With time, Lakhi’s age caught up with her, and she showed signs of slowing down, old injuries got inflamed and she seemed to prefer resting against the mud beds in her enclosure
With time, Lakhi’s age caught up with her, and she showed signs of slowing down, old injuries got inflamed and she seemed to prefer resting against the mud beds in her enclosure. Late Saturday evening on the 3rd of March, she seemed more weary than usual, and even as her knees buckled under her, Asha and Coco rushed to her side to support her. Asha appeared calm and strong, as if she knew in her own way that this was it – Coco panicked initially, rushing about and running circles around her fallen friend. The team rushed in, the crane was called in to lift her back to her feet and support her – the elephants moved aside and watched, Asha touching them gently as they huddled together. They stood back as the team tried to get her back to her feet, even the younger elephants seemed uncharacteristically calm. Maybe they knew, maybe they realised it was time to let go and had their chance to say their goodbyes, and wanted to let her pass in peace. Lakhi resisted being lifted, as if she too knew her time had come. She let out her final breath and slumped down against the mud bed, eyes shut looking like she was completely at peace. As the team moved away, heartbroken, Asha rumbled loudly from where she was standing, but none of the elephants moved – Coco let out a small wail, and from every enclosure elephants responded softly with rumbles, trumpets and huffs all the way from the bulls to the closerby females like Phoolkali like an orchestra of calm, reassuring solidarity for their fallen friend.
Username: All_the_Best Published on 2024-12-24 11:53:18 ID NUMBER: 127760
জরায়ু (Uterus):
এটি একটি মাংসল অঙ্গ। পেটের হাইপোকন্ডিয়াক অঞ্চলে, মূত্রাশয়ের পিছে ও রেক্টামের সম্মুখে অবস্থিত। গর্ভধারণের পর জরায়ু বিশাল আকার ধারণ করে ও পাতলা হয়। স্বাভাবিক অবস্থায় এর আয়তন ৩ * ২ * ১ ইঞ্চি।
এর তিনটি অংশ:
১) ফান্ডাস (Fundus),
২) বডি (Body),
৩) সার্ভিক্স (Cervix )
জরায়ুর ভিতরের আবরণী কলাকে এন্ডোমেট্রিয়াম (Endometrium) বলে, যা মাসিকের সময় ধ্বংস হয় ও পরে পুনরুজ্জীবিত হয়।
কাজ:
১) বাচ্চা ধারণ করে,
২) মাসিকের সময় এন্ডোমেট্রিয়াম ধ্বংস করে রক্তের সাথে বের করে দেয়।
যোনী (Vegina):
এটি একটি মাংসল অঙ্গ যা প্রসারিত হতে পারে। এর গায়ে অনেক গ্রন্থি আছে যা থেকে রস নিঃসরণ হয়। সঙ্গমের সময় এতে পুরুষাঙ্গ প্রবিষ্ট হয়। এটি যোনিমুখ থেকে সার্ভিক্রা পর্যন্ত বিস্তৃত। এর পিছনে পায়ুপথ ও মলাশয় থাকে।
প্রথম অংশটা এখানে দেখুন স্ত্রী লোকের অন্তঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (Internal Female Genitalia)
হাতরাসের কোতোয়ালি সাসনি এলাকার রাঘনিয়া গ্রামের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমশ ভাইরাল হচ্ছে । ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে স্বামী-স্ত্রীকে একসঙ্গে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে বাতাসে গুলি ছুড়ছে। বলা হচ্ছে ঘটনাটি কয়েকদিনের পুরনো কিন্তু তা হলেও ভিডিওটি এখন ভাইরাল।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর এলাকায় চাপা উত্তেজনার পরিবেশ বিরাজ করছে। বর্তমানে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে এবং যারা গুলি চালিয়েছে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিবাহ বা যেকোন উদযাপন উপলক্ষে বাতাসে গুলি চালানো আইনত অপরাধ এবং এতে প্রাণহানিও হতে পারে।তাই এটি একটি আইনত অপরাধ।
