Bangla Life Style
New first |
Old first |
মহান ব্যাক্তিত্বদের কিছু বাস্তব অমর বাণী
নিউটনের চতুর্থ সূত্রঃ তুমি যদি ভোর ৬.০০ টায় অতিরিক্ত ৫ মিনিট ঘুমানোর জন্য চোখ বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ৭.৪৫ বাজে কিন্তু যদি ক্লাসে বসে বোরিং লেকচার শুনতে শুনতে ১২.৩০ টায় ৫ মিনিটের জন্যে চোখ বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ১২.৩১ বাজে আপনি হাসেন না, কারণ বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন আপনি বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন, কারণ আপনি হাসেন না। #মরিস চেবালিয়ার আমি বিয়ে করতে ভালবাসি। কারন সারা জীবন জালানোর জন্য নির্দিষ্ট একজনকে খুঁজে পাওয়া সত্যিই খুব মজার। #রিটা রুডনা সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে চেনা, আর সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যদেরকে উপদেশ দেয়া। #থেলিসর যে-দিনটিতে হাসা গেল না, সে দিনটাই সবচেয়ে ব্যর্থ #নিকোলাস চ্যামফোর্ট কম বয়সি মেয়েরা রসগোল্লার মত, যেখানে রাখবে সেখানেই পিপড়ে ধরবে #শংকর বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে #জন মিলটন আমি ব্যার্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা। #মাইকেল জর্ডান কেউ যদি আপনার জীবন থেকে স্বেচ্ছায় চলে যেতে চায় তাকে যেতে দিন, সে হয়তো আপনার জীবনে তার থেকেও ভালো কারো আসার জন্য জায়গা করে দিচ্ছে। মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর। #ডেল কার্নেগী সুখ-দুঃখ হচ্ছে একই সুতোয় বাঁধা দুই প্রান্ত, কোন ভাবে সুখের প্রান্তটি বাতাসে বাঁকিয়ে গেলে দুঃখের দেখা মেলে। কখনও আশা ছেড়ে দিবেন না কারন, আপনি জানেন না আপনি লক্ষ্যের কত কাছে আছেন। কাউকে ততটা বিশ্বাস করা উচিত নয়, যতটা করলে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজে অবিশ্বাস করার অবস্থা চলে আসে, মনে হয় সে যা বলে তাই হয়তো ঠিক। #পরীক্ষায় কয়েকটি বিষয়ে ফেল করেছিলাম আমি। আমার বন্ধু পাস করেছিল সব বিষয়েই। এখন সে মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ার, আর আমি মালিক। #বিল গেটস মানুষ সিংহের প্রশংসা করে, কিন্তু আসলে গাধাকেই পছন্দ করে #হুমায়ূন আজাদ সত্যি সত্যিই কিছু করতে চাইলে একটা রাস্তা খুঁজে পাবেন আপনি,\n আর না চাইলে পাবেন অজুহাত।#জিম রন আগে কারো সাথে পরিচয় হ’লে জানতে ইচ্ছে হতো সে কী পাশ? এখন কারো সাথে দেখা হ’লে জানতে ইচ্ছে হয় সে কী ফেল? #হুমায়ূন আজাদ সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা, একটু আদর, একটু কোমলতা পাওয়া– একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায় #সমরেশ মজুমদার তুমি ভুল করছো এতে লজ্জার কিছু নেই। বারবার ভুল করা একটি জিনিসই প্র মাণ করে- তুমি হাল ছাড়োনি, তুমি চেষ্টা করে চলেছ। বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরনের দুশ্চিন্তা থাকে না, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত। #মজার ব্যাপার হলো, একটা মানুষের যখন ভয় পাওয়ার মতো কিছুই থাকে না, তখন তিনি বিয়ে করে ফেলেন। নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। #রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাচ্চাদের টাকা-পয়সার মূল্য বোঝানোর সহজ উপায় হলো তাদের কাছ থেকে কিছু ধার করা। #অজ্ঞাত পৃথিবী জুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি #হুমায়ূন আজাদ মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর। সুন্দরী মেয়েদের হাতের লেখা সুন্দর হয়। এটা হল নিপাতনে সিদ্ধ। সুন্দরীরা মনে প্রাণে জানে তারা সুন্দর। তাদের চেষ্টাই থাকে তাদের ঘিরে যা থাকবে সবই সুন্দর হবে। একসাথে কখনো সবাইকে সুখী করা সম্ভব না | আপনি কখনই পারবেন না | কাউকে না কাউকে অসন্তুষ্ট রাখতেই হবে | আর তাতেই মনে হয় নিজের গোটা পৃথিবীর একটা প্রান্ত অসম্পূর্ণ থেকে যায় #হুমায়ূন আহমেদ চেষ্টা করলেই মানুষ ইচ্ছানুযায়ী আনন্দ উপভোগ করতে পারে #লিংকন যেখানে জীবন আছে, আশা সেখানে থাকবেই। #মার্কাস তুলিয়াস সিসেরো নারীর বয়স তার দেহে, পুরুষের বয়স তার মনে। #প্রবাদ মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না। #হুমায়ূন আহমেদ অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা ভালো #হোমার ভালোবাসো, নয়তো আমার কাছ থেকে দূরে চলে যাও। অ্যাই, সবাই যাচ্ছ কোথায় তোমরা লোভ আত্মাকে অপবিত্রকরে, ধর্মকে দূর্নীতিগ্রস্ত করে এবং যৌবনকে ধ্বংস করে। শষ্যের জন্য যেমন বৃষ্টির প্রয়োজন তেমনি যুক্তিবাদী মানুষের জন্য প্রয়োজন নৈতিকতার। যে বেশি কসম খায় বা হলফ করে, সে মিথ্যাও বেশি বলে । #দাওয়ানি যে ব্যক্তি গরীব দুঃখীর আর্তনাদ শুনে কান বন্ধ করে রাখে, সেও একদিন আর্তনাদ করবে কিন্তু কেউ শুনবেনা । #হযরত সোলায়মান রাঃ #যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না। পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা। #হুমায়ূন আজাদ মেয়েদের চরিত্রের মাধুর্য পাওয়া যায় কুমারী অবস্থায়। #প্রবোধকুমার সান্যাল ও যৌবন ঘুমেরই স্বপন সাধন বিনে নারীর সনে হারাইলাম মূলধন।#হাসন রাজা গল্প উপন্যাস হলো অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।\n #হুমায়ূন আহমেদ কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মতো। #হুমায়ূন আহমেদ মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা। #হুমায়ূন আহমেদ প্রতিটা মেয়ে হয়তো তার স্বামীর কাছে রাণী হয়ে থাকতে পারে না। কিন্তু প্রতিটা মেয়েই তার বাবার কাছে রাজকন্যা হয়ে থাকে। #হুমায়ূন আহমেদ যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবতী। #হুমায়ূন আহমেদ মহিলাদের ঘ্রাণশক্তি খুবই প্রবল। আমার এক বন্ধুপত্নী স্বামীর সাথে টেলিফোনে আলাপের সময়ও তার স্বামীর মুখে হুইস্কির ঘ্রাণ পান। #হুমায়ূন আজাদ খুব শিগগির অসম্ভব চমৎকার একটা কিছু ঘটতে চলেছে তোমার জীবনে, তুমি কি সেটি অনুভব করতে পারো? যার নেশা আর পেশা মিলে যায় তার চেয়ে সৌভাগ্যবান আর কে হতে পারে? তুমি যদি এখন থেকেই তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি করার পেছনে ছুটে না চলো, একদিন তোমাকে কাজ করতে হবে অন্যদের অধীনে- তাদের স্বপ্নগুলো সত্যি করার জন্য। tag; বাংলা বিখ্যাত বাক্তিদের মহান উক্তি, কবি হুমায়ান আহমেদ আজাদ এর বাণী, কথা, বাস্তবতার কথা, মেয়েদের নিয়ে মজার উক্তি, নিউটনের বানী, উক্তি, হযরত সোলামাইন আ: এর বানী।
ধাঁধাঁ ও মজার উত্তর ২০২১-২২
