👉🏻 SUBSCRIBE to Zee Music Company - https://bit.ly/2yPcBkS
To Stream & Download Full Song:
Spotify - https://spoti.fi/3hUlfFC
JioSaavn - https://bit.ly/3vePt9e
Resso - https://bit.ly/3vdQdeS
iTunes - https://apple.co/3YQmExg
Apple Music - https://apple.co/3YQmExg
Amazon Prime Music - https://amzn.to/3hT4ytW
Wynk Music - https://bit.ly/3GjDDB2
Hungama - https://bit.ly/3juNH1d
YouTube Music - https://bit.ly/3Vs6hUO
Song: Rabba Janda
Singer: Jubin Nautiyal
Music: Tanishk Bagchi
Lyrics: Shabbir Ahmed
Original Soundtrack, Theme Written & Composed: Tanishk Bagchi
Song Arranged, Programmed & Sound Design by: Tanishk Bagchi
Additional Programming by: Aishwarya Tripathi
Additional Voice: Altamash Faridi
Israaj by: Arshad Khan
Chorus: Surya Ragunaathan, Shudhi Ramani, Rakesh Deol, Sudhanshu Shome, Kabul Bukhari & Anupam Barman
Recorded by: Rahul Sharma at Studio 504, Mumbai
Song Mixed & Mastered by: Eric Pillai at Future Sound Of Bombay
Mix Assistant Engineer: Michael Edwin Pillai
Star Cast: Sidharth Malhotra & Rashmika Mandanna
Directed By: Shantanu Bagchi
Produced By: Ronnie Screwvala, Amar Butala, Garima Mehta
Lyrics:
Ke Rabba Janda, Rabba Janda,
Tainu Kitni Mohabbatan Dil Karda (2)
Haan Tere Vaajon Jee Nahi Lagda,
Rog Yeh Laga Ishq Da,
Har Dua Mein Tainu Mangda,
Ke Rabba Janda, Rabba Janda,
Tainu Kitni Mohabbatan Dil Karda
Ishq Yeh Kaise Hota Hain
Rang Yeh Kaise Khilte Hain
Dekhoon Yeh Teri In Aankhon Mein
Chandni Yeh Kya Hoti Hain
Deep Yeh Jalte Kaise Hain
Dekhoon Yeh Teri In Aankhon Mein
Ho Na Jaane Kab Din Chadhda
Kuch Vi Pata Nahi Chalda
Har Dua Mein Tainu Mangda,
Ke Rabba Janda, Rabba Janda,
Tainu Kitni Mohabbatan Dil Karda (2)
Dekh Duniya Meri Ankhiyon Se
Main Rakhha Da Tainu Palkon Pe
Ek Umar Ka Sauda Na Kariye
Vaade Kar Doon Saaton Janmon Ke
Ho Rabba Janda, Rabba Janda,
Tainu Kitni Mohabbatan Dil Karda (2)
Music on Zee Music Company
Connect with us on :
Twitter - / zeemusiccompany
Facebook - / zeemusiccompany
Instagram - / zeemusiccompany
YouTube - http://bit.ly/TYZMC
Username: Jiarul Published on 2024-11-11 19:59:25 ID NUMBER: 125161
পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে
#মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ।
#মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও।
#বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি ।
#মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে।
দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি
। #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া।
#আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ?
#একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী।
ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।
আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷
বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷
কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী !
সোনার মেঘে আল্তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে ।
এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে ।
জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়।
#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে
#মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে।
#আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না।
তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে।
#কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্ ছ্যাঁক্ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে ।
#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া?
tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font
www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image
funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা, মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা, লাভ কবিতা বাংলা, বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা, বাস্তবতার কবিতা, ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো, পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
বাংলা ধাঁধাঁ ২০২১
ছয় পা বারো হাঁটু, জাল ফেলেছে। মাছ নেই জল নেই, ডাঙাতেই থেকেছে।\দ
উত্তর: মাকড়শা।
চলতে চলতে তার চলা হয় ভার, আজব জিনিস মাথাটি কাটলে চলবে আবার।
উত্তর: পেন্সিল।
খেয়ালে ভোজন, ধ্যানে করে স্নান।দদ একসঙ্গে তিন কাজ, করে কোনজন......?
উত্তর: মাছরাঙা।
খাই কিন্তু দেখি নাই, খেয়ে খেয়ে মজা পাই।\n
উত্তর: বাতাস।
খুব ভোরেতে পাবে তাকে, সন্ধ্যে বেলায়ও পাবে। উপর থেকে দেখলে পরে, পড়বে তোমার চোখে।
উত্তর: শুকতারা।
চার বর্ণে ফলের নাম, সামনের তিনটি কেটে দিলে প্রয়োজনীয় একটি পানীয় হয়।
উত্তর: করমচা।
চার বর্ণের দেশ যে, খেলাধুলা করে। শেষের দুই বর্ণ বাদ দিলে তার থেকে জল পড়ে।
উত্তর: কলম্বিয়া।
আকাশ থেকে পড়ল গোটা তার মধ্যে রউ (রক্ত) যে না বলতে পারে সে পাগলের বউ।
উত্তর: কালো জাম।
উপরে তিতা ভিতরে মিঠা লেবুর দলে বাস। এই কথাটি বলতে গেলে লাগে তিন মাস।
উত্তর: জাম্বুরা।
উল্টে যদি দাও মোরে\n হয়ে যাব লতা কে আমি ভেবে-চিন্তে বলে ফেলো তা।
উত্তর: তাল।
ছোট্ট একটা ঘরের মধ্যে সাতটা বাড়ি যে না বলতে পারে তার সঙ্গে আড়ি।
উত্তর: চালতা।
বাগান থেকে আসল বুড়ি থালায় দিল প্রসাব করি
উত্তর: লেবু।
এতটুকু ঘর চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভেঙে আবার গড়া।
উত্তর: ঝিনুক।
তিন অক্ষরে নাম তার, মাঝের অক্ষর কেটে দিলে হয় রং। শেষের অক্ষর কেটে দিলে কঠোর পরিশ্রম।
উত্তর: কাজল।
জিনিসটার এমন কী গুণ টাকা করে দেয় দ্বিগুণ?ড়
উত্তর: আয়নার সামনে টাকা ধরুন।
একজন হাসে, একজন ভাসে একজন মাটিতে থাকে বসে।
উত্তর: শাপলা, ডাটা বা লাইল ও শামুক। ।
লক্ষ বছর ধরে থাকলেও এটিকে একটানা এক মাসের বেশি দেখি যায় না।
উত্তর: চাঁদ।
তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা করে নিজে?