বিবাহবার্ষিকীতে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি-
দিল্লি মেট্রোতে (Delhi Metro) এক যুগলকে দেখা গেল চুম্বনরত (Kissing) অবস্থায়। চলন্ত মেট্রোয় বসেই চুম্বনে মেতে ওঠেন ওই যুগল। ক্যামেরার সামনেই ওই যুগলকে দেখা যায়, একে অপরের ঠোঁটে মগ্ন হতে। সামনে কোনও যাত্রী রয়েছেন, তা আন্দাজ করে এবং দেখেও, তাঁরা একে অপরকে চুম্বন করতে বিরত হননি। দিল্লি মেট্রোয় যুগলের চুম্বনের সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে যায় মুহূর্তে। সম্প্রতি কলকাতায় কালীঘাট মেট্রো স্টেশনে এক যুগলকে চুম্বন করতে দেখে, তা নিয়ে জোরদার সমালোচনা শুরু হয়। সোশ্যাল মিডিয়া ভরে উঠতে শুরু করে মন্তব্যে। কলকাতার পর এবার দিল্লি মেট্রোতেও দেখা গেল এক যুগলকে এক নাগাড়ে চুম্বন করতে।
কলকাতা (Kolkata Metro) মেট্রো স্টেশনে যুগলের চুম্বন দেখে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে অন্তর্জালে। কালীঘাট মেট্রো স্টেশনে সম্প্রতি এক যুগলকে চুম্বন করতে দেখা যায়। যা দেখে ফিসফাঁস শুরু হয়ে যায়। মুহূর্তে কালীঘাট মেট্রো স্টেশনে চুম্বনরত (Kissing) যুগলের ভিডিয়ো দেখে এক একজন এক একরকম মন্তব্য করেন। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল চর্চা শুরু হয়েছে। কালীঘাট মেট্রো স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে যখন ওই যুগল চুম্বন করছিলেন একে অপরকে, তাঁদের পাশ দিয়ে এক মহিলাকে হেঁটে যেতে দেখা যায়। অন্য একজনকে উঁকি দিয়ে দেখতেও দেখা যায়। সবকিছকু মিলিয়ে কালীঘাট মেট্রো স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে যুগলের চুম্বনের ভিডিয়ো নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা।
বাকি অংশ এখানে দেখুন মেট্রোয় চুম্বনে মগ্ন যুগল, ক্যামেরার সামনেও ঠোঁটে ঠোঁট মিলে রইল, ভাইরাল
গোটা ঘটনায় প্রশ্নের মুখে লোকাল ট্রেনে যাত্রী নিরাপত্তা। এই ঘটনার একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে।
নয়াদিল্লিঃ সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল(Viral) হয়েছে একটি ভিডিয়ো(Video)। যাতে দেখা যাচ্ছে, এসি লোকাল ট্রেনের(Local Train) মহিলা কামড়ায় উলঙ্গ অবস্থায় উঠে পড়েছেন এক যুবক। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের ঘাটকোপার স্টেশনে। ট্রেন ঘাটকোপার স্টেশনে পৌঁছতেই মহিলা কামড়ায় উঠে নানা অঙ্গভঙ্গি করতে থাকেনে এক যুবক। আতঙ্কে চিৎকার করতে থাকেন যাত্রীরা। টিকিট চেকারের কাছে অভিযোগও জানানো হয়। এরপর রেল পুলিশেত সহায়তায় ওই ব্যক্তিকে ট্রেন থেকে নামানোর ব্যবস্থা করেন কর্তব্যরত টিকিট চেকার। গোটা ঘটনায় প্রশ্নের মুখে লোকাল ট্রেনে যাত্রী নিরাপত্তা। এই ঘটনার একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে।
গুমের শিকার অনেকেই হত্যার শিকার হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়ার কথা জানিয়েছে গুম কমিশন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভিকটিমদের মাথায় গুলি করে মেরে ফেলা হতো এরপর মৃতদেহ সিমেন্টের ব্যাগের সাথে বেধে নদীতে ফেলে দেওয়া হতো যেন মৃতদেহ ডুবে যায়।