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। বাংলা ধাঁধাঁ ২০২১ ছয় পা বারো হাঁটু, জাল ফেলেছে। মাছ নেই জল নেই, ডাঙাতেই থেকেছে।\দ উত্তর: মাকড়শা। চলতে চলতে তার চলা হয় ভার, আজব জিনিস মাথাটি কাটলে চলবে আবার। উত্তর: পেন্সিল। খেয়ালে ভোজন, ধ্যানে করে স্নান।দদ একসঙ্গে তিন কাজ, করে কোনজন......? উত্তর: মাছরাঙা। খাই কিন্তু দেখি নাই, খেয়ে খেয়ে মজা পাই।\n উত্তর: বাতাস। খুব ভোরেতে পাবে তাকে, সন্ধ্যে বেলায়ও পাবে। উপর থেকে দেখলে পরে, পড়বে তোমার চোখে। উত্তর: শুকতারা। চার বর্ণে ফলের নাম, সামনের তিনটি কেটে দিলে প্রয়োজনীয় একটি পানীয় হয়। উত্তর: করমচা। চার বর্ণের দেশ যে, খেলাধুলা করে। শেষের দুই বর্ণ বাদ দিলে তার থেকে জল পড়ে। উত্তর: কলম্বিয়া। আকাশ থেকে পড়ল গোটা তার মধ্যে রউ (রক্ত) যে না বলতে পারে সে পাগলের বউ। উত্তর: কালো জাম। উপরে তিতা ভিতরে মিঠা লেবুর দলে বাস। এই কথাটি বলতে গেলে লাগে তিন মাস। উত্তর: জাম্বুরা। উল্টে যদি দাও মোরে\n হয়ে যাব লতা কে আমি ভেবে-চিন্তে বলে ফেলো তা। উত্তর: তাল। ছোট্ট একটা ঘরের মধ্যে সাতটা বাড়ি যে না বলতে পারে তার সঙ্গে আড়ি। উত্তর: চালতা। বাগান থেকে আসল বুড়ি থালায় দিল প্রসাব করি উত্তর: লেবু। এতটুকু ঘর চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভেঙে আবার গড়া। উত্তর: ঝিনুক। তিন অক্ষরে নাম তার, মাঝের অক্ষর কেটে দিলে হয় রং। শেষের অক্ষর কেটে দিলে কঠোর পরিশ্রম। উত্তর: কাজল। জিনিসটার এমন কী গুণ টাকা করে দেয় দ্বিগুণ?ড় উত্তর: আয়নার সামনে টাকা ধরুন। একজন হাসে, একজন ভাসে একজন মাটিতে থাকে বসে। উত্তর: শাপলা, ডাটা বা লাইল ও শামুক। । লক্ষ বছর ধরে থাকলেও এটিকে একটানা এক মাসের বেশি দেখি যায় না। উত্তর: চাঁদ। তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা করে নিজে? উত্তর: টাওয়েল বা গামছা। ঘাড় আছে, মাথা নেই ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে দিই? বলো তো কী? উত্তর: বোতল। মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও নেই প্রাণ বল তো জিনিসটার কী নাম? উত্তর: মুজা/দস্তানা। বেড়ে যদি যায় একবার কোনোভাবেই কমে না আর? উত্তর: মানুষের বয়স। নয়া জামাই গোছল করে কোন সে বাপের ছা? শত কলসি পানি ঢাললেও ভেজে না তার গা। উত্তর: কচুপাতা। বন থেকে বাহির হয় ওঝা পাছায় লাঠি মাথায় বোঝা। এইটা কি? উত্তর: আনারস। শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে। উত্তর: সিগারেট। দুই অক্ষরের নাম তার পৃথিবীতে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে, সেই নামেই ডাকে! উত্তর: কা কা। গাছে নাই, পাতায় নাই। ফুলে আছে, ফলে আছে। উত্তর: ল বর্ণ। শুঁড় দিয়া কাজ করি, নাহি আমি হাতি। পরহিতে খাটি সদা, তবু খাই লাথি। উত্তর: ঢেঁকি। তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে, মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে। উত্তর: বিছানা। তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে। উত্তর: বকুল ফুল। মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল । উত্তর:১৯। হুক্কা বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী । উত্তর:১৮। নাটাই সুতা গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি । উত্তর: ১৭। কলসি শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয় । উত্তর:১৬। দরজার খিল জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে । উত্তর:১৫। গাই দোহান দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি । উত্তর:১৪। খেজুর গাছ থেকে রস পড়া চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে । উত্তর:১৩। গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া\n বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে । উত্তর:১২। দরজার খিল পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে । উত্তর:১১। ভাত খাওয়া হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা । উত্তর:১০। শার্ট দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া । উত্তর:৯। যাতি দ্বারা সুপারি কাটা ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?\ উত্তর:৮। দোয়াত, কলম কালি বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার । উত্তর:৭। সুই সুতা পরান ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা । উত্তর:৬। ম্যাচ আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে । উত্তর:৫। গাভির দুধ ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও? উত্তর:৪। হাতের চুড়ি বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার । উত্তর:৩। সিঁদুর অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস । উত্তর:১। লবণ কোন ড্রেস পৃথিবীর সবার আছে কিন্তু কেউ গায়ে পড়েনা। বলুন দেখি,,,? উত্তরঃ এডড্রেস। ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে । উত্তর:। তালাচাবি tag+:; bangla koutuk, dada, বাংলা ধাধা, বোকা বানানোর ধাধাা,
বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ
পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে #মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ। #মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও। #বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি । #মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে। দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি । #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া। #আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ? #একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী। ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি। আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷ বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷ কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! সোনার মেঘে আল্তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে । এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে । জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়। #হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে #মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে। #আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না। তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে। #কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্ ছ্যাঁক্ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে । #হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া? tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা, মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা, লাভ কবিতা বাংলা, বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা, বাস্তবতার কবিতা, ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো, পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।
মাথার চুল পড়া বন্ধের প্রাকৃতিক উপায় ১০০% কার্যকরি টিপস
চুল বিভিন্ন কারণে পড়তে পারে। যে কারণেই পড়ুক না কেন, আপনাকে এই সমস্যা সমাধানে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। তাহলে চুল পড়া পুরোপুরি বন্ধ না হলেও অন্তত কমবে। দেখুন এই সমস্যা সমাধানে কী কী করবেন- চুলে পড়া কমাতে মাছ, মাংস, সয়ার মতো প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। নিয়মিত হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করুন। ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম হয়ে যায়। এসময় চুল বেশি পড়ে। তাই ভেজা অবস্থায় আঁচড়াবেন না। সপ্তাহে দুই দিন বাদাম বা তিলের তেল কয়েক মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন। বড় দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান। সুস্থ থাকার জন্য এবং চুলের সুস্থ বৃদ্ধির জন্য দিনে আট থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। ধূমপান করলে মাথায় রক্ত সরবরাহের পরিমাণ কমে যায়। এর ফলে চুলের বৃদ্ধি হ্রাস পায় এবং চুল পড়ে। তাই ধূমপান এড়িয়ে চলুন। পেঁয়াজ, আদা, রসুন শুধু রান্নায় নয়, চুলের পড়া রোধেও কার্যকর। সপ্তাহে একবার পেঁয়াজ, আদা ও রসুনের রস মাথায় ম্যাসাজ করে একঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। চুল পড়া কমে যাবে। প্রতিদিন আধাঘণ্টা হাঁটুন, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালান। নিয়মিত ব্যায়াম করুন, চুল পড়া কমার পাশাপাশি মানসিক চাপও কমবে, শরীরও থাকবে সুস্থ। tag + চুল পরা কমান উপাই, কিবাবে চুল পড়া বন্ধ করা যায়, মাথার টাক দুর করার উপায়, টাক মাথা কালো চুলে ঢাকা যায় কিবাবে, প্রাকৃতিক উপায়ে চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, কোন খাবার খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়, কোন স্যাম্পু ব্যাবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়,মাথার টাক দুর করার ঘরোয়া প্রদ্ধতি, সপ্তাহে কতোদিন পর পর স্যাম্পু ব্যাবহার করা উচিত,