উত্তর: টাওয়েল বা গামছা।
ঘাড় আছে, মাথা নেই ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে দিই? বলো তো কী?
উত্তর: বোতল।
মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও নেই প্রাণ বল তো জিনিসটার কী নাম?
উত্তর: মুজা/দস্তানা।
বেড়ে যদি যায় একবার কোনোভাবেই কমে না আর?
উত্তর: মানুষের বয়স।
নয়া জামাই গোছল করে কোন সে বাপের ছা? শত কলসি পানি ঢাললেও ভেজে না তার গা।
উত্তর: কচুপাতা।
বন থেকে বাহির হয় ওঝা পাছায় লাঠি মাথায় বোঝা। এইটা কি?
উত্তর: আনারস।
শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তর: সিগারেট।
দুই অক্ষরের নাম তার পৃথিবীতে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে, সেই নামেই ডাকে!
উত্তর: কা কা।
গাছে নাই, পাতায় নাই। ফুলে আছে, ফলে আছে।
উত্তর: ল বর্ণ।
শুঁড় দিয়া কাজ করি, নাহি আমি হাতি। পরহিতে খাটি সদা, তবু খাই লাথি।
উত্তর: ঢেঁকি।
তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে, মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।
উত্তর: বিছানা।
তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।
উত্তর: বকুল ফুল।
মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল ।
উত্তর:১৯। হুক্কা
বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী ।
উত্তর:১৮। নাটাই সুতা
গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি ।
উত্তর: ১৭। কলসি
শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয় ।
উত্তর:১৬। দরজার খিল
জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে ।
উত্তর:১৫। গাই দোহান
দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি ।
উত্তর:১৪। খেজুর গাছ থেকে রস পড়া
চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে ।
উত্তর:১৩। গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা
এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া\n বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে ।
উত্তর:১২। দরজার খিল
পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে ।
উত্তর:১১। ভাত খাওয়া
হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।
উত্তর:১০। শার্ট
দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া ।
উত্তর:৯। যাতি দ্বারা সুপারি কাটা
ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?\
উত্তর:৮। দোয়াত, কলম কালি
বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার ।
উত্তর:৭। সুই সুতা পরান
ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা ।
উত্তর:৬। ম্যাচ
আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে ।
উত্তর:৫। গাভির দুধ
ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?
উত্তর:৪। হাতের চুড়ি
বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার ।
উত্তর:৩। সিঁদুর
অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস ।
উত্তর:১। লবণ
কোন ড্রেস পৃথিবীর সবার আছে কিন্তু কেউ গায়ে পড়েনা। বলুন দেখি,,,?
উত্তরঃ এডড্রেস।
ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে ।
উত্তর:। তালাচাবি
tag+:; bangla koutuk, dada, বাংলা ধাধা, বোকা বানানোর ধাধাা,
নিউটনের চতুর্থ সূত্রঃ তুমি যদি ভোর ৬.০০ টায় অতিরিক্ত ৫ মিনিট ঘুমানোর জন্য চোখ বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ৭.৪৫ বাজে কিন্তু যদি ক্লাসে বসে বোরিং লেকচার শুনতে শুনতে ১২.৩০ টায় ৫ মিনিটের জন্যে চোখ বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ১২.৩১ বাজে
আপনি হাসেন না, কারণ বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন আপনি বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন, কারণ আপনি হাসেন না। #মরিস চেবালিয়ার
আমি বিয়ে করতে ভালবাসি। কারন সারা জীবন জালানোর জন্য নির্দিষ্ট একজনকে খুঁজে পাওয়া সত্যিই খুব মজার। #রিটা রুডনা
সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে চেনা, আর সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যদেরকে উপদেশ দেয়া। #থেলিসর
যে-দিনটিতে হাসা গেল না, সে দিনটাই সবচেয়ে ব্যর্থ #নিকোলাস চ্যামফোর্ট
কম বয়সি মেয়েরা রসগোল্লার মত, যেখানে রাখবে সেখানেই পিপড়ে ধরবে #শংকর
বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে #জন মিলটন
আমি ব্যার্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা। #মাইকেল জর্ডান
কেউ যদি আপনার জীবন থেকে স্বেচ্ছায় চলে যেতে চায় তাকে যেতে দিন, সে হয়তো আপনার জীবনে তার থেকেও ভালো কারো আসার জন্য জায়গা করে দিচ্ছে।
মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর। #ডেল কার্নেগী
সুখ-দুঃখ হচ্ছে একই সুতোয় বাঁধা দুই প্রান্ত, কোন ভাবে সুখের প্রান্তটি বাতাসে বাঁকিয়ে গেলে দুঃখের দেখা মেলে।
কখনও আশা ছেড়ে দিবেন না কারন, আপনি জানেন না আপনি লক্ষ্যের কত কাছে আছেন।
কাউকে ততটা বিশ্বাস করা উচিত নয়, যতটা করলে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজে অবিশ্বাস করার অবস্থা চলে আসে, মনে হয় সে যা বলে তাই হয়তো ঠিক।
#পরীক্ষায় কয়েকটি বিষয়ে ফেল করেছিলাম আমি। আমার বন্ধু পাস করেছিল সব বিষয়েই। এখন সে মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ার, আর আমি মালিক। #বিল গেটস
মানুষ সিংহের প্রশংসা করে, কিন্তু আসলে গাধাকেই পছন্দ করে #হুমায়ূন আজাদ
সত্যি সত্যিই কিছু করতে চাইলে একটা রাস্তা খুঁজে পাবেন আপনি,\n আর না চাইলে পাবেন অজুহাত।#জিম রন
আগে কারো সাথে পরিচয় হ’লে জানতে ইচ্ছে হতো সে কী পাশ? এখন কারো সাথে দেখা হ’লে জানতে ইচ্ছে হয় সে কী ফেল? #হুমায়ূন আজাদ
সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা, একটু আদর, একটু কোমলতা পাওয়া– একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায় #সমরেশ মজুমদার
তুমি ভুল করছো এতে লজ্জার কিছু নেই। বারবার ভুল করা একটি জিনিসই প্র মাণ করে- তুমি হাল ছাড়োনি, তুমি চেষ্টা করে চলেছ।
বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরনের দুশ্চিন্তা থাকে না, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত।
#মজার ব্যাপার হলো, একটা মানুষের যখন ভয় পাওয়ার মতো কিছুই থাকে না, তখন তিনি বিয়ে করে ফেলেন। নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। #রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বাচ্চাদের টাকা-পয়সার মূল্য বোঝানোর সহজ উপায় হলো তাদের কাছ থেকে কিছু ধার করা। #অজ্ঞাত
পৃথিবী জুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি #হুমায়ূন আজাদ
মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর।
সুন্দরী মেয়েদের হাতের লেখা সুন্দর হয়। এটা হল নিপাতনে সিদ্ধ। সুন্দরীরা মনে প্রাণে জানে তারা সুন্দর। তাদের চেষ্টাই থাকে তাদের ঘিরে যা থাকবে সবই সুন্দর হবে।
একসাথে কখনো সবাইকে সুখী করা সম্ভব না | আপনি কখনই পারবেন না | কাউকে না কাউকে অসন্তুষ্ট রাখতেই হবে | আর তাতেই মনে হয় নিজের গোটা পৃথিবীর একটা প্রান্ত অসম্পূর্ণ থেকে যায় #হুমায়ূন আহমেদ
চেষ্টা করলেই মানুষ ইচ্ছানুযায়ী আনন্দ উপভোগ করতে পারে #লিংকন
যেখানে জীবন আছে, আশা সেখানে থাকবেই। #মার্কাস তুলিয়াস সিসেরো
নারীর বয়স তার দেহে, পুরুষের বয়স তার মনে। #প্রবাদ
মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না। #হুমায়ূন আহমেদ
অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা ভালো #হোমার
ভালোবাসো, নয়তো আমার কাছ থেকে দূরে চলে যাও। অ্যাই, সবাই যাচ্ছ কোথায় তোমরা
লোভ আত্মাকে অপবিত্রকরে, ধর্মকে দূর্নীতিগ্রস্ত করে এবং যৌবনকে ধ্বংস করে। শষ্যের জন্য যেমন বৃষ্টির প্রয়োজন তেমনি যুক্তিবাদী মানুষের জন্য প্রয়োজন নৈতিকতার। যে বেশি কসম খায় বা হলফ করে, সে মিথ্যাও বেশি বলে । #দাওয়ানি
যে ব্যক্তি গরীব দুঃখীর আর্তনাদ শুনে কান বন্ধ করে রাখে, সেও একদিন আর্তনাদ করবে কিন্তু কেউ শুনবেনা । #হযরত সোলায়মান রাঃ
#যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না।
পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা। #হুমায়ূন আজাদ
মেয়েদের চরিত্রের মাধুর্য পাওয়া যায় কুমারী অবস্থায়। #প্রবোধকুমার সান্যাল
ও যৌবন ঘুমেরই স্বপন সাধন বিনে নারীর সনে হারাইলাম মূলধন।#হাসন রাজা
গল্প উপন্যাস হলো অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।\n #হুমায়ূন আহমেদ
কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মতো। #হুমায়ূন আহমেদ
মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা। #হুমায়ূন আহমেদ
প্রতিটা মেয়ে হয়তো তার স্বামীর কাছে রাণী হয়ে থাকতে পারে না। কিন্তু প্রতিটা মেয়েই তার বাবার কাছে রাজকন্যা হয়ে থাকে। #হুমায়ূন আহমেদ যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবতী। #হুমায়ূন আহমেদ
মহিলাদের ঘ্রাণশক্তি খুবই প্রবল। আমার এক বন্ধুপত্নী স্বামীর সাথে টেলিফোনে আলাপের সময়ও তার স্বামীর মুখে হুইস্কির ঘ্রাণ পান। #হুমায়ূন আজাদ
খুব শিগগির অসম্ভব চমৎকার একটা কিছু ঘটতে চলেছে তোমার জীবনে, তুমি কি সেটি অনুভব করতে পারো? যার নেশা আর পেশা মিলে যায় তার চেয়ে সৌভাগ্যবান আর কে হতে পারে?
তুমি যদি এখন থেকেই তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি করার পেছনে ছুটে না চলো, একদিন তোমাকে কাজ করতে হবে অন্যদের অধীনে- তাদের স্বপ্নগুলো সত্যি করার জন্য।
tag; বাংলা বিখ্যাত বাক্তিদের মহান উক্তি, কবি হুমায়ান আহমেদ আজাদ এর বাণী, কথা, বাস্তবতার কথা, মেয়েদের নিয়ে মজার উক্তি, নিউটনের বানী, উক্তি, হযরত সোলামাইন আ: এর বানী।
প্রজননতন্ত্র (Reproductive System)
সংজ্ঞা : যে অঙ্গ সমূহের মাধ্যমে বংশ বিস্তারের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন হয় তাদেরকে একত্রে প্রজননতন্ত্র বলে। একজন পূর্ণ বয়স্ক পুরুষ ও মহিলার যৌন মিলনের ফলে শুক্র ও ডিম্বের মিলনের থেকে একটি নতুন জীবনের জন্ম হয় ।
প্রধান যৌন অঙ্গ (Primary sex Organ):
১) পুরুষ – শুক্রাশয় বা টেস্টিস (Testis)
২) মহিলা ডিম্বাশয় বা ওভারি (Ovary)
এদের কাজ :
১) শুক্র (Sperm) ও ডিম্ব (Ovum) তৈরি করা,
২) হরমোন (Hormone) তৈরি করে,
৩) অতিরিক্ত বা সহযোগী (Accessory sexual Organ) যৌন অঙ্গসমূহের বৃদ্ধি ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।
পিউবার্টি বা যৌবন (Puberty) :
জীবনের যে সময় কালে মানুষের বংশ বৃদ্ধির ক্ষমতা লাভ করে অর্থাৎ যৌন সক্ষম হয় তাকে যৌবন বলে। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি শুরু হয় ১২ থেকে ১৪ বৎসর বয়সে । আর মেয়েদের ক্ষেত্রে এটি শুরু হয় ১০ থেকে ১২ বৎসর বয়সে
পুং প্রজননতন্ত্র (Male Reproductive System):
প্রধান যৌন অঙ্গ : শুক্রাশয়
কাজ :
ক) শুক্রাশয় শুক্র (Sperm) তৈরি করে,
খ) টেসটোস্টেরন (Testosterone) নামক হরমোন তৈরি করে যা পুরুষের পুরুষালী বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে।
সহযোগী যৌন অঙ্গসমূহ :
পুরুষাঙ্গ ও ক্রোটাম, প্রস্টেট গ্রন্থি, সেমিনাল, ভেসিক্যাল, ইপিডিডাইমিস, ভাসডেপারেন্স, মূত্রনালি ইত্যাদি ।
পুরুষের সেকেন্ডারি (পুরুষালী) যৌন বৈশিষ্ট্য (Secondary Sexual Characteristies):