যেসব নদীতে এসব লাশ গুম করা হতো, তার মধ্যে রয়েছে বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যা নদী। সেজন্য কাঞ্চন ব্রিজ ও পোস্তগোলা ব্রিজ ব্যবহার করা হতো।
এক সাক্ষীর বরাতে কমিশন জানিয়েছেন, র্যাবের একটি "ওরিয়েন্টেশন" সেশনে তাকে দুজন ভিকটিমকে গুলি করে হত্যার ঘটনা দেখানো হয়েছিল।
এক সেনা সদস্য, যিনি র্যাবের গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত ছিলেন, তার বরাতে গুম কমিশন জানিয়েছে যে এক ভুক্তভোগী নদীতে ঝাঁপিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাকে উদ্ধারের পর, সেখানেই গুলি করে হত্যা করা হয়।
আরেকটি ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে, এক সেনা সদস্য জানান, তাকে একটি লাশ নিয়ে ঢাকার রেললাইনের ওপরে রেখে ট্রেনের অপেক্ষা করতে বলা হয় যেন ট্রেনের চাপায় লাশটি ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
এমনকি আরেক ভুক্তভোগীকে সড়কে চলন্ত গাড়ির সামনে ফেলে দেওয়ার হলেও গাড়িটি পাশ কেটে যাওয়ায় তিনি প্রাণে বেঁচে যান।
গুমের ঘটনাগুলো বিভিন্ন বাহিনী আলাদাভাবে ও সুসংগঠিত উপায়ে পরিচালনা করতো বলে গুম কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে অর্থাৎ, এক দল অপহরণ করলে, অন্য দল আটকের কাজ করতো এবং তৃতীয় দল হত্যা বা মুক্তি দিতো।
অনেক সময় যারা এসব কাজে সম্পৃক্ত ছিলেন তারা জানতেনও না তারা কাকে এবং কেন হত্যা বা নির্যাতন করছে।
বীর মুজাহিদ তিতুমীর
এ.কে.এম .রেদওয়ানূল হক নাসিফ
হয়েছে অত্যাচারিত , লাঞ্ছিত, অবহেলিত জমিদার
কর্তৃক এই বাংলার জনগণ ;
আসলো না কেউ দিতে তাদের যোগ্য প্রতিদান
করতো শুধু তাদের অপমান ।
যখন ই চাওয়া হতো বাংলার মানুষের অধিকার
তাদের কার্যের যোগ্য সম্মান ;
তখন তাদের কপালে জুটতো অপমান , করতো শাসক
শ্রেণির ব্যক্তিবর্গ তাদের অসম্মান !
হতো সমাজের নিকৃষ্ট শ্রেণীর মানুষ ওরা ,পেতো
ওরা শাসক শ্রেণীর কাছে তিরষ্কার
ভাবতো ওরা এই বাংলার মানুষের দু'দিনে কে আসবে
উদ্ধার করতে আনতে এই বাংলার সংস্কার
অত্যাচার যখন গেলো বেড়ে , ব্রিটিশ রা যখন শুরু
করলো তাদের হিংস্র নীতির প্রয়োগ ;
তখন আশার আলো নিয়ে, বাংলার খেটে খাওয়া জনগনের
পাশে এসে দাঁড়ালেন এক মহা নায়ক !
তিনি আহ্বান করলেন এই বাংলার জনগণ , মনোবল হেরে;
যেও না, সুদিন আমাদের খুব নিকটে ;
তিনি করলেন বাংলার সাধারণ মানুষদের আবদ্ধ ,দিলেন
তাদের মুক্তির আশ্বাস এই মহা বিপদে !
তিনি বললেন অন্যায় রা করতে পারে না রাজ
কখনো তাদের বানানো কতগুলো নিয়মে
আমরা বাংলার জনগণ মানি না ওদের নীতি ,
বাধ্য নই মানতে ওদের ভয় করি না মরণে ।
তিনি করলেন নির্মাণ বাঁশের দূর্গের দিতে বাংলার
জনগণকে বিট্রিশদের হাত থেকে সুরক্ষা
তৈরী করলেন তিনি বীরতপ্ত সেনানী যারা অন্যায়ের
বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকে সংগ্রাম করলো সর্বদা
তিনি নন কেউ নন কোনো , অসাধারণ কেনো
মহান গুণের অধিকারী ;
তার মধ্যে ছিলো ইচ্ছে আগ্রহ অন্যায় কে
প্রশ্রয় দিতেন না তিনি !
করলেন প্রাণপণ সংগ্রাম , চেষ্টা অব্যাহত রাখলেন
ফিরিয়ে দিতে বাংলার মানুষের প্রাণের দাবী
পারলেন না পুরো করতে সংস্কার , দিতে হলো
তাকে ব্রিটিশদের সম্মুখে জীবন বাজি ।
হলেন তিনি শহীদ ব্রিটিশদের করা বুলেটে , রয়ে গেলেন
বীর নায়ক হয়ে তিনি বাংলার মানুষের মনে ;
আজ ও বাংলার জনগণ এই বীর কে স্মরণ করে অন্যায় এর
বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকে অবিরত লড়ে !
তিনি নন তো আর কেউ তিনি হলেন বাংলা মায়ের গর্ব
থেকে বেড়ে উঠা লড়াকু এক ছেলে ;
এই বাংলা তাকে বীর মুজাহিদ নিসার আলী হরফে
তিতুমীর বলেই অভিহিত করে !