উপদেশের সেরা বার্তা
★১★কখনো মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলা করো না। তাহলে একদিন তোমিও দেখবে, নিজেকে বিশ্বাস করানোর মত এই পৃথিবীতে কাউকেই পাশে খুঁজে পাবে না । ★২★হাসাতে না পারলে, কাউকে কাঁদাবে না। আনন্দ দিতে না পারলে, কাউকে কষ্ট দিবে না। ভালবাসতে না পারলে, কাউকে ঘৃণা করবে না। আর বন্ধু হতে না পারলে,কারো শত্রু হবে না? ★৩★ মুখে মুখে সবাই আপন, আর মনে মনে নয়. কে আপন কে পর কাজে পরিচয়. মধুর সুরে করা যায় প্রেমের অভিনয়,আর ভালবাসি বলা সহজ, কিন্তু ভালবাসা সহজ নয় ★৪★ জন্মের পর মানুষের কথা শিখতে লাগে সর্বোচ্চ ২ বছর, কিন্তু কোন জায়গায় কি কথা বলতে হবে সেটা শিখতে কিন্তুুলেগে যায় সারাটি জীবন ★৫★ যদি আপনি দুই জন মানুষকে একই সাথে ভালবাসেন, নির্বাচন করুন দ্বিতীয় জনকে, কারণ যদি আপনি সত্যিই প্রথম জনকে ভালোবাসতেন তাহলে কখনই দ্বিতীয় জনের প্রেমে পরতেন না এমন একজন কে বিশ্বাস করবে যে তোমাকে দুঃখ দিয়ে নিজেকে আপরাধী মনে করে ।এমন একজন কে ভালোবাসো যার ভিতর সারাক্ষণ তোমাকে হারানোর ভয় থাকবে,তোমার সাথে কথা না বললে না দেখে তোমাকে খুঁজে বেড়াবে সুখী হতে অনেক কিছুর দরকার নেই। দরকার এমন কিছু মানুষের যারা সত্যিই আপনাকে বোঝে এটা খুব কষ্টের যখন বিশেষ কেউ আপনাকে অবহেলা করতে থাকে আর এর চেয়েও কষ্টের হচ্ছে যখন আপনার অভিনয় করতে হয়, যে আপনি এতে কিছুই মনে করছেন না! ★৬★ যদি ঘুম থেকে উঠার ক্ষেত্রে বনের পাখি আপনাকে হারিয়ে দেয়.. তবে সেখানেই আপনার হয়ে গেলেন ব্যর্থতা। ~হযরত আবু বকর রা: ★৭★ তুমি দেখতে সুন্দর বলে, অন্যকে ঘৃনা করোনা কখনো । কারন, তুমি যার হাতে সৃষ্টি, সে তার হাতে সৃষ্টি । কখনো নিজের সোন্দর্য নিয়ে অহংকার করোনা ★৮★ মাঝে মাঝে কষ্ট করে হলেও একা একা চলা শিখতে হয়? কারণ, যাকে ছাড়া আপনি চলতে পারবেন না, বা বাঁচতে পারবেন না ভাবছেন, সে কিন্তুু, আপনাকে ছাড়া ঠিকই বেঁচে আছে ★৯★ কাওকে কষ্ট দিয়ে,সুখে থাকার আশা করাটা বোকামি ছারা আর কিছুই নয় মনে রেখো, এর থেকেও প্রখর কষ্ট তোমার জন্য অপেক্ষা করছে ★১০★ জীবনটা খুবই সাধারণ,তুমি তাই পাবে যা তুমি দিবে। সম্মান চাও,তবে সম্মান দাও। মনোযোগ প্রত্যাশা করলে,আগে মনোযোগী হও। ভালোবাসা চাও তো ভালোবাসা দাও। ★১১★ 'মায়া' আর 'প্রেম' এক না। প্রেমের মধ্যে মায়া আছে। কিন্তু মায়ার মধ্যে প্রেম নাও থাকতে পারে। আর তাই, মানুষ মায়া করে কুকুর-বেড়াল পুষে, ওদেরকে ভালোবাসে না। কারন ভালোবাসা নাও থাকতে পারে ★১২★ কেউ যদি অভিমানে তোমার সাথে কথা না বলে,, বুঝে নিবে সে তোমায় আড়ালে মিস করে.. আর কেউ যদি না দেখে কাঁদে,, বুঝে নিবে সে তোমায় ভীষণ ভালবাসে ★১৩★ কাউকে মন দিয়ে ভালবাসতে যেওনা। ভালবাসলে না পারবে বাচতে, না পারবে মরতে। দুনিয়াতে এর চেয়ে নরক যন্ত্রণা আর কি হতে পারে? ★১৪★ কাউকে ভালোবাসার জন্য একটা শক্তিশালী হৃদয়ের প্রয়োজন । আর কারো দ্বারা আঘাত পাওয়ার পরও তাকে ভালোবেসে যাওয়ার জন্য লাগে তারচেয়েও শক্তিশালী হৃদয় । যা অনেকের থাকে না । মৃত্যর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র আমি অনুভব করতে পারি । ★১৫★ জীবন হলো একটা কঠিন পরীক্ষার নাম।যে পরীক্ষায় প্রত্যেকের জন্য প্রশ্নপত্রটা ভিন্ন ভিন্ন।তাই অন্য কাউকে অন্ধভাবে নকল করতে গেলে পরীক্ষায় ফেইল করাটা স্বাভাবিক ★১৬★ তোমার যা নেই তার পেছনে ছুটো।যা আছে তা নষ্ট করো না।মনে রেখো আজকে তোমার যা আছে।গতকাল তুমি সেটার পেছনে ছুটে ছিলে ★১৭★ এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মকাণ্ডের জন্য ধংস হবেনা.যারা খারাপ মানুষের এসব কর্ম-কাণ্ড দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই ধংস হবে!- ★১৮★ ত্রুকে যদি একবার ভয় করো,তবে বন্ধুকে অন্তত দশবার ভয় করো।কারণ বন্ধু যদি কোন সময় শত্রু হয়,তবে সে হবে সবচেয়ে নিষ্ঠুরতম শত্রু।- ★১৯★ পাপের কাজ করে লজ্জিত হলে পাপ কমে যায়, আর পুণ্য কাজ করে গর্ববোধ করলে পুণ্য বরবাদ হয়ে যায় জীবনের রাস্তায় একা একা হেঁটে যাওয়া খুব একটা কঠিন কাজ নয়।কিন্তু,কারো হাত ধরে অনেক টা পথ হেঁটে গিয়ে,সেখান থেকে একা একা ফিরে আসা খুব বেশি কঠিন। ★২০★ তোমার একটু অভিমানের জন্য যদি কারো চোঁখে জল আসে, তবে মনে রেখো, তার চেয়ে বেশি কেউ তোমাকে ভালোবাসে না! পৃথিবীতে আসার সময় প্রতিটি মানুষই একটি করে আলাদিনের প্রদীপ নিয়ে আসে, কিন্তু খুব কম মানুষই সেই প্রদীপ থেকে ঘুমন্ত দৈত্যকে জাগাতে পারে ★২১★ নিজেই প্রতিশোধ নিও না, আল্লাহর জন্য অপেক্ষা কর। তাহলে তিনি তোমাকে রক্ষা করবেন। হযরত সুলাইমান (আঃ) । ★২২★ অতীত তোমাকে কষ্ট দিবে, ভবিষ্যৎ তোমাকে আশা দেখাবে আর বর্তমান সবসময়ই তোমার সাথে থাকবে। তাই সবসময় বর্তমান নিয়েই ভাবো । (হুমায়ূন আহমেদ) । ★২৩★ কারো সুখের জন্য ভালো পেনসিল না হতে পারো।কিন্তু ভালো রাবার হও,তার দুঃখ মুছার জন্য। ★২৪★ মানুষ মানুষের জন্য,মানুষকে ভেবোনা বাজারের পন্য,হয়তো ভুল করে সে তোমায় বেসেছে ভালো,তাই বলে তুমি নিভিয়ে দিওনা,তার জীবনের আলো. ★২৫★ যখন ভালবাসা তোমার কাছে অজানা তখন বুঝবেনা সুখ কী?যখন কাউকে ভালবাসবে তখন বুঝবে ব্যাথা কী?যখন তুমি ভালবাসা হারিয়ে ফেলবে তখন বুঝবে জীবন কী ★২৬★ বিশাল হৃদয় দিয়ে"কি হবে"যদি দুঃখ না বোঝে"ফেন্ডশিপ করে কি হবে"যদি মূল্য না দাও" ভালবেসে কি হবে"যদি ভালবাসার মানুষকে"কষ্ট দাও. তাই ভালবাসার মানুষকে কষ্ট দিও না । ★২৭★ মন দেখে ভালবেসো ধন দেখে নয় গুন দেখে প্রেম করো রুপ দেখে নয় রাতের বেলায় স্বপ্ন দেখো দিনের বেলায় নয় এক জনকে ভালবেসো দশ জনকে নয় ★২৮★ যদি আপনি জীবনে বার বার আঘাত পেতে থাকেন তবে তার জন্য নিজেকে দোষী ভাববেন না। কষ্ট পাবেন না। শুধু মনে রাখবেন, ‘যে গাছটির ফল সবচেয়ে বেশি মিষ্টি, সেই গাছটিতেই সবচেয়ে বেশি বার পাথর ছুড়ে মারা হয়। ★২৯★ নিজেকে খুব বেশী চালাক ভাবতে যেওনা । ভুলে যেওনা- নিঃশব্দে পথ চলার ক্ষমতা তোমার থাকলে, অন্য কেউ হাওয়ায় উড়ে চলার ক্ষমতা রাখে, অস্বাভাবিক নয় । ★৩০★ কাউকে যদি ভালোবাসতে হয় তাহলে হৃদয় থেকে ভালোবাসুন। নিজের স্বার্থের জন্য তার সাথে ভালোবাসার অভিনয় করবেন না। আপনার অভিনয় হয়তো একটি মানুষের জীবনটাই এলোমেলো করে দেবে । ★৩১★ যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে......সে তার প্রিয় মানুষটির কান্নাকে আপন করে নিতে পারে।যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে......সে হাজারও কষ্টের মাঝে সেই মানুষটিকে সুখী রাখতে পারে।যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে......সে কখনো তার ভালবাসার মানুষটিকে ছেড়ে যেতে পারেনা!আর যে মানুষটি ছেড়ে চলে যায়......