নিন্মের বৈশিষ্ট্যসমূহের মাধ্যমে বাহ্যিক ভাবে পুরুষকে পুরুষ বলে চেনা যায়। টেসটোসটেরন, গ্রোথ, থাইরয়েড হরমোনসমূহ এই বৈশিষ্ট্য প্রকাশের জন্য দায়ী । সাধারণত ১২ থেকে ১৪ বৎসর বয়স থেকে এইগুলি প্রকাশিত হয়।
১) পুরুষাঙ্গ আকৃতিতে বৃদ্ধি পায় এবং উত্তেজিত হলে উত্থিত হয়
২) গলার স্বর গাঢ় ও মোটা হয়।
৩) বগলের নীচে, বুকে, যৌন অঙ্গে কেশ দেখা দেয়। এছাড়া দাড়ি, গোঁফ গজানো শুরু হয়। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ জন্মে।
৪) কাঁধ প্রশস্ত হয় এবং মাংসপেশী সুগঠিত ও শক্ত হয়।
৫) তৈল গ্রন্থিও নিঃসরণ বৃদ্ধি পায় ও ব্রণ হয়।
যৌন মিলনের সময় উত্থিত পুরুষাঙ্গ থেকে মূত্রনালি পথে যে সাদা বর্ণের তরল নিক্ষিপ্ত হয়, তাকে বীর্য বলে। বীর্য নিম্ন লিখিত দ্রব্যাদির সমন্বয়ে গঠিত।
ক) শুক্র (Sperm),
(খ) প্রোস্টেট গ্রন্থির রস (Prostatic Fluid)
(গ) সেমিনাল ভেসিক্যাল রস (Seminal Fluid),
(ঘ) বালবো ইউরেথ্রাল গ্রন্থির রস (Bulbo Urethral Fluid)
প্রতিবার যৌন সংগমের সময় ৩-৫ মিলিলিটার বীর্য স্খলন গয়। প্রতি মিলিলিটারে ৬-১০ কোটি শুক্র থাকে ।
বন্ধ্যাত্ব বা স্টেরিলিটি (Sterility) : বংশ বিস্তারের অর্থাৎ জন্ম দানের ক্ষমতা না থাকাকে বন্ধ্যত্ব বলে।
পুরুষের বন্ধ্যত্বের কারণসমূহ :
ক) পুরুষাঙ্গ উত্থিত না হওয়া,
খ) পর্যাপ্ত পরিমাণে বীর্য স্খলন না হলে,
গ) প্রতি মিলিলিটার বীর্যে ৪ কোটি ও কম শুক্র থাকলে,
ঘ) যৌনাঙ্গ সমূহে ইনফেকশন হলে ইত্যাদি।
অক্ষমতা (Impotence): যৌন সংগম করতে না পারাকে অক্ষমতা বলে। এতে পুরুষাঙ্গ উত্থিত হওয়ার ক্ষমতা লোপ পায়।
কারণসমূহ :
ক) অধিকাংশ ক্ষেত্রে মানুষিক দুর্বলতা,
(খ) অপুষ্টি,
গ) যৌনাঙ্গে ইনফেকশন ইত্যাদি।
২টি, টেস্টিস স্ক্রোটামের (Scrotum) মধ্যে থাকে। এখান থেকে টেসটোস্টেরন (Testosterone) নামক হরমোন নিঃসৃত হয় ।
কাজ : এই হরমোন পুরুষের সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য সমূহ শরীরে ফুটিয়ে তোলে ।
প্রধান জনন অঙ্গ (Primary Sexual Organ) : ডিম্বাশয় বা ওভারি (Ovary) । ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু বা ডিম্ব তৈরি হয়। এই ডিম্বাণু পুরুষের শুক্রাণুর সাথে মিলিত হয়ে নতুন জীবন (Zygote) তৈরি করে ।
এখান থেকে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেসটেরন নামক হরমোন নিঃসরণ হয় ।
সহযোগী অঙ্গসমূহ : জরায়ু, ফেলোপিয়ান টিউব বা ডিম্ব নালী, যৌন পথ, ক্লাইটরিস, স্তন ইত্যাদি ।
স্ত্রী সেকেন্ডারি যৌন বিশিষ্টসমূহ : সাধারণত ১২ থেকে ১৪ বৎসর বয়স হতে দেখা যায়।
ক) মাসিক শুরু হবে,
(খ) স্তন স্ফীত হওয়া শুরু হবে,
(গ) যৌনাঙ্গে ও বগলে কেশ দেখা দেবে,
(ঘ) কোমর বড় হবে ও নিতম্বে মেদ জমবে,
(ঙ) বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ জন্মাবে,
(চ) সমস্ত শরীরের ত্বকের নীচে মেদ জমে এর উজ্জ্বলতা বাড়বে ও শরীরকে নমর করবে, ইত্যাদি।
ইস্ট্রোজেন হরমোনের কাজ (Function of Estrogen):
১) স্ত্রী জনন অঙ্গসমূহ আকারে বৃদ্ধি করে,
২) ডিম্বকে পরিপক্ব করে,
৩) মাসিকের পরে জরায়ুর আবরণীকে (Endometrium) পুরু করে এবং পূর্বের অবস্থায় নিয়ে আসে,
৪) জুনি পথের আকৃতি বৃদ্ধি করে,
৫) স্ত্রী লোকের মেয়েলী বৈশিষ্ট্যসমূহ প্রকাশে সাহায্য করে।
৫) স্তনের নালীর পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
৬) স্তনে মেদ বৃদ্ধির মাধ্যমে এর আকার বড় করে।
৭) জরায়ুতে প্রবিষ্ট শুক্রাণুকে ডিম্ব নালীর দিকে নিয়ে যায় ইত্যাদি।
স্ত্রী প্রজনন অঙ্গ (Female Reproductive Organs)
প্রজনন অঙ্গ সমূহ মানুষের বংশবৃদ্ধিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। আলোচনার সুবিধার জন্য দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১) স্ত্রী লোকের বহিঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (External Female Gentialia)
২) স্ত্রী লোকের অন্তঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (Internal Female Gentialia)
বহিঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (External Gentialia):
১) মন্স পিউবিস (Mons Pubis ): তলপেটে সবচেয়ে নিচের নরম অংশ যাহা চুল দ্বারা (Pubic Hair) আবৃত থাকে।
২) ল্যাবিয়া মেজোরা (Labia Majora): মাংসল ঠোটের ন্যায় যাহা ভেষ্টিবিউল- তথা যোনীদ্বার ও প্রস্রাবের নালী মুখকে আবৃত রাখে।
৩) ল্যাবিয়া মাইনোরা (Labir Minora ): মেজোরার ভিতরে লাল মাংসের ন্যায় অংশ।
৪) ভেষ্টিবিউল (Vestibule): ল্যাবিয়া মাইনোরা দ্বয়ের মধ্যবর্তী অংশ। এর উপরিভাগে প্রস্রাবের নলী শেষ হয় এবং নিচে যোনীদ্বার অবস্থিত।
ক) যোনীদ্বার (Vaginal Orifice/Opening): ভেষ্টিবিউলের নিচের অংশে থাকে। কুমারী (Virgin) মেয়েদের ক্ষেত্রে পাতলা পর্দা (Hymen) দ্বারা আংশিক আবৃত থাকে। বাকী খোলা অংশ দিয়ে মাসিকের রক্ত বের হয়। যৌন মিলনের ফলে ও লাফ ঝাপ দিলে বা সাইকেল চালালে এই পর্দা আংশিক ছিন্ন হয়। সন্তান প্রসবের ফলে পুরোপুরি ছিন্ন হয়।
খ) মূত্রনালীর মুখ (Urethrsl Orifice): ক্লায়োটরিস এর নীচে ও যোনীমুখের উপরে অবস্থিত। এই ছিদ্র দিয়ে প্রস্রাব শরীর থেকে বের হয়ে যায়।
৫) ভগাঙ্কুর বা ক্লায়োটরিস (Cliotoris): এটি ক্ষুদ্র মাংসল অঙ্গ। একে ম্পর্শ করলে তীব্র যৌনভাব হয়।
পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে
#মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ।
#মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও।
#বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি ।
#মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে।
দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি
। #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া।
#আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ?
#একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী।
ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।
আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷
বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷
কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী !
সোনার মেঘে আল্তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে ।
এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে ।
জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়।
#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে
#মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে।
#আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না।
তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে।
#কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্ ছ্যাঁক্ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে ।
#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া?
tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font
www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image
funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা, মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা, লাভ কবিতা বাংলা, বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা, বাস্তবতার কবিতা, ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো, পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
বাংলা ধাঁধাঁ ২০২১
ছয় পা বারো হাঁটু, জাল ফেলেছে। মাছ নেই জল নেই, ডাঙাতেই থেকেছে।\দ
উত্তর: মাকড়শা।
চলতে চলতে তার চলা হয় ভার, আজব জিনিস মাথাটি কাটলে চলবে আবার।
উত্তর: পেন্সিল।
খেয়ালে ভোজন, ধ্যানে করে স্নান।দদ একসঙ্গে তিন কাজ, করে কোনজন......?
উত্তর: মাছরাঙা।
খাই কিন্তু দেখি নাই, খেয়ে খেয়ে মজা পাই।\n
উত্তর: বাতাস।
খুব ভোরেতে পাবে তাকে, সন্ধ্যে বেলায়ও পাবে। উপর থেকে দেখলে পরে, পড়বে তোমার চোখে।
উত্তর: শুকতারা।
চার বর্ণে ফলের নাম, সামনের তিনটি কেটে দিলে প্রয়োজনীয় একটি পানীয় হয়।
উত্তর: করমচা।
চার বর্ণের দেশ যে, খেলাধুলা করে। শেষের দুই বর্ণ বাদ দিলে তার থেকে জল পড়ে।
উত্তর: কলম্বিয়া।
আকাশ থেকে পড়ল গোটা তার মধ্যে রউ (রক্ত) যে না বলতে পারে সে পাগলের বউ।
উত্তর: কালো জাম।
উপরে তিতা ভিতরে মিঠা লেবুর দলে বাস। এই কথাটি বলতে গেলে লাগে তিন মাস।
উত্তর: জাম্বুরা।
উল্টে যদি দাও মোরে\n হয়ে যাব লতা কে আমি ভেবে-চিন্তে বলে ফেলো তা।
উত্তর: তাল।
ছোট্ট একটা ঘরের মধ্যে সাতটা বাড়ি যে না বলতে পারে তার সঙ্গে আড়ি।
উত্তর: চালতা।
বাগান থেকে আসল বুড়ি থালায় দিল প্রসাব করি
উত্তর: লেবু।
এতটুকু ঘর চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভেঙে আবার গড়া।
উত্তর: ঝিনুক।
তিন অক্ষরে নাম তার, মাঝের অক্ষর কেটে দিলে হয় রং। শেষের অক্ষর কেটে দিলে কঠোর পরিশ্রম।
উত্তর: কাজল।
জিনিসটার এমন কী গুণ টাকা করে দেয় দ্বিগুণ?ড়
উত্তর: আয়নার সামনে টাকা ধরুন।
একজন হাসে, একজন ভাসে একজন মাটিতে থাকে বসে।
উত্তর: শাপলা, ডাটা বা লাইল ও শামুক। ।
লক্ষ বছর ধরে থাকলেও এটিকে একটানা এক মাসের বেশি দেখি যায় না।
উত্তর: চাঁদ।
তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা করে নিজে?
উত্তর: টাওয়েল বা গামছা।
ঘাড় আছে, মাথা নেই ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে দিই? বলো তো কী?
উত্তর: বোতল।
মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও নেই প্রাণ বল তো জিনিসটার কী নাম?
উত্তর: মুজা/দস্তানা।
বেড়ে যদি যায় একবার কোনোভাবেই কমে না আর?
উত্তর: মানুষের বয়স।
নয়া জামাই গোছল করে কোন সে বাপের ছা? শত কলসি পানি ঢাললেও ভেজে না তার গা।
উত্তর: কচুপাতা।
বন থেকে বাহির হয় ওঝা পাছায় লাঠি মাথায় বোঝা। এইটা কি?
উত্তর: আনারস।
শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তর: সিগারেট।
দুই অক্ষরের নাম তার পৃথিবীতে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে, সেই নামেই ডাকে!