গত ৫ মাসের ভেতরে ২টি মুসলিম দেশের সরকার পতন ঘটেছে, একই সময়ে ৫টি মুসলিম দেশে বড় ধরণের হত্যাকান্ড ঘটেছে ও ২ দেশে হত্যাকান্ড চলমান। সরকার পতন ঘটেছে সুদান, বাংলাদেশ ও সিরিয়ায়; হত্যাকন্ড ঘটেছে ফিলিস্তিন, লেবানন, বাংলাদেশ, সিরিয়া ও সুদানে।
বাংলাদেশ ও সিরিয়ায় সরকার পতনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিলো বেশ কয়েক বছর থেকেই; এসব সরকারের লোকেরা কি নিজেদের পতন সম্পরকে জানতো, দেশ ২টি'র সাধারণ মানুষ জানতো? সরকার পতনের ফলে দেশ ২টি'র মানুষ কি উপকৃত হচ্ছে, নাকি অনিশ্চয়তা ও এনার্কীর মাঝে প্রবেশ করে জনজীবনকে কষ্টকর করে তুলেছে? সামনে সুদিন আসছে, নাকি আগের চেয় বড় সমস্যার দিকে যাচ্ছে?
১৫ই ডিসেম্বর সন্ধ্যায় , নিউইয়র্কের ১টি হলে চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন ছাত্ররা দেশের ৫৪তম বিজয় দিবস পালন করেছেন, আমি ওখানে উপস্হিত ছিলাম। শুরতে ৪ জন মুক্তিযোদ্ধাকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয়েছে, ও ১ মিনিট করে সময় দেয়া হয়েছে "কিছু বলার জন্য"। তাঁদের "কিছু" শুনে মনে হলো, ১ জন মুক্তিযোদ্ধা, বাকী ৩ মুক্তিযোদ্ধা নন।
আমার জন্য এবারের বিজয় দিবসটা একটি "ভয়ংকর বিজয় দিবস", বাংলাদেশে দিবসটি সরকারীভাবে পালন করেছে তারা, যারা গত ৫৩ বছর এইদিনে "পরাজয়ের দিবস" পালন করে আসছিলো। ফলে, আমি নিউইয়র্কের বিজয় দিবসে ভয়ংকর সব আলোচনা শোনার জন্য প্রস্তুত ছিলাম। কিন্তু সেই ধরণের কোন কিছু ঘটেনি।
অনুষ্ঠানটি থেকে বুঝা যাচ্ছিলো না যে, দেশ ভয়ংকর অবস্হার মাঝ দিয়ে যাচ্ছে। অনুষ্ঠানের মুল অংশ ছিলো গান ও কবিতা আবৃত্তি। যাক, এক সময় ১ জন প্রাক্তন প্রফেসর বক্তব্য রাখলেন, তিনি সমাজবিজ্ঞানে পিএইচডি। আমি আশা করেছিলাম যে, তিনি দেশের বর্তামন পরিস্হিতি নিয়ে আলোচনা করবেন; কিন্তু তিনি শুরু করলেন শেখ সাহেব ও মওলানাকে নিয়ে আলোচনা; উনার ১০ মিনিট আলোচনা শুনে মনে হলো কোন আদুভাই ৮ম শ্রেণীর ইতিহাসের পরীক্ষায় ১টি প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন, যা কমন পড়েনি।
উপরে একটি পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে। তাতে ভারত যে কি রকম সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র তা উঠে এসেছে। ১৯৬৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত, ভারতের ৪৭টি জায়গায় ৫৮টি বড় বড় দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। এর মাঝে আহমেদাবাদে সর্বোচ্চ ৫টি, এবং হায়দ্রাবাদে ৪টি রায়ট হয়।
ভারতের কিছু মিডিয়া তাদের দেশের মতো বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের ক্রমাগত উস্কানিতে বাংলাদেশের কতিপয় মানুষ উত্তেজিত হলেও, আমাদের ভূমির বেশিরভাগ মানুষ শান্তিপ্রিয় হওয়ায় তাঁরা উত্তেজনায় গা ভাসান নাই।
ভারতে ১৯৬৭ সাল থেকে যেসব সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটে, তার ফলে ১২,৮২৮-জন ভারতীয় মারা যান। এখন পর্যন্ত যেসব রায়ট হয়েছে, সেগুলোর মাঝে ১০টি হয়েছে কংগ্রসের শান্সনামলে, ৩টি হয় প্রেসিডেন্ট শাসনামলে, ১টি হয় বিজেপি'র সময়ে। নেহেরুর শাসনামলে ১৬টি রাজ্যে ২৪৩টি দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। আর, ইন্দিতা গান্ধির শানামলে ১৫টি রাজ্যে ৩৩৭টি দাঙ্গা হয়! রাজীব গান্ধির সময়ে ২৬৭টি দাঙ্গা হয় ১৬টি রাজ্যে।