সে কখনো ভালবাসার যোগ্য মানুষ ছিলো না..! ★৩২★ উত্তপ্ত মরুর বুকে অবিশ্রাম হেঁটেও তুমি হবেনা ক্লান্ত, দাঁড়াবে ক্ষনিকের তরে, যদি আশা হয় প্রখর, সংকল্প হয় দৃঢ়.... তবে পড়িতে পারো মরীচিকার ছলে... ভয় নেই এ থেকেও পরিত্রাণ পাইবে সুদৃঢ় মনোবলে ★৩৩★ মনের মানুষের কাছে বেশি আবেগ প্রকাশ করতে যেওনা। কেননা, সে তোমার এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কষ্ট দিতে পারে। কে তোমার সব চেয়ে ভাল বন্ধু সেটা তখনই বুঝবে, যখন তোমার কাউকে খুব প্রয়োজন হবে !!! ★৩৪★ প্রত্যেক মানুষের মাথায় এক বা একাধিক টেকনিকেল সমস্যা থাকে । আর তাই বলে এটা ভাবার কোনো অবকাশ নেই যে সে পাগল । ★৩৫★ কাউকে যদি ভালবাস, ভালবেসো চিরদিন। আর যদি না বাসো, বেসনা কোন দিন। অবুজ মন নিয়ে খেলা খেলনা, কোন নিষ্পাপ হৃদয়ে ব্যথা দিয়না ★৩৬★ পরের প্রশংসা পেতে হলে, অপরকে প্রশংসা করতে হয় শেষবারের মতো আরেকবার চেষ্টা করে দেখি -পৃথিবীতে এই চিন্তাটাই অনেক সফল মানুষের জন্ম দিয়েছে। ★৩৭★ ভাগ্য তোমার হাতে নেই, কিন্তু সিদ্ধান্ত তোমার হাতে । ভাগ্য সিদ্ধান্ত নেয় না, কিন্তু তোমার সিদ্ধান্তই তোমাকে ভাগ্য এনে দিতে পারে ৷ ★৩৮★ পৃথিবিতে বেচে থাকতে হলে প্রতি পদে পদে মায়াকে তুচ্ছ করতে হয়। ★৩৯★ ভালোবাসা বদলায় না, বদলে যায় মানুষগুলো। অনুভূতি হারায় না, হারিয়ে যায় সময় গুলো। ★৪০★ প্রজাপতির পিছনে ছুটে সময় নষ্ট করো না। "ফুলের চাষ করো"। দেখবে প্রজাপতিই তোমার পিছনে ছুটবে। ★৪১★ দুঃখ কমে যায় ভাগ করে নিলে,,, অভীমান চলে যায় ভালবাসা দিলে,,, কষ্ট বেড়ে যায় ভুল বুঝলে,,, হ্রদয় বেঙ্গে যায় আঘাত দিলে ★৪২★ যদি আপনার কাছে কেউ কিছু বলতে চায়, তবে মনোযোগ দিয়ে তার কথা গুলো শুনুন। কিছু দিতে পারেন বা না পারেন, আপনার আন্তরিকতা তার হৃদয়কে স্পর্শ করবে। ★৪৩★ জীবনে কখনো কারো উপর খুব বেশি নির্ভর করবেন না , কারন অন্ধকারে আপনার চায়াও আপনাকে ছেড়ে চলে যায় ।
দেখুন কিবাবে মোবাইলের এর ম্যাসেন্জার এ ডার্কমোড অপশন চালো করতে হয়
→ঃ আপনি আপনার মোবাইলের মেসেন্জার এ ডার্ক মোড চালো করতে হলে প্রথমে আপনাকে ম্যসান্জার টি গুগল প্লে স্টোর আপডেট করতে হবে। →ঃ তারপর আপনি আপনার যেকোন ফেন্ড কে একটি নতুন চাদের ইমোজি পাঠাবেন। →ঃ তারপর উপর থেকে যদি চাঁদ পরে তাহলে আপনার ফোনে ডার্ক মোড অপসন টি চালো হয়ে গেছে। →ঃ এবার আপনি আপনার প্রোফালে গিয়ে ডার্কমোড অপশন অন / অফ করতে পারবেন।
৩০ দিনেই ফর্সা হওয়ার প্রাকৃতিক নিয়মাবলী / উপায়য় গুলো
পেঁপে এবং ডিমের মাস্ক প্রথমেই আপনাদের জানাবো পেপে আর ডিমের কার্যকারিতা সমর্পকে। আপনি দেখবেন পেঁপে আর ডিম একসঙ্গে ব্যবহার করলে ত্বকের রঙ ধীরে ধীরে ফর্সা হচ্ছে আর হালকা হবে। তার সঙ্গে আসছে একটা সুন্দর উজ্জ্বল ভাব। ডিমের প্রোটিন আপনার ত্বককে টানটান রাখবে। অার এর সঙ্গে দই যখন যোগ হবে তখন তা আপনার স্কিনকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করবে। ★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★ প্রথমে ৩ চামচ পেপের রস,তারপর ২ চামচ দই, এরপর ৪ চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার, ৩ চামচ আমন্ড অয়েল, গ্লিসারিন ও একটি ডিমের সাদা অংশ টুকু নিন । গ্লিসারিন আর ডিম ছাড়া বাকি সবকটি উপকরণ একটি পাত্রে নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটা ঘন পেস্ট মতো তৈরি হবে। সেটা এবার ফ্রিজে রেখে দিন ঘণ্টা দুয়েকের মতো। তারপর বের করে তাতে দিন গ্লিসারিন আর ডিমের সাদা অংশ। খুব ভালো করে মেশান। এবার এই পেস্ট মুখে মাখুন আর রেখে দিন প্রায় 20 থেকে 25 মিনিট। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। << বেসন এবং যেকনো লেবুর রস >> ত্বকের জন্য যে বেসন কতটুকু উপকারি সেটা আমরা সবাই জানি। আর লেবু খুব ভালোভাবে ত্বককে পরিষ্কার করে সেটাও কাররো অজানা থাকার কথা না। । ★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★ আপনি ৩ চামচ বেসন নিন, তারপরে ২ চামচ লেবুর রস, ১ চামচ হলুদ গুঁড়া ও সামান্য গোলাপ জল নিয়ে নিন । সবকটি উপকরণ খুব ভালো করে একটি পাত্রে একসাথে মিশিয়ে নিন। তারপর তা মুখে মাখুন। মিশ্রণটা মুখে শুকোতে দিন। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ভালো ধুয়ে নিন। এটা আপনি সপ্তাহে দুদিন করতে পারেন। হলুদ আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা বাড়াবে আর এর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান কোনো রকম দাগ হতে দেবে না।আর কিছু দিন ব্যাবহারেই আপনি বুজে যাবেন এটা কতটুকু কার্যকরি। মধু আর লেবুর রসের প্যাক লেবুর রস মুখ পরিষ্কার করে এটা এর আগেও বলা হয়েছে। , ডিটক্সিফাই করে সেটা তো আমরা সবাই জানি। সঙ্গে মধু খুব সুন্দর ভাবে মুখের ময়েশ্চার ধরে রাখে সেটাও সবার জানা আছে । তাই এই মাস্ক কিন্তু খুব কার্যকরী ও উপকারি। । ★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★ ২ চামচ মধু ও ২ চামচ লেবুর রস নিন। দুটি উপকরণ মিশিয়ে মুখে মাখে দিন । তারপর তা রেখে দিতে হবে 20-25 মিনিট। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এটা বাবহার করোন। দুখ ও লেবুর রসের প্যাক। ত্বককে দুধের মত ফর্সা করতে চাইলে দুধের বিকল্প কিছু নাই। এটি ত্বককে পরিষ্কার করে, কোমল রাখে। ★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। প্রথমে 3 চামচ দুধ নিন, 2 চামচ লেবুর রস নেবেন, আর 1 চামচ মধু ও 1 হলুদ গুঁড়া নিন। একটি পাত্রে দুধ নিয়ে তাতে বাকি সকল উপকরণ ভালো ভাবে মিশ্রন করোন। তারপর এই প্যাক মুখে মাখুন। শুকোতে দিন আর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে কমপক্ষে এক দিন করে করুন।সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এটি মেকামের মত সংগে সংগে কাজ করবে। টমেটো ও মধুর প্যাক আপনার মুখে যদি কোন রকমের রোদের থেকে হওয়া পোড়া দাগ থাকে বা মুখ অতিরিক্ত কালো হতে শুরু করে, তবে এই টিপস টি আপনার জন্য। টমেটো এই দাগ খুব ভালোভাবে দূর করতে পারে। ★ যেবাবে ব্যাবহার করবেন। ★ একটি টমেটো ও 4 চামচ মধু নিন। একটি পাত্রে আগে টমেটো ভালোবাবে চটকে নিন। তার মধ্যে এবার মধু মিশিয়ে ভালো করে মিশ্রন করোন । এই প্যাক মুখে মেখে রেখে দিন 25 মিনিট মতো। তারপর গরম পানিতে ধুয়ে নিন। মুখ সঙ্গে সঙ্গেই তরতাজা লাগবে। পোস্ট টি ভালো লাগলে কমেন্টে জানাবেন। আর শেয়ার করে অন্য বন্ধুদের জানাবেন যাতে তারা উপকার লাভ করতে পারে।
Surah Ghashiya Bangla Pronunciation
সূরা গাশিয়াহ বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- ।সূরা গাশিয়াহ পবিত্র কোরআনের ৮৮ নম্বর সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ ও পবিত্র কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত। এর আয়াত সংখ্যা ২৬। সূরা গাশিয়াহ ہَلۡ اَتٰىکَ حَدِیۡثُ الۡغَاشِیَۃِ ؕ ١ وُجُوۡہٌ یَّوۡمَئِذٍ خَاشِعَۃٌ ۙ ٢ عَامِلَۃٌ نَّاصِبَۃٌ ۙ ٣ تَصۡلٰی نَارًا حَامِیَۃً ۙ ٤ تُسۡقٰی مِنۡ عَیۡنٍ اٰنِیَۃٍ ؕ ٥ لَیۡسَ لَہُمۡ طَعَامٌ اِلَّا مِنۡ ضَرِیۡعٍ ۙ ٦ لَّا یُسۡمِنُ وَلَا یُغۡنِیۡ مِنۡ جُوۡعٍ ؕ ٧ وُجُوۡہٌ یَّوۡمَئِذٍ نَّاعِمَۃٌ ۙ ٨ لِّسَعۡیِہَا رَاضِیَۃٌ ۙ ٩ فِیۡ جَنَّۃٍ عَالِیَۃٍ ۙ ١۰ لَّا تَسۡمَعُ فِیۡہَا لَاغِیَۃً ؕ ١١ فِیۡہَا عَیۡنٌ جَارِیَۃٌ ۘ ١٢ فِیۡہَا سُرُرٌ مَّرۡفُوۡعَۃٌ ۙ ١٣ وَّاَکۡوَابٌ مَّوۡضُوۡعَۃٌ ۙ ١٤ وَّنَمَارِقُ مَصۡفُوۡفَۃٌ ۙ ١٥ وَّزَرَابِیُّ مَبۡثُوۡثَۃٌ ؕ ١٦ اَفَلَا یَنۡظُرُوۡنَ اِلَی الۡاِبِلِ کَیۡفَ خُلِقَتۡ ٝ ١٧ وَاِلَی السَّمَآءِ کَیۡفَ رُفِعَتۡ ٝ ١٨ وَاِلَی الۡجِبَالِ کَیۡفَ نُصِبَتۡ ٝ ١٩ وَاِلَی الۡاَرۡضِ کَیۡفَ سُطِحَتۡ ٝ ٢۰ فَذَکِّرۡ ۟ؕ اِنَّمَاۤ اَنۡتَ مُذَکِّرٌ ؕ ٢١ لَسۡتَ عَلَیۡہِمۡ بِمُصَۜیۡطِرٍ ۙ ٢٢ اِلَّا مَنۡ تَوَلّٰی وَکَفَرَ ۙ ٢٣ فَیُعَذِّبُہُ اللّٰہُ الۡعَذَابَ الۡاَکۡبَرَ ؕ ٢٤ اِنَّ اِلَیۡنَاۤ اِیَابَہُمۡ ۙ ٢٥ ثُمَّ اِنَّ عَلَیۡنَا حِسَابَہُمۡ ٪ ٢٦ সূরা গাশিয়াহ বাংলা উচ্চারণ : ১. হাল আতা-কা হাদীছুল গা-শিয়াহ। ২. উজূহুইঁ ইয়াওমাইযিন খা-শি‘আহ। ৩. আ-মিলাতুন না-সিবাহ। ৪. তাসলা-না-রান হা-মিয়াহ। ৫. তুছকা-মিন ‘আইনিন আ-নিয়াহ। ৬.লাইছা লাহুম তা‘আ-মুন ইল্লা-মিন দারী‘ই। ৭. লা-ইউছমিনু-ওয়ালা-ইউগনী মিন জু‘ই। ৮. উজূহুইঁ ইয়াওমাইযিন না-‘ইমাহ। ৯. লিছা‘ইহা-রা-দিয়াহ। ১০. ফী জান্নাতিন ‘আ-লিয়াহ। ১১.