উত্তর: কা কা।
গাছে নাই, পাতায় নাই। ফুলে আছে, ফলে আছে।
উত্তর: ল বর্ণ।
শুঁড় দিয়া কাজ করি, নাহি আমি হাতি। পরহিতে খাটি সদা, তবু খাই লাথি।
উত্তর: ঢেঁকি।
তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে, মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।
উত্তর: বিছানা।
তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।
উত্তর: বকুল ফুল।
মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল ।
উত্তর:১৯। হুক্কা
বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী ।
উত্তর:১৮। নাটাই সুতা
গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি ।
উত্তর: ১৭। কলসি
শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয় ।
উত্তর:১৬। দরজার খিল
জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে ।
উত্তর:১৫। গাই দোহান
দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি ।
উত্তর:১৪। খেজুর গাছ থেকে রস পড়া
চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে ।
উত্তর:১৩। গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা
এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া\n বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে ।
উত্তর:১২। দরজার খিল
পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে ।
উত্তর:১১। ভাত খাওয়া
হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।
উত্তর:১০। শার্ট
দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া ।
উত্তর:৯। যাতি দ্বারা সুপারি কাটা
ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?\
উত্তর:৮। দোয়াত, কলম কালি
বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার ।
উত্তর:৭। সুই সুতা পরান
ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা ।
উত্তর:৬। ম্যাচ
আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে ।
উত্তর:৫। গাভির দুধ
ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?
উত্তর:৪। হাতের চুড়ি
বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার ।
উত্তর:৩। সিঁদুর
অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস ।
উত্তর:১। লবণ
কোন ড্রেস পৃথিবীর সবার আছে কিন্তু কেউ গায়ে পড়েনা। বলুন দেখি,,,?
উত্তরঃ এডড্রেস।
ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে ।
উত্তর:। তালাচাবি
tag+:; bangla koutuk, dada, বাংলা ধাধা, বোকা বানানোর ধাধাা,
নিউটনের চতুর্থ সূত্রঃ তুমি যদি ভোর ৬.০০ টায় অতিরিক্ত ৫ মিনিট ঘুমানোর জন্য চোখ বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ৭.৪৫ বাজে কিন্তু যদি ক্লাসে বসে বোরিং লেকচার শুনতে শুনতে ১২.৩০ টায় ৫ মিনিটের জন্যে চোখ বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ১২.৩১ বাজে
আপনি হাসেন না, কারণ বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন আপনি বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন, কারণ আপনি হাসেন না। #মরিস চেবালিয়ার
আমি বিয়ে করতে ভালবাসি। কারন সারা জীবন জালানোর জন্য নির্দিষ্ট একজনকে খুঁজে পাওয়া সত্যিই খুব মজার। #রিটা রুডনা
সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে চেনা, আর সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যদেরকে উপদেশ দেয়া। #থেলিসর
যে-দিনটিতে হাসা গেল না, সে দিনটাই সবচেয়ে ব্যর্থ #নিকোলাস চ্যামফোর্ট
কম বয়সি মেয়েরা রসগোল্লার মত, যেখানে রাখবে সেখানেই পিপড়ে ধরবে #শংকর
বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে #জন মিলটন
আমি ব্যার্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা। #মাইকেল জর্ডান
কেউ যদি আপনার জীবন থেকে স্বেচ্ছায় চলে যেতে চায় তাকে যেতে দিন, সে হয়তো আপনার জীবনে তার থেকেও ভালো কারো আসার জন্য জায়গা করে দিচ্ছে।
মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর। #ডেল কার্নেগী
সুখ-দুঃখ হচ্ছে একই সুতোয় বাঁধা দুই প্রান্ত, কোন ভাবে সুখের প্রান্তটি বাতাসে বাঁকিয়ে গেলে দুঃখের দেখা মেলে।
কখনও আশা ছেড়ে দিবেন না কারন, আপনি জানেন না আপনি লক্ষ্যের কত কাছে আছেন।
কাউকে ততটা বিশ্বাস করা উচিত নয়, যতটা করলে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজে অবিশ্বাস করার অবস্থা চলে আসে, মনে হয় সে যা বলে তাই হয়তো ঠিক।
#পরীক্ষায় কয়েকটি বিষয়ে ফেল করেছিলাম আমি। আমার বন্ধু পাস করেছিল সব বিষয়েই। এখন সে মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ার, আর আমি মালিক। #বিল গেটস
মানুষ সিংহের প্রশংসা করে, কিন্তু আসলে গাধাকেই পছন্দ করে #হুমায়ূন আজাদ
সত্যি সত্যিই কিছু করতে চাইলে একটা রাস্তা খুঁজে পাবেন আপনি,\n আর না চাইলে পাবেন অজুহাত।#জিম রন
আগে কারো সাথে পরিচয় হ’লে জানতে ইচ্ছে হতো সে কী পাশ? এখন কারো সাথে দেখা হ’লে জানতে ইচ্ছে হয় সে কী ফেল? #হুমায়ূন আজাদ
সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা, একটু আদর, একটু কোমলতা পাওয়া– একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায় #সমরেশ মজুমদার
তুমি ভুল করছো এতে লজ্জার কিছু নেই। বারবার ভুল করা একটি জিনিসই প্র মাণ করে- তুমি হাল ছাড়োনি, তুমি চেষ্টা করে চলেছ।
বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরনের দুশ্চিন্তা থাকে না, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত।
#মজার ব্যাপার হলো, একটা মানুষের যখন ভয় পাওয়ার মতো কিছুই থাকে না, তখন তিনি বিয়ে করে ফেলেন। নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। #রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বাচ্চাদের টাকা-পয়সার মূল্য বোঝানোর সহজ উপায় হলো তাদের কাছ থেকে কিছু ধার করা। #অজ্ঞাত
পৃথিবী জুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি #হুমায়ূন আজাদ
মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর।
সুন্দরী মেয়েদের হাতের লেখা সুন্দর হয়। এটা হল নিপাতনে সিদ্ধ। সুন্দরীরা মনে প্রাণে জানে তারা সুন্দর। তাদের চেষ্টাই থাকে তাদের ঘিরে যা থাকবে সবই সুন্দর হবে।
একসাথে কখনো সবাইকে সুখী করা সম্ভব না | আপনি কখনই পারবেন না | কাউকে না কাউকে অসন্তুষ্ট রাখতেই হবে | আর তাতেই মনে হয় নিজের গোটা পৃথিবীর একটা প্রান্ত অসম্পূর্ণ থেকে যায় #হুমায়ূন আহমেদ
চেষ্টা করলেই মানুষ ইচ্ছানুযায়ী আনন্দ উপভোগ করতে পারে #লিংকন
যেখানে জীবন আছে, আশা সেখানে থাকবেই। #মার্কাস তুলিয়াস সিসেরো
নারীর বয়স তার দেহে, পুরুষের বয়স তার মনে। #প্রবাদ
মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না। #হুমায়ূন আহমেদ
অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা ভালো #হোমার
ভালোবাসো, নয়তো আমার কাছ থেকে দূরে চলে যাও। অ্যাই, সবাই যাচ্ছ কোথায় তোমরা
লোভ আত্মাকে অপবিত্রকরে, ধর্মকে দূর্নীতিগ্রস্ত করে এবং যৌবনকে ধ্বংস করে। শষ্যের জন্য যেমন বৃষ্টির প্রয়োজন তেমনি যুক্তিবাদী মানুষের জন্য প্রয়োজন নৈতিকতার। যে বেশি কসম খায় বা হলফ করে, সে মিথ্যাও বেশি বলে । #দাওয়ানি
যে ব্যক্তি গরীব দুঃখীর আর্তনাদ শুনে কান বন্ধ করে রাখে, সেও একদিন আর্তনাদ করবে কিন্তু কেউ শুনবেনা । #হযরত সোলায়মান রাঃ
#যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না।
পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা। #হুমায়ূন আজাদ
মেয়েদের চরিত্রের মাধুর্য পাওয়া যায় কুমারী অবস্থায়। #প্রবোধকুমার সান্যাল
ও যৌবন ঘুমেরই স্বপন সাধন বিনে নারীর সনে হারাইলাম মূলধন।#হাসন রাজা
গল্প উপন্যাস হলো অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।\n #হুমায়ূন আহমেদ
কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মতো। #হুমায়ূন আহমেদ
মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা। #হুমায়ূন আহমেদ
প্রতিটা মেয়ে হয়তো তার স্বামীর কাছে রাণী হয়ে থাকতে পারে না। কিন্তু প্রতিটা মেয়েই তার বাবার কাছে রাজকন্যা হয়ে থাকে। #হুমায়ূন আহমেদ যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবতী। #হুমায়ূন আহমেদ
মহিলাদের ঘ্রাণশক্তি খুবই প্রবল। আমার এক বন্ধুপত্নী স্বামীর সাথে টেলিফোনে আলাপের সময়ও তার স্বামীর মুখে হুইস্কির ঘ্রাণ পান। #হুমায়ূন আজাদ
খুব শিগগির অসম্ভব চমৎকার একটা কিছু ঘটতে চলেছে তোমার জীবনে, তুমি কি সেটি অনুভব করতে পারো? যার নেশা আর পেশা মিলে যায় তার চেয়ে সৌভাগ্যবান আর কে হতে পারে?
তুমি যদি এখন থেকেই তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি করার পেছনে ছুটে না চলো, একদিন তোমাকে কাজ করতে হবে অন্যদের অধীনে- তাদের স্বপ্নগুলো সত্যি করার জন্য।
tag; বাংলা বিখ্যাত বাক্তিদের মহান উক্তি, কবি হুমায়ান আহমেদ আজাদ এর বাণী, কথা, বাস্তবতার কথা, মেয়েদের নিয়ে মজার উক্তি, নিউটনের বানী, উক্তি, হযরত সোলামাইন আ: এর বানী।
প্রজননতন্ত্র (Reproductive System)
সংজ্ঞা : যে অঙ্গ সমূহের মাধ্যমে বংশ বিস্তারের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন হয় তাদেরকে একত্রে প্রজননতন্ত্র বলে। একজন পূর্ণ বয়স্ক পুরুষ ও মহিলার যৌন মিলনের ফলে শুক্র ও ডিম্বের মিলনের থেকে একটি নতুন জীবনের জন্ম হয় ।
প্রধান যৌন অঙ্গ (Primary sex Organ):
১) পুরুষ – শুক্রাশয় বা টেস্টিস (Testis)
২) মহিলা ডিম্বাশয় বা ওভারি (Ovary)
এদের কাজ :
১) শুক্র (Sperm) ও ডিম্ব (Ovum) তৈরি করা,
২) হরমোন (Hormone) তৈরি করে,
৩) অতিরিক্ত বা সহযোগী (Accessory sexual Organ) যৌন অঙ্গসমূহের বৃদ্ধি ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।
পিউবার্টি বা যৌবন (Puberty) :
জীবনের যে সময় কালে মানুষের বংশ বৃদ্ধির ক্ষমতা লাভ করে অর্থাৎ যৌন সক্ষম হয় তাকে যৌবন বলে। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি শুরু হয় ১২ থেকে ১৪ বৎসর বয়সে । আর মেয়েদের ক্ষেত্রে এটি শুরু হয় ১০ থেকে ১২ বৎসর বয়সে
পুং প্রজননতন্ত্র (Male Reproductive System):
প্রধান যৌন অঙ্গ : শুক্রাশয়
কাজ :
ক) শুক্রাশয় শুক্র (Sperm) তৈরি করে,
খ) টেসটোস্টেরন (Testosterone) নামক হরমোন তৈরি করে যা পুরুষের পুরুষালী বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে।
সহযোগী যৌন অঙ্গসমূহ :
পুরুষাঙ্গ ও ক্রোটাম, প্রস্টেট গ্রন্থি, সেমিনাল, ভেসিক্যাল, ইপিডিডাইমিস, ভাসডেপারেন্স, মূত্রনালি ইত্যাদি ।
পুরুষের সেকেন্ডারি (পুরুষালী) যৌন বৈশিষ্ট্য (Secondary Sexual Characteristies):