ভারতের মিডিয়াগুলো কি এগুলো জানে না! তাদের কি এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাগুলোর কথা মনে করিয়ে দেওয়া লাগবে? যদি তারা জানে, তাহলে বলতে হয়, হয় তারা অতীত ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে জানেন না, অথবা, তারা তাদের দাঙ্গাবাজ স্বভাব বাংলাদেশের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন! আমার মন হয়, তাদের স্বভাব বদলানো উচিৎ।
জরায়ু (Uterus):
এটি একটি মাংসল অঙ্গ। পেটের হাইপোকন্ডিয়াক অঞ্চলে, মূত্রাশয়ের পিছে ও রেক্টামের সম্মুখে অবস্থিত। গর্ভধারণের পর জরায়ু বিশাল আকার ধারণ করে ও পাতলা হয়। স্বাভাবিক অবস্থায় এর আয়তন ৩ * ২ * ১ ইঞ্চি।
এর তিনটি অংশ:
১) ফান্ডাস (Fundus),
২) বডি (Body),
৩) সার্ভিক্স (Cervix )
জরায়ুর ভিতরের আবরণী কলাকে এন্ডোমেট্রিয়াম (Endometrium) বলে, যা মাসিকের সময় ধ্বংস হয় ও পরে পুনরুজ্জীবিত হয়।
কাজ:
১) বাচ্চা ধারণ করে,
২) মাসিকের সময় এন্ডোমেট্রিয়াম ধ্বংস করে রক্তের সাথে বের করে দেয়।
যোনী (Vegina):
এটি একটি মাংসল অঙ্গ যা প্রসারিত হতে পারে। এর গায়ে অনেক গ্রন্থি আছে যা থেকে রস নিঃসরণ হয়। সঙ্গমের সময় এতে পুরুষাঙ্গ প্রবিষ্ট হয়। এটি যোনিমুখ থেকে সার্ভিক্রা পর্যন্ত বিস্তৃত। এর পিছনে পায়ুপথ ও মলাশয় থাকে।
প্রথম অংশটা এখানে দেখুন স্ত্রী লোকের অন্তঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (Internal Female Genitalia)
হাতরাসের কোতোয়ালি সাসনি এলাকার রাঘনিয়া গ্রামের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমশ ভাইরাল হচ্ছে । ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে স্বামী-স্ত্রীকে একসঙ্গে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে বাতাসে গুলি ছুড়ছে। বলা হচ্ছে ঘটনাটি কয়েকদিনের পুরনো কিন্তু তা হলেও ভিডিওটি এখন ভাইরাল।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর এলাকায় চাপা উত্তেজনার পরিবেশ বিরাজ করছে। বর্তমানে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে এবং যারা গুলি চালিয়েছে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিবাহ বা যেকোন উদযাপন উপলক্ষে বাতাসে গুলি চালানো আইনত অপরাধ এবং এতে প্রাণহানিও হতে পারে।তাই এটি একটি আইনত অপরাধ।
বিবাহবার্ষিকীতে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি-
দিল্লি মেট্রোতে (Delhi Metro) এক যুগলকে দেখা গেল চুম্বনরত (Kissing) অবস্থায়। চলন্ত মেট্রোয় বসেই চুম্বনে মেতে ওঠেন ওই যুগল। ক্যামেরার সামনেই ওই যুগলকে দেখা যায়, একে অপরের ঠোঁটে মগ্ন হতে। সামনে কোনও যাত্রী রয়েছেন, তা আন্দাজ করে এবং দেখেও, তাঁরা একে অপরকে চুম্বন করতে বিরত হননি। দিল্লি মেট্রোয় যুগলের চুম্বনের সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে যায় মুহূর্তে। সম্প্রতি কলকাতায় কালীঘাট মেট্রো স্টেশনে এক যুগলকে চুম্বন করতে দেখে, তা নিয়ে জোরদার সমালোচনা শুরু হয়। সোশ্যাল মিডিয়া ভরে উঠতে শুরু করে মন্তব্যে। কলকাতার পর এবার দিল্লি মেট্রোতেও দেখা গেল এক যুগলকে এক নাগাড়ে চুম্বন করতে।
কলকাতা (Kolkata Metro) মেট্রো স্টেশনে যুগলের চুম্বন দেখে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে অন্তর্জালে। কালীঘাট মেট্রো স্টেশনে সম্প্রতি এক যুগলকে চুম্বন করতে দেখা যায়। যা দেখে ফিসফাঁস শুরু হয়ে যায়। মুহূর্তে কালীঘাট মেট্রো স্টেশনে চুম্বনরত (Kissing) যুগলের ভিডিয়ো দেখে এক একজন এক একরকম মন্তব্য করেন। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল চর্চা শুরু হয়েছে। কালীঘাট মেট্রো স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে যখন ওই যুগল চুম্বন করছিলেন একে অপরকে, তাঁদের পাশ দিয়ে এক মহিলাকে হেঁটে যেতে দেখা যায়। অন্য একজনকে উঁকি দিয়ে দেখতেও দেখা যায়। সবকিছকু মিলিয়ে কালীঘাট মেট্রো স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে যুগলের চুম্বনের ভিডিয়ো নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা।