লা-তাছমা‘উ ফীহা-লা-গিয়াহ। ১২. ফীহা-‘আইনুন জা-রিয়াহ। ১৩. ফীহা-ছুরুরুম-মারফূ‘আহ। ১৪.ওয়া আক-ওয়া-বুম মাওদূ‘আহ। ১৫.ওয়া-নামা-রিকুমাসফূফাহ। ১৬. ওয়া ঝারা-বিইয়ু-মাবছূছাহ। ১৭. আফালা-ইয়ান-জুরুনা ইলাল ইবিলি কাইফা খুলিকাত। ১৮.ওয়া ইলাছ ছামাই কাইফা রুফি‘আত। ১৯. ওয়া ইলাল জিবা-লি কাইফা নুসিবাত। ২০.ওয়া ইলাল আরদি কাইফা ছুতিহাত। ২১. ফাযাক্কির ইন্নামা-আনতা মুযাক্কির। ২২. লাছাতা ‘আলইহিম বিমুসাইতির। ২৩. ইল্লা-মান তাওয়াল্লা-ওয়া কাফার। ২৪. ফা-ইউ‘আযযিবুহুল্লা-হুল ‘আযা-বাল আকবার। ২৫.ইন্না ইলাইনাইয়া-বাহুম। ২৬. ছু ম্মা ইন্না ‘আলাইনা-হিছা-বাহুম। সূরা গাশিয়াহ বাংলা অর্থ : তোমার কাছে কি পৌঁছেছে সেই ঘটনার সংবাদ, যা সবকিছুকে আচ্ছন্ন করবে? সে দিন বহু চেহারা থাকবে অবনত। বিপর্যস্ত, ক্লান্ত। তারা প্রবেশ করবে জ্বলন্ত আগুনে। তাদেরকে টগবগে গরম প্রস্রবণ হতে পানি পান করানো হবে। তাদের জন্য কণ্টকিত গুল্ম ছাড়া কোন খাদ্য থাকবে না। যা তাদের পুষ্টি যোগাবে না এবং তাদের ক্ষুধাও মিটাবে না। সে দিন বহু চেহারা থাকবে সজীব। (দুনিয়ায়) নিজেদের কৃত শ্রমের কারণে সন্তুষ্ট।তারা থাকবে আলিশান জান্নাতে। যেখানে তারা কোন নিরর্থক কথা শুনবে না। সে জান্নাতে থাকবে বহমান প্রস্রবণ। তাতে উঁচু-উঁচু আসন থাকবে। সামনে রাখা থাকবে পান-পাত্র। এবং সারি-সারি নরম বালিশ। এবং বিছানো গালিচা। তবে কি তারা লক্ষ করে না উটের প্রতি, কিভাবে তা সৃষ্টি করা হয়েছে। এবং আকাশের প্রতি, কিভাবে তাকে উঁচু করা হয়েছে? এবং পাহাড়সমূহের প্রতি, কিভাবে তাকে প্রোথিত করা হয়েছে? এবং ভূমির প্রতি, কিভাবে তা বিছানো হয়েছে? সুতরাং (হে রাসূল!) তুমি উপদেশ দিতে থাক, তুমি তো একজন উপদেশদাতাই। তোমাকে তাদের উপর জবরদস্তি করার ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। তবে কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে ও কুফর অবলম্বন করলে, আল্লাহ তাকে মহা শাস্তি দান করবেন। নিশ্চয়ই তাদের সকলকে আমারই কাছে ফিরে আসতে হবে। অতঃপর তাদের হিসাব গ্রহণ অবশ্যই আমার দায়িত্ব। (১-২৬)
Surah Fajr Bangla Pronunciation
সূরা ফাজরের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- সূরা ফাজর পবিত্র কোরআনের ৮৯ নম্বর সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ ও কোরআনের ত্রিশতম পারায় অবস্থিত। এর আয়াত সংখ্যা ৩০। এই সূরার শুরুতে আল্লাহ তায়ালা পাঁচটি জিনিসের শপথ গ্রহণ করেছেন। এরপর আল্লাহর সঙ্গে আদ, সামুদ জাতি ও ফেরাউনের অবাধ্যতা ও তার পরিণতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সূরা ফাজর وَالۡفَجۡرِ ۙ ١ وَلَیَالٍ عَشۡرٍ ۙ ٢ وَّالشَّفۡعِ وَالۡوَتۡرِ ۙ ٣ وَالَّیۡلِ اِذَا یَسۡرِ ۚ ٤ ہَلۡ فِیۡ ذٰلِکَ قَسَمٌ لِّذِیۡ حِجۡرٍ ؕ ٥ اَلَمۡ تَرَ کَیۡفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِعَادٍ ۪ۙ ٦ اِرَمَ ذَاتِ الۡعِمَادِ ۪ۙ ٧ الَّتِیۡ لَمۡ یُخۡلَقۡ مِثۡلُہَا فِی الۡبِلَادِ ۪ۙ ٨ وَثَمُوۡدَ الَّذِیۡنَ جَابُوا الصَّخۡرَ بِالۡوَادِ ۪ۙ ٩ وَفِرۡعَوۡنَ ذِی الۡاَوۡتَادِ ۪ۙ ١۰ الَّذِیۡنَ طَغَوۡا فِی الۡبِلَادِ ۪ۙ ١١ فَاَکۡثَرُوۡا فِیۡہَا الۡفَسَادَ ۪ۙ ١٢ فَصَبَّ عَلَیۡہِمۡ رَبُّکَ سَوۡطَ عَذَابٍ ۚۙ ١٣ اِنَّ رَبَّکَ لَبِالۡمِرۡصَادِ ؕ ١٤ فَاَمَّا الۡاِنۡسَانُ اِذَا مَا ابۡتَلٰىہُ رَبُّہٗ فَاَکۡرَمَہٗ وَنَعَّمَہٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَکۡرَمَنِ ؕ ١٥ وَاَمَّاۤ اِذَا مَا ابۡتَلٰىہُ فَقَدَرَ عَلَیۡہِ رِزۡقَہٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَہَانَنِ ۚ ١٦ کَلَّا بَلۡ لَّا تُکۡرِمُوۡنَ الۡیَتِیۡمَ ۙ ١٧ وَلَا تَحٰٓضُّوۡنَ عَلٰی طَعَامِ الۡمِسۡکِیۡنِ ۙ ١٨ وَتَاۡکُلُوۡنَ التُّرَاثَ اَکۡلًا لَّمًّا ۙ ١٩ وَّتُحِبُّوۡنَ الۡمَالَ حُبًّا جَمًّا ؕ ٢۰ کَلَّاۤ اِذَا دُکَّتِ الۡاَرۡضُ دَکًّا دَکًّا ۙ ٢١ وَّجَآءَ رَبُّکَ وَالۡمَلَکُ صَفًّا صَفًّا ۚ ٢٢ وَجِایۡٓءَ یَوۡمَئِذٍۭ بِجَہَنَّمَ ۬ۙ یَوۡمَئِذٍ یَّتَذَکَّرُ الۡاِنۡسَانُ وَاَنّٰی لَہُ الذِّکۡرٰی ؕ ٢٣ یَقُوۡلُ یٰلَیۡتَنِیۡ قَدَّمۡتُ لِحَیَاتِیۡ ۚ ٢٤ فَیَوۡمَئِذٍ لَّا یُعَذِّبُ عَذَابَہٗۤ اَحَدٌ ۙ ٢٥ وَّلَا یُوۡثِقُ وَثَاقَہٗۤ اَحَدٌ ؕ ٢٦ یٰۤاَیَّتُہَا النَّفۡسُ الۡمُطۡمَئِنَّۃُ ٭ۖ ٢٧ ارۡجِعِیۡۤ اِلٰی رَبِّکِ رَاضِیَۃً مَّرۡضِیَّۃً ۚ ٢٨ فَادۡخُلِیۡ فِیۡ عِبٰدِیۡ ۙ ٢٩ وَادۡخُلِیۡ جَنَّتِیۡ ٪ ٣۰ সূরা ফাজরের বাংলা উচ্চারণ : ১. ওয়াল ফাজর। ২. ওয়া লায়া-লিন আশর। ৩. ওয়াশ-শাফা-ই ওয়াল ওয়াতর। ৪. ওয়াল্লাইলি ইযাইয়াছর। ৫. হাল ফী যা-লিকা কাছামুল লিযী হিজর। ৬.আলাম তারা কাইফা ফা‘আলা রাব্বুকা বি‘আ-দ। ৭. ইরামা যা-তিল ‘ইমা-দ। ৮.আল্লাতী লাম ইউখ-লাক-মিছলুহা-ফিল বিলা-দ। ৯. ওয়া ছামূদাল্লাযীনা জা-বুসসাখরা বিল ওয়া-দ। ১০. ওয়া ফির‘আউনা যীল আওতা-দ। ১১.আল্লাযীনা তাগাও ফিল বিলা-দ। ১২. ফা-আকছারূ ফীহাল ফাছা-দ। ১৩. ফাসাব্বা আলাইহিম রাব্বুকা ছাওতা ‘আযা-ব। ১৪. ইন্না রাব্বাকা লাবিলমিরসা-দ। ১৫. ফাআম্মাল ইনছা-নু-ইযা-মাবতালা-হু রাব্বুহু ফাআকরামাহূ-ওয়া না‘আমাহূ ফাইয়াকূলু রাববী-আকরামান। ১৬.ওয়া-আম্মা-ইযা-মাবতালা-হু ফাকাদারা ‘আলাইহি রিঝকাহূ ফা-ইয়াকূলু-রাববী আহা-নান। ১৭. কাল্লা-বাল্লা-তুকরিমূনাল ইয়াতীম। ১৮.ওয়া লা-তাহাদ্দূ না ‘আলা-তা‘আ-মিল মিছকীন। ১৯.ওয়া তা’কুলূনাত তুরা-ছা আকলাল্লাম্মা। ২০. ওয়া তুহিব্বুনাল মা-লা হুব্বান জাম্মা। ২১. কাল্লা-ইযা-দুক্কাতিল আরদু-দাক্কান দাক্কা। ২২. ওয়া জাআ রাব্বুকা ওয়াল মালাকু-সাফফান সাফফা। ২৩. ওয়া জীআ ইয়াওমাইযিম বিজাহান্নাম, ইয়াওমা-ইযিইঁ ইয়াতা-যাক্কারুল ইনছানু-ওয়া আন্না-লাহুযযিকরা। ২৪. ইয়া-কূলুইয়া-লাইতানী কাদ্দামতুলিহায়া-তী। ২৫. ফাইয়াওমা-ইযিল লা-ইউ‘আযযি বু‘আযা-বাহূ-আহাদ। ২৬.ওয়ালা-ইঊছিকু-ওয়াছা-কাহূআহাদ। ২৭. ইয়া-আইয়াতু-হান্নাফছুল মুতমাইন্নাহ। ২৮.ইর-জি‘ঈইলা-রাব্বিকি রা-দিয়াতাম মারদিইয়াহ। ২৯. ফাদখুলী ফী ‘ইবা-দী। ৩০. ওয়াদখুলী জান্নাতী। সূরা ফাজরের বাংলা অর্থ : শপথ ফজর-কালের। এবং দশ রাতের। এবং জোড় ও বেজোড়ের। এবং রাতের, যখন তা গত হতে শুরু করে (আখেরাতের শাস্তি ও পুরস্কার অবশ্যম্ভাবী)। একজন বোধসম্পন্ন ব্যক্তির (বিশ্বাস আনয়নের) জন্য এসব শপথ যথেষ্ট নয় কি? তুমি কি দেখনি তোমার প্রতিপালক আদ (জাতি)-এর প্রতি কী আচরণ করেছেন? ইরাম সম্প্রদায়ের প্রতি, যারা উঁচু উঁচু স্তম্ভের অধিকারী ছিল। যাদের সমান পৃথিবীতে আর কোন জাতিকে সৃষ্টি করা হয়নি? এবং (কী আচরণ করেছেন) ছামুদ (জাতি)-এর প্রতি, যারা উপত্যকায় বড়-বড় পাথর কেটে ফেলেছিল? এবং (কী আচরণ করেছেন) পেরেকওয়ালা ফিরাউনের প্রতি? যারা দেশে-দেশে অবাধ্যতা প্রদর্শন করেছিল। এবং তাতে ব্যাপক অশান্তি বিস্তার করেছিল। ফলে তোমার প্রতিপালক তাদের উপর শাস্তির কষাঘাত হানলেন। নিশ্চয়ই তোমার প্রতিপালক সকলের উপর সতর্ক দৃষ্টি রাখছেন। কিন্তু মানুষের অবস্থা তো এই যে, যখন তার প্রতিপালক তাকে পরীক্ষা করেন এবং তাকে মর্যাদা ও অনুগ্রহ দান করেন তখন সে বলে, আমার প্রতিপালক আমাকে সম্মানিত করেছেন। এবং অপর দিকে যখন তাকে পরীক্ষা করেন এবং তার জীবিকা সঙ্কুচিত করে দেন, তখন সে বলে, আমার প্রতিপালক আমাকে অমর্যাদা করেছেন। কখনও এরূপ সমীচীন নয়। (কেবল এতটুকুই নয়;) বরং তোমরা ইয়াতীমকে সম্মান করো না। এবং মিসকীনদেরকে খাবার খাওয়ানোর জন্য একে অন্যকে উৎসাহিত করো না। এবং মীরাছের সম্পদ সম্পূর্ণরূপে গ্রাস করে থাক। এবং ধন-সম্পদকে সীমাতিরিক্ত ভালোবাস। কিছুতেই এরূপ সমীচীন নয়। যখন পৃথিবীকে পিষে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ফেলা হবে। কিছুতেই এরূপ সমীচীন নয়। যখন পৃথিবীকে পিষে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ফেলা হবে। সে দিন জাহান্নামকে সামনে আনা হবে। সে দিন মানুষ বুঝতে পারবে, কিন্তু সেই সময় বুঝে আসার দ্বারা তার কী ফায়দা? সে বলবে, হায়! আমি যদি আমার এই জীবনের জন্য কিছু অগ্রিম পাঠাতাম? সে দিন আল্লাহর শাস্তির মতো শাস্তি কেউ দিতে পারবে না। এবং তাঁর বাঁধার মত বাঁধতেও কেউ পারবে না। (অবশ্য নেককারদেরকে বলা হবে,) হে (আল্লাহর ইবাদতে) প্রশান্তি লাভকারী চিত্ত! নিজ প্রতিপালকের দিকে ফিরে আস সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।এবং আমার (নেক) বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও। আর দাখিল হয়ে যাও আমার জান্নাতে। (সূরা ফাজর, আয়াত : ১-৩০)