নিন্মের বৈশিষ্ট্যসমূহের মাধ্যমে বাহ্যিক ভাবে পুরুষকে পুরুষ বলে চেনা যায়। টেসটোসটেরন, গ্রোথ, থাইরয়েড হরমোনসমূহ এই বৈশিষ্ট্য প্রকাশের জন্য দায়ী । সাধারণত ১২ থেকে ১৪ বৎসর বয়স থেকে এইগুলি প্রকাশিত হয়।
১) পুরুষাঙ্গ আকৃতিতে বৃদ্ধি পায় এবং উত্তেজিত হলে উত্থিত হয়
২) গলার স্বর গাঢ় ও মোটা হয়।
৩) বগলের নীচে, বুকে, যৌন অঙ্গে কেশ দেখা দেয়। এছাড়া দাড়ি, গোঁফ গজানো শুরু হয়। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ জন্মে।
৪) কাঁধ প্রশস্ত হয় এবং মাংসপেশী সুগঠিত ও শক্ত হয়।
৫) তৈল গ্রন্থিও নিঃসরণ বৃদ্ধি পায় ও ব্রণ হয়।
যৌন মিলনের সময় উত্থিত পুরুষাঙ্গ থেকে মূত্রনালি পথে যে সাদা বর্ণের তরল নিক্ষিপ্ত হয়, তাকে বীর্য বলে। বীর্য নিম্ন লিখিত দ্রব্যাদির সমন্বয়ে গঠিত।
ক) শুক্র (Sperm),
(খ) প্রোস্টেট গ্রন্থির রস (Prostatic Fluid)
(গ) সেমিনাল ভেসিক্যাল রস (Seminal Fluid),
(ঘ) বালবো ইউরেথ্রাল গ্রন্থির রস (Bulbo Urethral Fluid)
প্রতিবার যৌন সংগমের সময় ৩-৫ মিলিলিটার বীর্য স্খলন গয়। প্রতি মিলিলিটারে ৬-১০ কোটি শুক্র থাকে ।
বন্ধ্যাত্ব বা স্টেরিলিটি (Sterility) : বংশ বিস্তারের অর্থাৎ জন্ম দানের ক্ষমতা না থাকাকে বন্ধ্যত্ব বলে।
পুরুষের বন্ধ্যত্বের কারণসমূহ :
ক) পুরুষাঙ্গ উত্থিত না হওয়া,
খ) পর্যাপ্ত পরিমাণে বীর্য স্খলন না হলে,
গ) প্রতি মিলিলিটার বীর্যে ৪ কোটি ও কম শুক্র থাকলে,
ঘ) যৌনাঙ্গ সমূহে ইনফেকশন হলে ইত্যাদি।
অক্ষমতা (Impotence): যৌন সংগম করতে না পারাকে অক্ষমতা বলে। এতে পুরুষাঙ্গ উত্থিত হওয়ার ক্ষমতা লোপ পায়।
কারণসমূহ :
ক) অধিকাংশ ক্ষেত্রে মানুষিক দুর্বলতা,
(খ) অপুষ্টি,
গ) যৌনাঙ্গে ইনফেকশন ইত্যাদি।
২টি, টেস্টিস স্ক্রোটামের (Scrotum) মধ্যে থাকে। এখান থেকে টেসটোস্টেরন (Testosterone) নামক হরমোন নিঃসৃত হয় ।
কাজ : এই হরমোন পুরুষের সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য সমূহ শরীরে ফুটিয়ে তোলে ।
প্রধান জনন অঙ্গ (Primary Sexual Organ) : ডিম্বাশয় বা ওভারি (Ovary) । ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু বা ডিম্ব তৈরি হয়। এই ডিম্বাণু পুরুষের শুক্রাণুর সাথে মিলিত হয়ে নতুন জীবন (Zygote) তৈরি করে ।
এখান থেকে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেসটেরন নামক হরমোন নিঃসরণ হয় ।
সহযোগী অঙ্গসমূহ : জরায়ু, ফেলোপিয়ান টিউব বা ডিম্ব নালী, যৌন পথ, ক্লাইটরিস, স্তন ইত্যাদি ।
স্ত্রী সেকেন্ডারি যৌন বিশিষ্টসমূহ : সাধারণত ১২ থেকে ১৪ বৎসর বয়স হতে দেখা যায়।
ক) মাসিক শুরু হবে,
(খ) স্তন স্ফীত হওয়া শুরু হবে,
(গ) যৌনাঙ্গে ও বগলে কেশ দেখা দেবে,
(ঘ) কোমর বড় হবে ও নিতম্বে মেদ জমবে,
(ঙ) বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ জন্মাবে,
(চ) সমস্ত শরীরের ত্বকের নীচে মেদ জমে এর উজ্জ্বলতা বাড়বে ও শরীরকে নমর করবে, ইত্যাদি।
ইস্ট্রোজেন হরমোনের কাজ (Function of Estrogen):
১) স্ত্রী জনন অঙ্গসমূহ আকারে বৃদ্ধি করে,
২) ডিম্বকে পরিপক্ব করে,
৩) মাসিকের পরে জরায়ুর আবরণীকে (Endometrium) পুরু করে এবং পূর্বের অবস্থায় নিয়ে আসে,
৪) জুনি পথের আকৃতি বৃদ্ধি করে,
৫) স্ত্রী লোকের মেয়েলী বৈশিষ্ট্যসমূহ প্রকাশে সাহায্য করে।
৫) স্তনের নালীর পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
৬) স্তনে মেদ বৃদ্ধির মাধ্যমে এর আকার বড় করে।
৭) জরায়ুতে প্রবিষ্ট শুক্রাণুকে ডিম্ব নালীর দিকে নিয়ে যায় ইত্যাদি।
স্ত্রী প্রজনন অঙ্গ (Female Reproductive Organs)
প্রজনন অঙ্গ সমূহ মানুষের বংশবৃদ্ধিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। আলোচনার সুবিধার জন্য দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১) স্ত্রী লোকের বহিঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (External Female Gentialia)
২) স্ত্রী লোকের অন্তঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (Internal Female Gentialia)
বহিঃ প্রজনন অঙ্গ সমূহ (External Gentialia):
১) মন্স পিউবিস (Mons Pubis ): তলপেটে সবচেয়ে নিচের নরম অংশ যাহা চুল দ্বারা (Pubic Hair) আবৃত থাকে।
২) ল্যাবিয়া মেজোরা (Labia Majora): মাংসল ঠোটের ন্যায় যাহা ভেষ্টিবিউল- তথা যোনীদ্বার ও প্রস্রাবের নালী মুখকে আবৃত রাখে।
৩) ল্যাবিয়া মাইনোরা (Labir Minora ): মেজোরার ভিতরে লাল মাংসের ন্যায় অংশ।
৪) ভেষ্টিবিউল (Vestibule): ল্যাবিয়া মাইনোরা দ্বয়ের মধ্যবর্তী অংশ। এর উপরিভাগে প্রস্রাবের নলী শেষ হয় এবং নিচে যোনীদ্বার অবস্থিত।
ক) যোনীদ্বার (Vaginal Orifice/Opening): ভেষ্টিবিউলের নিচের অংশে থাকে। কুমারী (Virgin) মেয়েদের ক্ষেত্রে পাতলা পর্দা (Hymen) দ্বারা আংশিক আবৃত থাকে। বাকী খোলা অংশ দিয়ে মাসিকের রক্ত বের হয়। যৌন মিলনের ফলে ও লাফ ঝাপ দিলে বা সাইকেল চালালে এই পর্দা আংশিক ছিন্ন হয়। সন্তান প্রসবের ফলে পুরোপুরি ছিন্ন হয়।
খ) মূত্রনালীর মুখ (Urethrsl Orifice): ক্লায়োটরিস এর নীচে ও যোনীমুখের উপরে অবস্থিত। এই ছিদ্র দিয়ে প্রস্রাব শরীর থেকে বের হয়ে যায়।
৫) ভগাঙ্কুর বা ক্লায়োটরিস (Cliotoris): এটি ক্ষুদ্র মাংসল অঙ্গ। একে ম্পর্শ করলে তীব্র যৌনভাব হয়।