বাকি অংশ এখানে দেখুন মেট্রোয় চুম্বনে মগ্ন যুগল, ক্যামেরার সামনেও ঠোঁটে ঠোঁট মিলে রইল, ভাইরাল
গোটা ঘটনায় প্রশ্নের মুখে লোকাল ট্রেনে যাত্রী নিরাপত্তা। এই ঘটনার একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে।
নয়াদিল্লিঃ সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল(Viral) হয়েছে একটি ভিডিয়ো(Video)। যাতে দেখা যাচ্ছে, এসি লোকাল ট্রেনের(Local Train) মহিলা কামড়ায় উলঙ্গ অবস্থায় উঠে পড়েছেন এক যুবক। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের ঘাটকোপার স্টেশনে। ট্রেন ঘাটকোপার স্টেশনে পৌঁছতেই মহিলা কামড়ায় উঠে নানা অঙ্গভঙ্গি করতে থাকেনে এক যুবক। আতঙ্কে চিৎকার করতে থাকেন যাত্রীরা। টিকিট চেকারের কাছে অভিযোগও জানানো হয়। এরপর রেল পুলিশেত সহায়তায় ওই ব্যক্তিকে ট্রেন থেকে নামানোর ব্যবস্থা করেন কর্তব্যরত টিকিট চেকার। গোটা ঘটনায় প্রশ্নের মুখে লোকাল ট্রেনে যাত্রী নিরাপত্তা। এই ঘটনার একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে।
গুমের শিকার অনেকেই হত্যার শিকার হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়ার কথা জানিয়েছে গুম কমিশন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভিকটিমদের মাথায় গুলি করে মেরে ফেলা হতো এরপর মৃতদেহ সিমেন্টের ব্যাগের সাথে বেধে নদীতে ফেলে দেওয়া হতো যেন মৃতদেহ ডুবে যায়।
যেসব নদীতে এসব লাশ গুম করা হতো, তার মধ্যে রয়েছে বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যা নদী। সেজন্য কাঞ্চন ব্রিজ ও পোস্তগোলা ব্রিজ ব্যবহার করা হতো।
এক সাক্ষীর বরাতে কমিশন জানিয়েছেন, র্যাবের একটি "ওরিয়েন্টেশন" সেশনে তাকে দুজন ভিকটিমকে গুলি করে হত্যার ঘটনা দেখানো হয়েছিল।
এক সেনা সদস্য, যিনি র্যাবের গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত ছিলেন, তার বরাতে গুম কমিশন জানিয়েছে যে এক ভুক্তভোগী নদীতে ঝাঁপিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাকে উদ্ধারের পর, সেখানেই গুলি করে হত্যা করা হয়।
আরেকটি ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে, এক সেনা সদস্য জানান, তাকে একটি লাশ নিয়ে ঢাকার রেললাইনের ওপরে রেখে ট্রেনের অপেক্ষা করতে বলা হয় যেন ট্রেনের চাপায় লাশটি ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
এমনকি আরেক ভুক্তভোগীকে সড়কে চলন্ত গাড়ির সামনে ফেলে দেওয়ার হলেও গাড়িটি পাশ কেটে যাওয়ায় তিনি প্রাণে বেঁচে যান।
গুমের ঘটনাগুলো বিভিন্ন বাহিনী আলাদাভাবে ও সুসংগঠিত উপায়ে পরিচালনা করতো বলে গুম কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে অর্থাৎ, এক দল অপহরণ করলে, অন্য দল আটকের কাজ করতো এবং তৃতীয় দল হত্যা বা মুক্তি দিতো।
অনেক সময় যারা এসব কাজে সম্পৃক্ত ছিলেন তারা জানতেনও না তারা কাকে এবং কেন হত্যা বা নির্যাতন করছে।
বীর মুজাহিদ তিতুমীর
এ.কে.এম .রেদওয়ানূল হক নাসিফ
হয়েছে অত্যাচারিত , লাঞ্ছিত, অবহেলিত জমিদার
কর্তৃক এই বাংলার জনগণ ;
আসলো না কেউ দিতে তাদের যোগ্য প্রতিদান
করতো শুধু তাদের অপমান ।
যখন ই চাওয়া হতো বাংলার মানুষের অধিকার
তাদের কার্যের যোগ্য সম্মান ;
তখন তাদের কপালে জুটতো অপমান , করতো শাসক
শ্রেণির ব্যক্তিবর্গ তাদের অসম্মান !