Surah Balad Bangla Pronunciation
সূরা বালাদের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- সূরা বালাদ পবিত্র কোরআনের ৯০ নম্বর সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ এবং পবিত্র কোরআনের ত্রিশতম পারায় অবস্থিত। এর আয়াত সংখ্যা ২০। সূরা বালাদ لَاۤ اُقۡسِمُ بِہٰذَا الۡبَلَدِ ۙ ١ وَاَنۡتَ حِلٌّۢ بِہٰذَا الۡبَلَدِ ۙ ٢ وَوَالِدٍ وَّمَا وَلَدَ ۙ ٣ لَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ فِیۡ کَبَدٍ ؕ ٤ اَیَحۡسَبُ اَنۡ لَّنۡ یَّقۡدِرَ عَلَیۡہِ اَحَدٌ ۘ ٥ یَقُوۡلُ اَہۡلَکۡتُ مَالًا لُّبَدًا ؕ ٦ اَیَحۡسَبُ اَنۡ لَّمۡ یَرَہٗۤ اَحَدٌ ؕ ٧ اَلَمۡ نَجۡعَلۡ لَّہٗ عَیۡنَیۡنِ ۙ ٨ وَلِسَانًا وَّشَفَتَیۡنِ ۙ ٩ وَہَدَیۡنٰہُ النَّجۡدَیۡنِ ۚ ١۰ فَلَا اقۡتَحَمَ الۡعَقَبَۃَ ۫ۖ ١١ وَمَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا الۡعَقَبَۃُ ؕ ١٢ فَکُّ رَقَبَۃٍ ۙ ١٣ اَوۡ اِطۡعٰمٌ فِیۡ یَوۡمٍ ذِیۡ مَسۡغَبَۃٍ ۙ ١٤ یَّتِیۡمًا ذَا مَقۡرَبَۃٍ ۙ ١٥ اَوۡ مِسۡکِیۡنًا ذَا مَتۡرَبَۃٍ ؕ ١٦ ثُمَّ کَانَ مِنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَتَوَاصَوۡا بِالصَّبۡرِ وَتَوَاصَوۡا بِالۡمَرۡحَمَۃِ ؕ ١٧ اُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ الۡمَیۡمَنَۃِ ؕ ١٨ وَالَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِنَا ہُمۡ اَصۡحٰبُ الۡمَشۡـَٔمَۃِ ؕ ١٩ عَلَیۡہِمۡ نَارٌ مُّؤۡصَدَۃٌ ٪ ٢۰ সূরা বালাদের বাংলা উচ্চারণ : ১. লা-উকছিমুবিহা-যাল বালাদ। ২.ওয়া আনতা হিল্লুম বিহা-যাল বালাদ। ৩. ওয়া ওয়া-লিদিওঁ ওয়ামা-ওয়ালাদ। ৪. লাকাদ খালাকনাল ইনছা-না ফী কাবাদ। ৫. আ-ইয়াহ-ছাবুআল্লাইঁ ইয়াকদিরা আলাইহি আহাদ। ৬.ইয়া-কূলু-আহলাকতু-মা-লাল লুবাদা। ৭. আইয়াহছাবু-আল্লাম ইয়া-রাহূআহাদ। ৮. আলাম নাজ-আল্লাহূ‘আইনাইন। ৯.ওয়া লিছা-নাওঁ ওয়া শাফাতাইন। ১০.ওয়া হাদাইনা-হুন্নাজদাঈন। ১১.ফালাক-তাহামাল ‘আকাবাহ। ১২.ওয়া-মা-আদরা-কা মাল আকাবাহ। ১৩.ফাক্কুরাকাবাহ। ১৪.আও ইত‘আ-মুন ফী ইয়াওমিন যী মাছগাবাহ। ১৫.ইয়াতীমান যা-মাকরাবাহ। ১৬. আও মিছকীনান যা-মাতরাবাহ। ১৭. ছুম্মা কা-না মিনাল্লাযীনা আ-মানূ-ওয়াতাওয়া-সাও বিসসাবরি ওয়াতাওয়া-সাও বিল মারহামাহ। ১৮. উলা-ইকা আসহা-বুল মাইমানাহ। ১৯. ওয়া-ল্লাযীনা কাফারূবিআ-য়া-তিনা-হুম আসহা-বুল মাশআমাহ। ২০.‘আলাইহিম না-রুম মু’সাদাহ। সূরা বালাদের বাংলা অর্থ : আমি শপথ করছি এই নগরের। যখন (হে নবী!) তুমি এই নগরের বাসিন্দা। এবং আমি শপথ করছি পিতার ও তার সন্তানের। আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি পরিশ্রমের ভেতর। সে কি মনে করে তার উপর কারও ক্ষমতা চলবে না? সে বলে, আমি অঢেল অর্থ-সম্পদ উড়িয়েছি। সে কি মনে করে তাকে কেউ দেখছে না? আমি কি তাকে দেইনি দু’টি চোখ? এবং একটি জিহ্বা ও দু’টি ঠোঁট? আমি তাকে দু’টো পথই দেখিয়েছি। তবুও সে প্রবেশ করতে পারেনি ঘাঁটিতে। তুমি কি জান সে ঘাঁটি কী? (তা হচ্ছে কারও) গর্দানকে (দাসত্ব থেকে) মুক্ত করা। অথবা দুর্ভিক্ষের দিনে খাদ্য দান করা। কোন ইয়াতীম আত্মীয়কে। অথবা এমন কোন মিসকীনকে যে ধুলো মাটিতে গড়াগড়ি খায়। আর অন্তর্ভুক্ত হওয়া সেই সব লোকের, যারা ঈমান এনেছে, একে অন্যকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দিয়েছে এবং একে অন্যকে দয়ার উপদেশ দিয়েছে। তারাই সৌভাগ্যবান লোক। অপর দিকে যারা আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছে, তারাই হতভাগ্য। তাদের উপর চাপানো থাকবে আবদ্ধকৃত আগুন। (সূরা বালাদ, আয়াত : ১-২০)
Surah Ash Shams Bangla Pronunciation
সূরা শামসের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- সূরা শামস পবিত্র কোরআনের ৯১ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ১৫। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ ও পবিত্র কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত। সূরা শামস وَالشَّمۡسِ وَضُحٰہَا ۪ۙ ١ وَالۡقَمَرِ اِذَا تَلٰىہَا ۪ۙ ٢ وَالنَّہَارِ اِذَا جَلّٰىہَا ۪ۙ ٣ وَالَّیۡلِ اِذَا یَغۡشٰىہَا ۪ۙ ٤ وَالسَّمَآءِ وَمَا بَنٰہَا ۪ۙ ٥ وَالۡاَرۡضِ وَمَا طَحٰہَا ۪ۙ ٦ وَنَفۡسٍ وَّمَا سَوّٰىہَا ۪ۙ ٧ فَاَلۡہَمَہَا فُجُوۡرَہَا وَتَقۡوٰىہَا ۪ۙ ٨ قَدۡ اَفۡلَحَ مَنۡ زَکّٰىہَا ۪ۙ ٩ وَقَدۡ خَابَ مَنۡ دَسّٰىہَا ؕ ١۰ کَذَّبَتۡ ثَمُوۡدُ بِطَغۡوٰىہَاۤ ۪ۙ ١١ اِذِ انۡۢبَعَثَ اَشۡقٰہَا ۪ۙ ١٢ فَقَالَ لَہُمۡ رَسُوۡلُ اللّٰہِ نَاقَۃَ اللّٰہِ وَسُقۡیٰہَا ؕ ١٣ فَکَذَّبُوۡہُ فَعَقَرُوۡہَا ۪۬ۙ فَدَمۡدَمَ عَلَیۡہِمۡ رَبُّہُمۡ بِذَنۡۢبِہِمۡ فَسَوّٰىہَا ۪ۙ ١٤ وَلَا یَخَافُ عُقۡبٰہَا ٪ ١٥ সূরা শামসের বাংলা উচ্চারণ : ১. ওয়াশ শামছি ওয়াদু হা-হা। ২. ওয়াল কামারি ইযা-তালা-হা। ৩. ওয়ান্নাহা-রি ইযা জাল্লা-হা। ৪.ওয়াল্লাইলি ইযা-ইয়াগশা-হা। ৫.ওয়াছ ছামাই ওয়ামা-বানা-হা। ৬. ওয়াল আরদিওয়ামা-তাহা-হা। ৭. ওয়া নাফছিওঁ ওয়া মা-ছাওওয়া-হা। ৮.ফা-আলহামাহা-ফুজূরাহা-ওয়া তাকওয়া-হা। ৯. কাদ আফলাহা মান ঝাক্কা-হা। ১০.ওয়া কাদ খা-বা মান দাছছা-হা। ১১. কাযযাবাত ছামূদুবিতাগ-ওয়াহা। ১২. ইযিম বা‘আছা আশকা-হা। ১৩. ফাকালা লাহুম রাছূলুল্লাহি না-কাতাল্লাহি ওয়া ছুকইয়া-হা। ১৪. ফাকাযযাবূহু ফা‘আকারূহা- ফাদামদামা ‘আলাইহিম রাব্বুহুম বিযামবিহিম ফাছাওওয়াহা। ১৫. ওয়ালা-ইয়াখাফু উকবা-হা। সূরা শামসের বাংলা অর্থ : শপথ সূর্যের ও তার বিস্তৃত রোদের। এবং চাদের, যখন তা সূর্যের পেছনে পেছনে আসে। এবং দিনের, যখন তা সূর্যকে প্রকাশ করে। এবং রাতের, যখন তা সূর্যকে আচ্ছাদিত করে। শপথ আকাশের ও তাঁর যিনি তা নির্মাণ করেছেন। এবং পৃথিবীর ও তাঁর যিনি তাকে বিস্তৃত করেছেন। এবং মানবাত্মার ও তাঁর, যিনি তাকে পরিপাটি করেছেন। অতঃপর তার জন্য যা পাপ এবং তার জন্য যা পরহেযগারী, তার ভেতর সেই বিষয়ক জ্ঞানোন্মেষ ঘটিয়েছেন। সে-ই সফলকাম হবে, যে নিজ আত্মাকে পরিশুদ্ধ করবে। আর ব্যর্থকাম হবে সেই, যে তাকে (গুনাহের মধ্যে) ধসিয়ে দেবে। ছামুদ জাতি অবাধ্যতাবশত (তাদের নবীকে) অস্বীকার করেছিল। যখন তাদের সর্বাপেক্ষা নিষ্ঠুর ব্যক্তি উঠে পড়ল। তথাপি তারা তাদের রাসূলকে প্রত্যাখ্যান করল এবং উটনীটিকে মেরে ফেলল। পরিণামে তাদের প্রতিপালক তাদের গুনাহের কারণে তাদেরকে ব্যাপকভাবে ধ্বংস করে সব একাকার করে ফেললেন। আর তিনি এর কোন মন্দ পরিণামের ভয় করেন না। (সূরা শামস, আয়াত : ১-১৫)
Surah Lail Bangla Pronunciation
