজের সময় মন ভালো রাখার জন্য মেয়েদের নিজেদেরই সচেতন হতে হবে৷ নিজের সঠিক খেয়াল নিতে হবে৷ সবচেয়ে যেটা জরুরি সেটা হলো মেয়েদের নিজের কর্মজগত্৷ বিভিন্ন কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রাখলে মানসিক অবসাদের সম্ভাবনা থাকবে না৷
মেনোপজ চলাকালীন ডায়েট
মেয়েরা সারাজীবনই স্বামী বা পরিবারের বাইরে নিজের খেয়াল রাখার কথা ভুলে যান৷ অনেক সময় ঠিক মতো খাওয়া দাওয়াও করেন না৷ কিন্তু মেনোপজের সময় কিন্তু বিশেষ যত্ন দরকার৷ কারণ মেয়েদের মধ্যে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা যায়৷ তাই, এই সময় একেবারে ব্যালেন্স ডায়েট প্রয়োজন৷ অর্থাত্ খুব বেশি খাবারও নয় আবার খুব কম খাবারও নয়৷ ফল অবশ্যই খেতে হবে৷ এছাড়া দু’বেলা টক দইয়
সৌন্দর্যের জন্য খুবই জনপ্রিয় অভিনেত্রী আভা পল। প্রায় প্রতিদিনই নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে নতুন নতুন রূপে ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করেন আভা পল। অভিনেত্রী আভা পলের এই নতুন নতুন লুকের হট ও সেক্সি ছবি এবং ভিডিওর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে ভক্তরা। ভক্তদের এই অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ফের নতুন ছবি শেয়ার করেছেন আভা পল। সেক্সি শাড়ি লুকের ছবি শেয়ার করেছেন এই পোস্টে।
সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা নতুন ছবিতে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে একটি কালো শাড়ি ও কালো সেক্সি টপ স্টাইলের ব্লাউজ পরেছেন আভা পল। এই লুকে সেক্সি পোজ দিতেও দেখা যায় তাকে। মাঝারি ধরনের মেকআপ, খোলা চুলে এবং স্টাইলিশ পোজের জন্য অসাধারণ দেখতে লাগছে আভাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল আভা পলের এই পোস্টের কমেন্ট বক্সে তার সেক্সি শাড়ি লুকের প্রশংসা করছেন ভক্তরা। এই পোস্টে আভার শাড়ি পরার স্টাইল দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছেন ভক্তরা।
The Least Weasel weighs between 1 and 4 ounces with a body length of 4.5 to 10 inches. Its unique appearance includes a short tail with a constant black tip; it also gains a white winter coat.
The weasel lives in various habitats across Europe, North America, and Asia, preferring areas with ample cover, such as marshes, woodlands, and grasslands.
Despite its size, the Least Weasels are formidable creatures that feed on small rodents and can take down prey larger than itself. They are primarily active at night and are agile and quick.
The Stoat, or Short-Tailed Weasel, is a small mammal in the northern hemisphere. Its black-tipped tail distinguishes it from other creatures, and its coat changes color from brown and white to snow-white to help it blend in with its surroundings.
The Stoat can also reach up to 20 miles per hour despite its size. These adaptations help the Stoat avoid predators and hunt prey efficiently.
It is a bold solitary hunter that often takes on prey much larger than itself. It prefers small mammals, birds, insects, and eggs, with voles being a primary food source.
Its unique hunting technique involves a dance-like movement to mesmerize its prey and allow for attack. While the Stoat prefers to be alone, it will mate during mating season.
Formerly Mustela frenata, the Long-Tailed Weasel was moved to a new genus in 2021. It is a small but fierce predator found in various habitats throughout America and even extending to Bolivia.
This nocturnal animal's fur changes color with the seasons, displaying brown and yellow hues during summer and turning white in winter to blend with the snowy environment.
True to its name, Its tail spans almost half its body length with a black tip at the end. Its slender body, short legs, and ability to easily climb trees and navigate through water make it a formidable predator.
Despite its size, the Long-Tailed Weasel is an agile hunter that feeds mainly on small mammals like mice and voles, but it can also consume insects, birds, and eggs. Long-tailed weasels are solitary animals that fiercely guard their territory from other animals.
The Yellow-Bellied Weasel is a small but fearless creature found in Asia. Its dark brown or black back contrasts with its vibrant yellow-to-orange belly, creating a striking display of colors.
Despite its size, it takes on prey larger than itself with the help of its sharp claws and agility. This weasel hunts at night and uses the cover of darkness to avoid becoming prey. This type of weasel is a fierce predator, hunting small mammals, birds, and insects.
During the breeding season, males and females briefly come together to ensure the survival of their species.
The Mountain Weasel is a small weasel found in the alpine heights of Asia. It resides in Mongolia, China, Kazakhstan, Nepal, and Russia, easily navigating the rocky terrain.
Despite its size, it plays a significant role in its ecosystem due to its slender and agile body. Its fur changes color in winter, turning white to blend with the snow-filled landscape. This adaptation helps it survive harsh weather conditions.
Mountain Weasels are opportunistic eaters and primarily feed on pikas and voles. However, they also consume birds, eggs, insects, and small mammals when possible.