হতো সমাজের নিকৃষ্ট শ্রেণীর মানুষ ওরা ,পেতো
ওরা শাসক শ্রেণীর কাছে তিরষ্কার
ভাবতো ওরা এই বাংলার মানুষের দু'দিনে কে আসবে
উদ্ধার করতে আনতে এই বাংলার সংস্কার
অত্যাচার যখন গেলো বেড়ে , ব্রিটিশ রা যখন শুরু
করলো তাদের হিংস্র নীতির প্রয়োগ ;
তখন আশার আলো নিয়ে, বাংলার খেটে খাওয়া জনগনের
পাশে এসে দাঁড়ালেন এক মহা নায়ক !
তিনি আহ্বান করলেন এই বাংলার জনগণ , মনোবল হেরে;
যেও না, সুদিন আমাদের খুব নিকটে ;
তিনি করলেন বাংলার সাধারণ মানুষদের আবদ্ধ ,দিলেন
তাদের মুক্তির আশ্বাস এই মহা বিপদে !
তিনি বললেন অন্যায় রা করতে পারে না রাজ
কখনো তাদের বানানো কতগুলো নিয়মে
আমরা বাংলার জনগণ মানি না ওদের নীতি ,
বাধ্য নই মানতে ওদের ভয় করি না মরণে ।
তিনি করলেন নির্মাণ বাঁশের দূর্গের দিতে বাংলার
জনগণকে বিট্রিশদের হাত থেকে সুরক্ষা
তৈরী করলেন তিনি বীরতপ্ত সেনানী যারা অন্যায়ের
বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকে সংগ্রাম করলো সর্বদা
তিনি নন কেউ নন কোনো , অসাধারণ কেনো
মহান গুণের অধিকারী ;
তার মধ্যে ছিলো ইচ্ছে আগ্রহ অন্যায় কে
প্রশ্রয় দিতেন না তিনি !
করলেন প্রাণপণ সংগ্রাম , চেষ্টা অব্যাহত রাখলেন
ফিরিয়ে দিতে বাংলার মানুষের প্রাণের দাবী
পারলেন না পুরো করতে সংস্কার , দিতে হলো
তাকে ব্রিটিশদের সম্মুখে জীবন বাজি ।
হলেন তিনি শহীদ ব্রিটিশদের করা বুলেটে , রয়ে গেলেন
বীর নায়ক হয়ে তিনি বাংলার মানুষের মনে ;
আজ ও বাংলার জনগণ এই বীর কে স্মরণ করে অন্যায় এর
বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকে অবিরত লড়ে !
তিনি নন তো আর কেউ তিনি হলেন বাংলা মায়ের গর্ব
থেকে বেড়ে উঠা লড়াকু এক ছেলে ;
এই বাংলা তাকে বীর মুজাহিদ নিসার আলী হরফে
তিতুমীর বলেই অভিহিত করে !
গত ৫ মাসের ভেতরে ২টি মুসলিম দেশের সরকার পতন ঘটেছে, একই সময়ে ৫টি মুসলিম দেশে বড় ধরণের হত্যাকান্ড ঘটেছে ও ২ দেশে হত্যাকান্ড চলমান। সরকার পতন ঘটেছে সুদান, বাংলাদেশ ও সিরিয়ায়; হত্যাকন্ড ঘটেছে ফিলিস্তিন, লেবানন, বাংলাদেশ, সিরিয়া ও সুদানে।
বাংলাদেশ ও সিরিয়ায় সরকার পতনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিলো বেশ কয়েক বছর থেকেই; এসব সরকারের লোকেরা কি নিজেদের পতন সম্পরকে জানতো, দেশ ২টি'র সাধারণ মানুষ জানতো? সরকার পতনের ফলে দেশ ২টি'র মানুষ কি উপকৃত হচ্ছে, নাকি অনিশ্চয়তা ও এনার্কীর মাঝে প্রবেশ করে জনজীবনকে কষ্টকর করে তুলেছে? সামনে সুদিন আসছে, নাকি আগের চেয় বড় সমস্যার দিকে যাচ্ছে?