সূরা লাইলের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- সূরা লাইল পবিত্র কোরআনের ৯২ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ২১। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ এবং কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত। সূরা লাইল وَالَّیۡلِ اِذَا یَغۡشٰی ۙ ١ وَالنَّہَارِ اِذَا تَجَلّٰی ۙ ٢ وَمَا خَلَقَ الذَّکَرَ وَالۡاُنۡثٰۤی ۙ ٣ اِنَّ سَعۡیَکُمۡ لَشَتّٰی ؕ ٤ فَاَمَّا مَنۡ اَعۡطٰی وَاتَّقٰی ۙ ٥ وَصَدَّقَ بِالۡحُسۡنٰی ۙ ٦ فَسَنُیَسِّرُہٗ لِلۡیُسۡرٰی ؕ ٧ وَاَمَّا مَنۡۢ بَخِلَ وَاسۡتَغۡنٰی ۙ ٨ وَکَذَّبَ بِالۡحُسۡنٰی ۙ ٩ فَسَنُیَسِّرُہٗ لِلۡعُسۡرٰی ؕ ١۰ وَمَا یُغۡنِیۡ عَنۡہُ مَالُہٗۤ اِذَا تَرَدّٰی ؕ ١١ اِنَّ عَلَیۡنَا لَلۡہُدٰی ۫ۖ ١٢ وَاِنَّ لَنَا لَلۡاٰخِرَۃَ وَالۡاُوۡلٰی ١٣ فَاَنۡذَرۡتُکُمۡ نَارًا تَلَظّٰی ۚ ١٤ لَا یَصۡلٰىہَاۤ اِلَّا الۡاَشۡقَی ۙ ١٥ الَّذِیۡ کَذَّبَ وَتَوَلّٰی ؕ ١٦ وَسَیُجَنَّبُہَا الۡاَتۡقَی ۙ ١٧ الَّذِیۡ یُؤۡتِیۡ مَالَہٗ یَتَزَکّٰی ۚ ١٨ وَمَا لِاَحَدٍ عِنۡدَہٗ مِنۡ نِّعۡمَۃٍ تُجۡزٰۤی ۙ ١٩ اِلَّا ابۡتِغَآءَ وَجۡہِ رَبِّہِ الۡاَعۡلٰی ۚ ٢۰ وَلَسَوۡفَ یَرۡضٰی ٪ ٢١ সূরা লাইলের বাংলা উচ্চারণ : ১. ওয়াল্লাইলি ইযা-ইয়াগশা। ২. ওয়ান্নাহা-রি ইযা-তাজাল্লা। ৩. ওয়ান্নাহা-রি ইযা-তাজাল্লা। ৪. ইন্না ছা‘ইয়াকুম লাশাত্তা। ৫.ফাআম্মা-মান আ‘তা-ওয়াত্তাকা। ৬. ওয়া সাদ্দাকা বিলহুছনা। ৭. ফাছানুইয়াছছিরুহূলিল ইউছরা। ৮. ওয়া আম্মা-মাম বাখিলা ওয়াছতাগনা। ৯. ওয়া কাযযাবা বিল হুছনা। ১০. ফাছানুইয়াছছিরুহূলিল উছরা। ১১. ওয়ামা-ইউগনী ‘আনহু মা-লুহূ ইযা-তারাদ্দা। ১২. ইন্না ‘আলাইনা-লালহুদা। ১৩. ওয়া ইন্না লানা-লালআ-খিরাতা ওয়ালঊলা। ১৪. ফাআনযারতুকুম না-রান তালাজ্জা। ১৫. লা-ইয়াসলা-হাইল্লাল আশকা। ১৬. আল্লাযী কাযযাবা ওয়া তাওয়াল্লা। ১৭. ওয়া ছাইউ-জান্নাবুহাল আতকা। ১৮. আল্লাযী ইউ’তী মা-লাহূ-ইয়াতাঝাক্কা। ১৯.ওয়ামা-লিআহাদিন ‘ইনদাহূ-মিন নি‘মাতিন তুজঝা। ২০. ইল্লাবতিগাআ ওয়াজহি রাব্বিহিল আ‘লা। ২১. ওয়া লাছাওফা ইয়ারদা। সূরা লাইল বাংলা অর্থ : শপথ রাতের, যখন তা আচ্ছন্ন করে।এবং দিনের, যখন তা উদ্ভাসিত হয়। এবং সেই সত্তার, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন। বস্তুত তোমাদের প্রচেষ্টা বিভিন্ন রকমের। সুতরাং যে ব্যক্তি (আল্লাহর পথে অর্থ-সম্পদ) দান করেছে ও তাকওয়া অবলম্বন করেছে। সুতরাং যে ব্যক্তি (আল্লাহর পথে অর্থ-সম্পদ) দান করেছে ও তাকওয়া অবলম্বন করেছে। আমি তাকে স্বস্তিময় গন্তব্যে পৌঁছার ব্যবস্থা করে দেব। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি কৃপণতা করল এবং (আল্লাহর প্রতি) বেপরোয়াভাব দেখাল। এবং সর্বোত্তম বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করল। আমি তার যাতনাময় স্থানে পৌঁছার ব্যবস্থা করে দেব। সে যখন ধ্বংস-গহ্বরে পতিত হবে, তখন তার সম্পদ তার কোন কাজে আসবে না। বস্তুত, পথ দেখিয়ে দেওয়া আমারই দায়িত্ব। এবং অবশ্যই, আখেরাত ও দুনিয়া আমারই কর্তৃত্বাধীন। অতএব আমি তোমাদেরকে সতর্ক করে দিলাম এক লেলিহান আগুন সম্পর্কে। তাতে প্রবেশ করবে কেবল সেই, যে নিতান্ত হতভাগ্য। যে সত্য প্রত্যাখ্যান করেছে ও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এবং তা থেকে দূরে রাখা হবে পরম মুত্তাকীকে। যে আত্মশুদ্ধি অর্জনের জন্য নিজ সম্পদ (আল্লাহর পথে) দান করে। অথচ তার উপর কারও অনুগ্রহ ছিল না, যার প্রতিদান দিতে হত। বরং সে (দান করে) কেবল তার মহান প্রতিপালকের সন্তুষ্টির প্রত্যাশায়।নিশ্চয়ই সে অচিরেই খুশী হয়ে যাবে। (সূরা লাইল, আয়াত : ১-২১)
Surah Ad Duha Bangla Pronunciation
সূরা আদ দুহার বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- সূরা আদ-দুহা পবিত্র কোরআনের ৯৩ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ১১। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ ও পবিত্র কোরআনের ত্রিশতম পারায় অবস্থিত। এই সূরার শানে নুজুল সম্পর্কে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একবার অসুস্থ হলেন। এ কারণে তিনি একরাত বা দু’রাত সালাত আদায়ের জন্য বের হলেন না। তখন এক মহিলা এসে বলল, মুহাম্মাদ আমি তো দেখছি তোমার শয়তান তোমাকে ত্যাগ করেছে, এক রাত বা দু রাত তো তোমার কাছেও আসেনি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এই সূরা নাজিল হয়। (বুখারি, হাদিস, ৪৯৫০, ৪৯৫১, ৪৯৮৩) সূরা আদ দুহা وَالضُّحٰی ۙ ١ وَالَّیۡلِ اِذَا سَجٰی ۙ ٢ مَا وَدَّعَکَ رَبُّکَ وَمَا قَلٰی ؕ ٣ وَلَلۡاٰخِرَۃُ خَیۡرٌ لَّکَ مِنَ الۡاُوۡلٰی ؕ ٤ وَلَسَوۡفَ یُعۡطِیۡکَ رَبُّکَ فَتَرۡضٰی ؕ ٥ اَلَمۡ یَجِدۡکَ یَتِیۡمًا فَاٰوٰی ۪ ٦ وَوَجَدَکَ ضَآلًّا فَہَدٰی ۪ ٧ وَوَجَدَکَ عَآئِلًا فَاَغۡنٰی ؕ ٨ فَاَمَّا الۡیَتِیۡمَ فَلَا تَقۡہَرۡ ؕ ٩ وَاَمَّا السَّآئِلَ فَلَا تَنۡہَرۡ ؕ ١۰ وَاَمَّا بِنِعۡمَۃِ رَبِّکَ فَحَدِّثۡ ٪ ١١ সূরা আদ-দুহার বাংলা উচ্চারণ : ১. ওয়াদদু হা। ২. ওয়াল্লাইলি ইযা-ছাজা। ৩. মা-ওয়াদ্দা‘আকা রাব্বুকা ওয়ামা-কালা। ৪. ওয়ালাল আ-খিরাতুখাইরুল্লাকা মিনাল ঊলা। ৫. ওয়া লাছাওফা ইউ‘তীকা রাব্বুকা ফাতারদা। ৬. আলাম ইয়াজিদকা ইয়াতীমান ফাআ-ওয়া। ৭. ওয়া ওয়াজাদাকা দাল্লান ফাহাদা। ৮. ওয়া ওয়াজাদাকা আইলান ফাআগনা। ৯. ফা-আম্মাল ইয়াতীমা ফালা-তাকহার। ১০. ওয়া আম্মাছ ছাইলা ফালা-তানহার। ১১. ওয়া আম্মা-বিনি‘মাতি রাব্বিকা ফাহাদ্দিছ। সূরা আদ-দুহার বাংলা অর্থ : সকালের উজ্জ্বল আলোর শপথ, এবং রাতের, যখন তার অন্ধকার গভীর হয়। তোমার প্রতিপালক তোমাকে পরিত্যাগ করেননি এবং তোমার প্রতি নারাজও হননি। নিশ্চয়ই পরবর্তী সময় তোমার পক্ষে পূর্বের সময় অপেক্ষা শ্রেয়। অচিরেই তোমার প্রতিপালক তোমাকে এত দেবেন যে, তুমি খুশী হয়ে যাবে। তিনি কি তোমাকে ইয়াতীম পাননি, অতঃপর তোমাকে আশ্রয় দিয়েছেন? এবং তোমাকে পেয়েছিলেন, পথ সম্পর্কে অনবহিত; অতঃপর তোমাকে পথ দেখিয়েছেন। এবং তোমাকে নিঃস্ব পেয়েছিলেন, অতঃপর (তোমাকে) ঐশ্বর্যশালী বানিয়ে দিলেন। সুতরাং যে ইয়াতীম, তুমি তার প্রতি কঠোরতা প্রদর্শন করো না। এবং ভিক্ষুককে ধমক দিও না। আর আপনি আপনার রবের অনুগ্রহের কথা জানিয়ে দিন। (সূরা দুহা, আয়াত : ১১)
Surah Al Insirah / Nasrah Bangla Pronunciation
সূরা আল ইনশিরাহের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- অনেকে এ সূরাটার নাম Nasrah বলে থাকেন এটার আসল নাম হচ্ছে Al Insirah সূরা আল ইনশিরাহ পবিত্র কোরআনের ৯৪ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা আট। সূরাটি পবিত্র কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত। সূরা আল-ইনশিরাহে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে প্রদত্ত বিশেষ বিশেষ অনুগ্রহ বর্ণিত হয়েছে। বর্ণনার ক্ষেত্রে এ সূরার সঙ্গে সূরা আদ-দোহার অর্থগত সম্পর্ক রয়েছে। (আদওয়াউল বায়ান) সূরা আল ইনশিরাহ اَلَمۡ نَشۡرَحۡ لَکَ صَدۡرَکَ ۙ ١ وَوَضَعۡنَا عَنۡکَ وِزۡرَکَ ۙ ٢ الَّذِیۡۤ اَنۡقَضَ ظَہۡرَکَ ۙ ٣ وَرَفَعۡنَا لَکَ ذِکۡرَکَ ؕ ٤ فَاِنَّ مَعَ الۡعُسۡرِ یُسۡرًا ۙ ٥ اِنَّ مَعَ الۡعُسۡرِ یُسۡرًا ؕ ٦ فَاِذَا فَرَغۡتَ فَانۡصَبۡ ۙ ٧ وَاِلٰی رَبِّکَ فَارۡغَبۡ ٪ ٨ সূরা আল ইনশিরাহ উচ্চারণ অর্থ : ১. আলাম নাশরাহলাকা সাদরাক। ২. ওয়া ওয়াদা‘না-‘আনকা বিঝরাক। ৩. আল্লাযীআনকাদা জাহরাক। ৪. ওয়া রাফা‘না-লাকা যিকরাক। ৫. ফা-ইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা। ৬.ইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা। ৭.ফা-ইযা-ফারাগতা ফানসাব। ৮.ওয়া ইলা- রাব্বিকা ফারগাব। সূরা আল ইনশিরাহ বাংলা অর্থ : (হে রাসূল!) আমি কি তোমার কল্যাণে তোমার বক্ষ খুলে দেইনি? এবং আমি তোমার থেকে অপসারণ করেছি সেই ভার। এবং আমি তোমার কল্যাণে তোমার চর্চাকে উচ্চ মর্যাদা দান করেছি। প্রকৃতপক্ষে কষ্টের সাথে স্বস্তিও থাকে। নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তিও থাকে। সুতরাং তুমি যখন অবসর পাও, তখন (ইবাদতে) নিজেকে পরিশ্রান্ত কর। এবং নিজ প্রতিপালকের প্রতিই মনোযোগী হও। (সূরা ইনশিরাহ, আয়াত : ১-৮) Surah
Surah Tin Bangla Pronunciation
সূরা তীনের বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ:- সূরা তীন পবিত্র কোরআনের ৯৫ নম্বর সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ। এর আয়াত সংখ্যা আট। সূরা তীন وَالتِّیۡنِ وَالزَّیۡتُوۡنِ ۙ ١ وَطُوۡرِ سِیۡنِیۡنَ ۙ ٢ وَہٰذَا الۡبَلَدِ الۡاَمِیۡنِ ۙ ٣ لَقَدۡ خَلَقۡنَا الۡاِنۡسَانَ فِیۡۤ اَحۡسَنِ تَقۡوِیۡمٍ ۫ ٤ ثُمَّ رَدَدۡنٰہُ اَسۡفَلَ سٰفِلِیۡنَ ۙ ٥ اِلَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَلَہُمۡ اَجۡرٌ غَیۡرُ مَمۡنُوۡنٍ ؕ ٦ فَمَا یُکَذِّبُکَ بَعۡدُ بِالدِّیۡنِ ؕ ٧ اَلَیۡسَ اللّٰہُ بِاَحۡکَمِ الۡحٰکِمِیۡنَ ٪ ٨ সূরা তীনের বাংলা উচ্চারণ : ১. অ-ত্তীনি অয্যাইতূন। ২. অ-তুরি সীনীন। ৩. অ-হা-যাল বালাদিল আমীন। ৪. লাক্বদ্ খলাকনাল্ ইনসানা-ফী আহ্সানি তাক্বওয়ীম। ৫. ছুম্মা রদাদ্না-হু আসফালা সা-ফিলীন। ৬. ইল্লাল্লা-যীনা আ-মানূ ওয়া-মিলুছ্ ছোয়া-লিহাতি ফালাহুম আজরুন্ গইরু মাম্নূন। ৭.ফামা- ইয়ুকায্যিবুকা বা’দু বিদ্দীন্। ৮. আলাইসাল্লা-হু বিআহ্কামিল হা-কিমীন। সূরা তীনের বাংলা অর্থ : শপথ তীন ও যায়তুন-এর। শপথ ‘সিনাই’ পর্বতের। শপথ এই নিরাপদ নগরীর। অবশ্যই আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতম গঠনে। তারপর আমি তাকে হীনতাগ্রস্তাদের হীনতমে পরিণত করি। কিন্তু তাদেরকে নয় যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে; এদের জন্য তো আছে নিরবচ্ছিন্ন পুরস্কার। কাজেই (হে মানুষ!) এরপর কিসে তোমাকে কৰ্মফল দিবস সম্পর্কে অবিশ্বাসী করে? আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক নন? (সূরা তীন, আয়াত : ১-৮)
Surah Alak Bangla Pronunciation
সূরা আলাকের বাংলা অর্থ ও উচ্চারণ:- সূরা আলাক পবিত্র কোরআনের ৯৬ নম্বর সূরা। সূরাটি পবিত্র কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত। এর আয়াত সংখ্যা ১৯। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ। নির্ভরযোগ্য বর্ণনা থেকে প্রমাণিত, সূরা আলাক থেকেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর ওহীর সূচনা হয় এবং এ সূরার প্রথম পাঁচটি আয়াত সর্ব প্রথম নাজিল হয়। অধিকাংশ আলেম এ বিষয়ে একমত। সূরা আলাক اِقۡرَاۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الَّذِیۡ خَلَقَ ۚ ١ خَلَقَ الۡاِنۡسَانَ مِنۡ عَلَقٍ ۚ ٢ اِقۡرَاۡ وَرَبُّکَ الۡاَکۡرَمُ ۙ ٣ الَّذِیۡ عَلَّمَ بِالۡقَلَمِ ۙ ٤ عَلَّمَ الۡاِنۡسَانَ مَا لَمۡ یَعۡلَمۡ ؕ ٥ کَلَّاۤ اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لَیَطۡغٰۤی ۙ ٦ اَنۡ رَّاٰہُ اسۡتَغۡنٰی ؕ ٧ اِنَّ اِلٰی رَبِّکَ الرُّجۡعٰی ؕ ٨ اَرَءَیۡتَ الَّذِیۡ یَنۡہٰی ۙ ٩ عَبۡدًا اِذَا صَلّٰی ؕ ١۰ اَرَءَیۡتَ اِنۡ کَانَ عَلَی الۡہُدٰۤی ۙ ١١ اَوۡ اَمَرَ بِالتَّقۡوٰی ؕ ١٢ اَرَءَیۡتَ اِنۡ کَذَّبَ وَتَوَلّٰی ؕ ١٣ اَلَمۡ یَعۡلَمۡ بِاَنَّ اللّٰہَ یَرٰی ؕ ١٤ کَلَّا لَئِنۡ لَّمۡ یَنۡتَہِ ۬ۙ لَنَسۡفَعًۢا بِالنَّاصِیَۃِ ۙ ١٥ نَاصِیَۃٍ کَاذِبَۃٍ خَاطِئَۃٍ ۚ ١٦ فَلۡیَدۡعُ نَادِیَہٗ ۙ ١٧ سَنَدۡعُ الزَّبَانِیَۃَ ۙ ١٨ کَلَّا ؕ لَا تُطِعۡہُ وَاسۡجُدۡ وَاقۡتَرِبۡ ٪ٛ ١٩ সূরা আলাকের বাংলা উচ্চারণ : ১. ইকরা বিছমি রাব্বিকাল্লাযী খালাক। ২. খালাকাল ইনছানা মিন আলাক। ৩. ইকরা ওয়া রাব্বুকাল আকরাম। ৪. আল্লাযী আল্লামা বিলকালাম। ৫. আল্লামাল ইনছানা-মা-লাম ইয়ালাম। ৬. কাল্লা-ইন্নাল ইনছানা লাইয়াতগা। ৭. আররাআ-হুছ তাগনা। ৮. ইন্না ইলা-রাব্বিকার রুজ‘আ। ৯. আরাআইতাল্লাযী ইয়ানহা। ১০. আবদান ইযা-সাল্লা। ১১. আরাআইতা ইন কা-না আলাল হুদা। ১২. আও আমারা বিত্তাকাওয়া। ১৩. আরাআইতা ইন কাযযাবা ওয়া তাওয়াল্লা। ১৪. আলাম ইয়ালাম বিআন্নাল্লাহা ইয়ারা। ১৫. কাল্লা-লাইল্লাম ইয়ানতাহি লানাছফাআম বিন্না-ছিয়াহ। ১৬.না-ছিয়াতিন কা-যিবাতিন খা-তিআহ। ১৭. ফাল-ইয়াদউ নাদিয়াহ। ১৮. ছানাদউঝ-ঝাবা-নিয়াহ। ১৯. কাল্লা- লা-তুতি‘হু ওয়াছজুদ ওয়াকতারিব (সিজদার আয়াত)। সূরা আলাকের বাংলা অর্থ : পড় তোমার প্রতিপালকের নামে, যিনি (সব কিছু) সৃষ্টি করেছেন। তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন জমাট রক্ত দ্বারা। পড় এবং তোমার প্রতিপালক সর্বাপেক্ষা বেশি মহানুভব। যিনি কলম দ্বারা শিক্ষা দিয়েছেন, মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন, যা সে জানত না। বস্তুত মানুষ প্রকাশ্য অবাধ্যতা করছে। বস্তুত মানুষ প্রকাশ্য অবাধ্যতা করছে। কেননা সে নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করে। এটা নিশ্চিত যে, তোমার প্রতিপালকের কাছেই সকলকে ফিরে যেতে হবে। তুমি কি দেখেছ সেই ব্যক্তিকে, যে বাধা দেয়। এক বান্দাকে যখন সে নামায পড়ে? আচ্ছা বল তো, সে (অর্থাৎ নামায আদায়কারী) যদি হেদায়েতের উপর থাকে। অথবা তাকওয়ার আদেশ করে (তখন তাকে বাধা দেওয়া কি পথভ্রষ্টতা নয়?)। আচ্ছা বল তো, সে (বাধাদানকারী) যদি সত্য প্রত্যাখ্যান করে ও মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে সে কি জানে না আল্লাহ দেখছেন? খবরদার! সে নিবৃত্ত না হলে আমি তার মাথার অগ্রভাগের চুলগুচ্ছ ধরে হেঁচড়িয়ে নিয়ে যাব। সেই চুলগুচ্ছ, যা মিথ্যাচারী, গুনাহগার। সুতরাং সে ডাকুক তার জলসা-সঙ্গীদের। আমিও ডাকব জাহান্নামের ফেরেশতাদের। সাবধান! তার আনুগত্য করো না এবং সিজদা কর ও নিকটবর্তী হও। (সূরা আলাক, আয়াত : ১-১৯)
Surah Qadar Bangla Pronunciation
সূরা কদরের বাংলা অর্থ ও উচ্চারণ:- সূরা কদর পবিত্র কোরআনের ৯৭তম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ৫টি এবং এর রুকুর সংখ্যা ১টি। এই সূরাতে পবিত্র কোরআন নাজিলের কথা এবং হাজার রাতের থেকে উত্তম শবে কদরের কথা আলোচনা করা হয়েছে। এই সূরার শানে নুজুল সম্পর্কে হজরত ইবনে আবী হাতেম -এর রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার বনী ইসরাঈলের জনৈক মুজাহিদ সম্পর্কে আলোচনা করলেন। সে এক হাজার মাস পর্যন্ত অবিরাম জিহাদে মশগুল থাকে এবং কখনও অস্ত্র সংবরণ করেনি। মুসলমানগণ একথা শুনে বিস্মিত হলে এ সূরা কদর অবতীর্ণ হয়। এতে এ উম্মতের জন্যে শুধু এক রাতের ইবাদতই সে মুজাহিদের এক হাজার মাসের এবাদত অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ বলে গণ্য করা হয়েছে। (মাযহারী) সূরা কদর اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنٰہُ فِیۡ لَیۡلَۃِ الۡقَدۡرِ ۚۖ ١ وَمَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا لَیۡلَۃُ الۡقَدۡرِ ؕ ٢ لَیۡلَۃُ الۡقَدۡرِ ۬ۙ خَیۡرٌ مِّنۡ اَلۡفِ شَہۡرٍ ؕؔ ٣ تَنَزَّلُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَالرُّوۡحُ فِیۡہَا بِاِذۡنِ رَبِّہِمۡ ۚ مِّنۡ کُلِّ اَمۡرٍ ۙۛ ٤ سَلٰمٌ ۟ۛ ہِیَ حَتّٰی مَطۡلَعِ الۡفَجۡرِ ٪ ٥ সূরা কদরের বাংলা উচ্চারণ : ১. ইন্না-আনঝালনাহু ফী লাইলাতিল কাদর। ২. ওয়ামা-আদরা-কা-মা-লাইলাতুল কাদর। ৩.লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর। ৪. তানাঝঝালুল মালাইকাতু-ওয়াররুহু ফীহা-বিইযনি রাব্বিহিম মিন কুল্লি আমর। ৫. ছালা-মুন হিয়া হাত্তা-মাতলা‘ইল ফাজর। সূরা কদরের অর্থ : নিশ্চয়ই আমি এটা (অর্থাৎ কোরআন) শবে কদরে নাজিল করেছি। তুমি কি জান শবে কদর কী? শবে কদর এক হাজার মাস অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠ। সে রাতে ফেরেশতাগণ ও রূহ প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে অবতীর্ণ হয়। সে রাত (আদ্যোপান্ত) শান্তি ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত। (সূরা কদর, আয়াত : ১-৫)
Prev1234Next