১৫ই ডিসেম্বর সন্ধ্যায় , নিউইয়র্কের ১টি হলে চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন ছাত্ররা দেশের ৫৪তম বিজয় দিবস পালন করেছেন, আমি ওখানে উপস্হিত ছিলাম। শুরতে ৪ জন মুক্তিযোদ্ধাকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয়েছে, ও ১ মিনিট করে সময় দেয়া হয়েছে "কিছু বলার জন্য"। তাঁদের "কিছু" শুনে মনে হলো, ১ জন মুক্তিযোদ্ধা, বাকী ৩ মুক্তিযোদ্ধা নন।
আমার জন্য এবারের বিজয় দিবসটা একটি "ভয়ংকর বিজয় দিবস", বাংলাদেশে দিবসটি সরকারীভাবে পালন করেছে তারা, যারা গত ৫৩ বছর এইদিনে "পরাজয়ের দিবস" পালন করে আসছিলো। ফলে, আমি নিউইয়র্কের বিজয় দিবসে ভয়ংকর সব আলোচনা শোনার জন্য প্রস্তুত ছিলাম। কিন্তু সেই ধরণের কোন কিছু ঘটেনি।
অনুষ্ঠানটি থেকে বুঝা যাচ্ছিলো না যে, দেশ ভয়ংকর অবস্হার মাঝ দিয়ে যাচ্ছে। অনুষ্ঠানের মুল অংশ ছিলো গান ও কবিতা আবৃত্তি। যাক, এক সময় ১ জন প্রাক্তন প্রফেসর বক্তব্য রাখলেন, তিনি সমাজবিজ্ঞানে পিএইচডি। আমি আশা করেছিলাম যে, তিনি দেশের বর্তামন পরিস্হিতি নিয়ে আলোচনা করবেন; কিন্তু তিনি শুরু করলেন শেখ সাহেব ও মওলানাকে নিয়ে আলোচনা; উনার ১০ মিনিট আলোচনা শুনে মনে হলো কোন আদুভাই ৮ম শ্রেণীর ইতিহাসের পরীক্ষায় ১টি প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন, যা কমন পড়েনি।
উপরে একটি পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে। তাতে ভারত যে কি রকম সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র তা উঠে এসেছে। ১৯৬৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত, ভারতের ৪৭টি জায়গায় ৫৮টি বড় বড় দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। এর মাঝে আহমেদাবাদে সর্বোচ্চ ৫টি, এবং হায়দ্রাবাদে ৪টি রায়ট হয়।
ভারতের কিছু মিডিয়া তাদের দেশের মতো বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের ক্রমাগত উস্কানিতে বাংলাদেশের কতিপয় মানুষ উত্তেজিত হলেও, আমাদের ভূমির বেশিরভাগ মানুষ শান্তিপ্রিয় হওয়ায় তাঁরা উত্তেজনায় গা ভাসান নাই।
ভারতে ১৯৬৭ সাল থেকে যেসব সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটে, তার ফলে ১২,৮২৮-জন ভারতীয় মারা যান। এখন পর্যন্ত যেসব রায়ট হয়েছে, সেগুলোর মাঝে ১০টি হয়েছে কংগ্রসের শান্সনামলে, ৩টি হয় প্রেসিডেন্ট শাসনামলে, ১টি হয় বিজেপি'র সময়ে। নেহেরুর শাসনামলে ১৬টি রাজ্যে ২৪৩টি দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। আর, ইন্দিতা গান্ধির শানামলে ১৫টি রাজ্যে ৩৩৭টি দাঙ্গা হয়! রাজীব গান্ধির সময়ে ২৬৭টি দাঙ্গা হয় ১৬টি রাজ্যে।
ভারতের মিডিয়াগুলো কি এগুলো জানে না! তাদের কি এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাগুলোর কথা মনে করিয়ে দেওয়া লাগবে? যদি তারা জানে, তাহলে বলতে হয়, হয় তারা অতীত ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে জানেন না, অথবা, তারা তাদের দাঙ্গাবাজ স্বভাব বাংলাদেশের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন! আমার মন হয়, তাদের স্বভাব বদলানো উচিৎ।